News: MAHFIL ROUTINE: 1. Yearly Mahfil a. Eid E Miladunnabi (Sallallahu Alaihi Wa Sallam)11Rabiul Aeull b. Eid E Miladul Wajeeh (Radhiallahu Anhu) 11jilkad 2. Monthly Mahfil a.The Holy Ashura b. The Akheri Chahar Somba c. Mi’rajunnabi (Sallahu Alaihi Wa Sallam)Night d. Lailatul Barat e. Lailatul Qadr f. 18th ramadan- Iftar Mahfil (Darbar’s) g. 18th Ramadan- Iftar Mahfil (RANI MA’s) h. 29th Zilhajj- (night) Khandakar Qari Mohammad AbulHashem (radhiallahu Anhu)’s Isal ESawab Mahfil i. 11th Rabius Sani (night)Fateha E Iyazdahm And Umme Hani (RANI MA) (RadiallahuAnha)’s Isal E Sawab Mahfil 3.Weekly Mahfil Every Thursday after ‘Isha- Zikr, Milad And Qiyam Mahfil Other Mahfils a. Salatul Jum’a b. Eid ul Fitr c. Eid ul Azha d. Afarafa Day Mahfils For Bangladesh Affairs Routine: a. Independence Day of Bangladesh, 26th March b. Victory Day of Bangladesh, 16th December c. International Mother Language Day and National Shaheed Day, 21th February d. Death Anniversary of Shahid President Ziaur Rahman, 30th May d. National Mourning Day and Death Anniversary of Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman, 15th August

Monday, September 14, 2020

কুরআনের সংখ্যাতাত্ত্বিক মাহাত্ম্য:কুরআন মাজিদে 19 সংখ্যা নিয়ে জাল বুনা হয়েছে মানে কেউ যদি কুরআন মাজিদ বিকৃত করতে চায় তাহলে তা ধরা পড়বে;এই 19 সংখ্যা নিয়ে কিছু কিছু গবেষকদের মাঝে মতভেদ রয়েছে তবে বেশিরভাগ বিষয়ে একমত; যেগুলো একমত তা হলো-কুরআন মাজিদে "বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম" আয়াতটি এসেছে মোট 114 বার যা 19 দ্বারা বিভাজ্য(114 ভাগ 19=6) ;এমনকি এই আয়াতের আরবী অক্ষর সংখ্যা 19; এই আয়াতে যে কয়টি মূল শব্দ ব্যবহৃত হয়েছে তা হলো ইসম, আল্লাহ,রাহমান ও রাহিম; এই শব্দগুলোর প্রত্যেকে কুরআন মাজিদে যতবার ব্যবহৃত হয়েছে সেই সংখ্যাটাও 19 দিয়ে নি:শেষে বিভাজ্য;যেমন-'ইসম' শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে মোট 19 বার (19 ভাগ 19=1) ;'আল্লাহ' শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে মোট 2698 বার(2698 ভাগ 19=142);' রাহমান' শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে মোট 57 বার (57 ভাগ 19=3);' রাহিম' শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে 114 বার(114 ভাগ 19=6);কুরআনে লূত সম্প্রদায়ের কথা 12 টি স্থানে উল্লেখ রয়েছে; সবখানেই লূত সম্প্রদায়কে বুঝাতে 'কাওমে লূত' ব্যবহার করা হয়েছে তবে এক জায়গায় তাদের বুঝাতে 'ইখওয়ানে লুত' ব্যবহার করা হয়েছে কারণ যদি 'কাওমে লুত' কথাটি ব্যবহৃত হতো তাহলে সূরা ক্কাফের এ মোট ব্যবহৃত ক্কাফের সংখ্যা হয়ে পড়ত 57 এর স্থলে 58 টি যা 19 দ্বারা নি:শেষে বিভাজ্য হতো ,এমনকি 42 নম্বর সুরার সমন্বয়ে ক্কাফ এর সংখ্যা হয়ে পড়ত 115 টি যাও 19 দ্বারা নি:শেষে বিভাজ্য হতো না; ইতিহাসের পাতায় চিহ্ন রয়েছে এমন একটি ঘটনার উদ্ধৃতি দেয়া যেতে পারে; 7:69 আয়াতে ব্যবহৃত 'বাসতাতান' শব্দটি আরবী রীতিবিরুদ্ধ, তাকে লিখবার কথা 'সাদ' এর স্থলে 'সীন' দিয়ে;7 নম্বর সূরায় ব্যবহৃত কোড হলো আলীফ-লাম-মীম-সা দ; এই সূরার এই আয়াতটির উল্লেখিত শব্দটি যদি প্রচলিত রীতি অনুসারে মানে 'সীন' এর প্রয়োগে লিখা হতো তবে কোড অনুযায়ী সাদ-এর সংখ্যা 7,19,38 সূরার সমন্বয়ে হয়ে পড়ত 152 টির স্থলে 151 টি যা 19 দ্বারা নি:শেষে বিভাজ্য যেতো না;তাই আরবী রীতিবিরুদ্ধ হলেও মুহাম্মদ (সা: ) এর যুগ হতেই কুরআন মাজিদে 'সীন' এর স্থলে 'সাদ' লেখা হয়েছে, এছাড়া আরবী ভাষা সৃষ্টি হওয়ার বহু পরে আরবী ব্যাকরণ সৃষ্টি হয়েছে যা অন্যান্য ভাষার ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য; 4) সূরা নাহল এ বিস্ময়কর তথ্য রয়েছে;নাহল-অর্থ মৌমাছি,এই সূরায় উল্লেখ রয়েছে যে-কর্মঠ মৌমাছি হলো স্ত্রী মৌমাছি,এছাড়া মৌমাছিদের রাজা থাকে না বরং রাণী থাকে-যে কথা science বের করল তা কুরআনে রয়েছে 1400 বছর আগে,এমন আরো অনেক তথ্য কুরআনে রয়েছে যা science ইদানিং বের করল, এখন বিস্ময়কর তথ্য কি এই সূরায় তা আলোচনা করি:তার আগে আপনাদের জানিয়ে রাখি পুরুষ মৌমাছির ক্রোমোসোম সংখ্যা 16 ও স্ত্রী মৌমাছির ক্রোমোসোম সংখ্যা 32; সূরা নাহলের বিস্ময়কর তথ্য: i) এই সূরাটির অবস্থান কুরআনের 16 নাম্বার স্থানে,আর science বলে পুরুষ মৌমাছির ক্রোমোসোম সংখ্যা 16; ii) এই সূরাটিতে আয়াত সংখ্যা 128 টা যা 16 ও 32 এ দুটি সংখ্যাই দ্বারা নি:শেষে বিভাজ্য 128 ভাগ 16=8 128 ভাগ 32=4 iii) সূরা নাহলের শেষ আয়াতটিতে অক্ষরের সংখ্যা 32 টি আর science বলে স্ত্রী মৌমাছির ক্রোমোসোম সংখ্যা 32 টি iv)সূরা নাহলের 68 নং আয়াতে সর্বপ্রথম নাহল বা মৌমাছি শব্দটি এসেছে,আর খুবই আশ্চর্যজনকভাবে এই সূরার 1 নং আয়াত থেকে শুরু করে 68 নং আয়াত পর্যন্ত 'আল্লাহ' নামটি 32বার এসেছে যা স্ত্রী মৌমাছির ক্রোমোসোম সংখ্যার সমান; যে কথাগুলো বললাম তা যে কেউ কুরআনের সাথে মিলিয়ে দেখতে পারেন,একটি কুরআনের দাম 150 টাকার মতো; এভাবে আল্লাহ কুরআনে আয়াত নাযিল করেছেন মানুষকে আদেশ নিষেধ করতে তবে একই সাথে কুরআনে রেখে দিয়েছেন বিস্ময়কর কিছু তথ্য;আল্লাহর এত power জানা সত্ত্বেও যে আল্লাহকে অস্বীকার করবে তার ভবিষ্যতে কি হতে পারে নিজেরাই ভেবে দেখবেন; যেসব মানুষ বলে আল্লাহ কেনো এই আয়াত এখানে দিল?কেনো সম্পূর্ণ কথা বিস্তারিত বলল না তাদের বলতে চাই এগুলো থেকেও শিক্ষা নেন; ভবিষ্যতে হয়তো আরো অনেক কিছু জানতে পারব।

No comments:

Post a Comment