News: MAHFIL ROUTINE: 1. Yearly Mahfil a. Eid E Miladunnabi (Sallallahu Alaihi Wa Sallam)11Rabiul Aeull b. Eid E Miladul Wajeeh (Radhiallahu Anhu) 11jilkad 2. Monthly Mahfil a.The Holy Ashura b. The Akheri Chahar Somba c. Mi’rajunnabi (Sallahu Alaihi Wa Sallam)Night d. Lailatul Barat e. Lailatul Qadr f. 18th ramadan- Iftar Mahfil (Darbar’s) g. 18th Ramadan- Iftar Mahfil (RANI MA’s) h. 29th Zilhajj- (night) Khandakar Qari Mohammad AbulHashem (radhiallahu Anhu)’s Isal ESawab Mahfil i. 11th Rabius Sani (night)Fateha E Iyazdahm And Umme Hani (RANI MA) (RadiallahuAnha)’s Isal E Sawab Mahfil 3.Weekly Mahfil Every Thursday after ‘Isha- Zikr, Milad And Qiyam Mahfil Other Mahfils a. Salatul Jum’a b. Eid ul Fitr c. Eid ul Azha d. Afarafa Day Mahfils For Bangladesh Affairs Routine: a. Independence Day of Bangladesh, 26th March b. Victory Day of Bangladesh, 16th December c. International Mother Language Day and National Shaheed Day, 21th February d. Death Anniversary of Shahid President Ziaur Rahman, 30th May d. National Mourning Day and Death Anniversary of Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman, 15th August

Wednesday, September 16, 2020

আত-তাদরীস এর রহস্য’ تدريس এই শব্দটি বাবে تفعيل এর مصدر যার মূল বর্ণ درس বা ادراس যার আভিধানিক অর্থ -অংকন করা লিখন প্রক্রিয়া অক্ষর বা ভাষায় মনের ভাবকে কাগজে প্রকাশ করা। আর পরিভষায় কলমের সাহায্যে কাগজে ভাষার মাধ্যমে অপরের নিকট হাকীকতের জ্ঞানের (আকল বিবেক বিচার বিচক্ষনতা বুদ্ধিমত্বা গভীরতা ধৈহ্য সহনশীলতা) আলোকে বাস্তবায়নের সুত্র প্রকাশ করাও মানবতার কল্যানে প্রেমনিবেদনে ক্ষমা দয়া ¯স্নেহের তুলি দিয়ে জগতকে শান্তিময় সমাজ গঠনের প্রশিক্ষন গ্রহন ও প্রশিক্ষিত করে তোলাকে تدريس (তাদরীস) বলে। জগতে মানুষ কলমের ব্যবহার শুরু করলেন মানুষ জগতে আসার প্রায় দশ হাজার বছর পর সাইয়্যিদিনা হযরত ইদ্রিছ (আলাইহিস সালাম) এর মধ্যদিয়ে। এই জন্য সাইয়্যেদিনা হযরত ইদ্রিছ (আঃ) থেকেই তাদরীসে কার্যক্রম শুরু হয়। আর পশ্চিম দিকে সূর্য্য উদিত হওয়া পর্যন্ত কলমের লিখা তাদরীসের কার্যক্রম চলতেই থাকবে। নুরুল হুদা মুবতাদা মুবাশ্শির বাশীর নাজীর মোহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাইয়্যিদিনা নাবীয়িনা শাফীয়িনা হাবীবিনা হুজুরে পরনুর (সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা দায়িমান আবাদা) হলেন জীবন্ত মানব কোরআন!! নুরুল হুদা মুবতাদা মুবাশ্শির বাশীর নাজীর মোহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাইয়্যিদিনা নাবীয়িনা শাফীয়িনা হাবীবিনা হুজুরে পরনুর (সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা দায়িমান আবাদা) ই হযরত আলী ইবনে আবী তালেব (রাদ্বিয়াল্লাহ আনহু) দ্বারা প্রকাশ করালেন শরীয়তের মানব ভাষার আক্ষরিক কোরআন, যা বর্তমানে আমরা সবাই পড়তে গবেষনা করতে ভাষান্তর করতে পারতছি। এই সম্পর্কে মহান আল্লাহ বলেন! سورة العلق بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ : الَّذِي عَلَّمَ بِالْقَلَمِ (4) عَلَّمَ الْإِنْسَانَ مَا لَمْ يَعْلَمْ (5) সাধারন অনুবাদ : ৪) যিনি কলমের সাহায্যে শিক্ষা দিয়েছেন, ৫) শিক্ষা দিয়েছেন মানুষকে যা সে জানত না। তাফসীর-ই-ওয়াজীহ : আল্লাহ তো সেই সত্বা যিনি কলম দ্বারাই উচ্চশিক্ষার প্রশিক্ষনে প্রশিক্ষিত করেই সৃষ্টি করেছেন। মানুষ প্রশিক্ষনের কোন জ্ঞান বা বিদ্যাই যেখানে ছিলইনা। মানুষকে আল্লাহ পাক জগত পরিচালনার প্রশিক্ষন দিয়েই জগতে আল্লাহর দ্বীন মোহাম্মদীয়া ফরমুলায় সঠিক দিকনিদ্দেশনার নকশা অবকাঠামো শান্তি শৃ্খংলা প্রগতি উন্নতি প্রতিরক্ষা সবকিছুই লিখিতভাবে সংরক্ষিত কোরআনিক সংবিধান প্রশিক্ষিত দক্ষ (পδইন্দ্রিয় (চক্ষু কর্ন নাসিকা জিব্বা ত্বক বা হস্ত এই পাচটি অঙ্গ জ্ঞান বিদ্যার জন্য সৃষ্টিগতই নির্ববর টিকসই স্থায়ী যন্ত্র) কায্যক্রম পরিচালনার দক্ষতা) অভিজ্ঞ (পুর্ববর্তী প্রশিক্ষিত মানুষের জ্ঞান বিদ্যাকে পরবর্তী মানুষের শিক্ষনীয় অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগানো প্রেরনা) মানবজাতি জগতে প্রেরন করেছেন। ইলেমের মালিক আল্লাহ আর আল্লাহ তার ইলেমের ভার মানবের মধ্যে বিতরন করেছেন প্রজ্ঞার মাধ্যমে আল্লাহ থেকে প্রাপ্ত শিক্ষাই প্রকৃত শিক্ষা এই ক্ষেত্রে আল্লাহ হলেন মুয়াল্লিম আর মানুষ হলো মুতাল্লিম তাও কলমে শিক্ষা। আল্লাহর ইলেম থেকে আল্লাহ যতটুকু (আতায়ে ইলেম সজ্ঞা প্রজ্ঞা) সৃষ্টির জন্য বরার্দ্ধ করেছেন তার চারভাগের একভাগ শুধু মানুষের জন্যই বরার্দ্ধ রেখেছেন। এই জন্য সকল সৃষ্টির সেরা ও যোগ্যতাপুর্ন সৃষ্টি হলো মানুষ। তাদরীসের শিক্ষায় লিখন পঠন অনুধাবন আলো আহরন গঠন বিতরন ও সঠিক বাস্তবায়নকেই তাদরীস বলা হয়। ذَلِكَ الْكِتَابُ لا رَيْبَ فِيهِ ক্বোরআন লিখিত সংবিধান যার মধ্যে কোনই সন্দেহ সংসয় বলতে কিছুই কখনো খুজেই পাওয়া যাবেইনা। اقْرَأْ بِاسْمِ رَبِّكَ الَّذِي خَلَقَ ক্বোরআনের প্রথম নাজিলকৃত শব্দ اقرأ ক্বোরআনই একমাত্র লিখিত সংবিধান মুলক আসমানী গ্রন্থ যা সকল মানুষের পঠনের জন্য উন্মুক্ত। ক্বোরআন পঠন উন্মুক্ত ক্বোরআন লিখন উন্মুক্ত ক্বোরআন গবেষনা উন্মুক্ত ক্বোরআন তাফসীর অনুবাদ তাবীল তাবীর উন্মুক্ত ক্বোরআন ভাষান্তর ড্রাবিং ক্বোরআন অনুধাবন উন্মুক্ত। এই সম্পর্কে মহান আল্লাহ বলেন! ইলেমের মালিক আল্লাহ (রহমান) আর আল্লাহ (রহমান) তার ইলেমের ভার মানবের মধ্যে বিতরন করেছেন প্রজ্ঞার মাধ্যমে আল্লাহ থেকে প্রাপ্ত শিক্ষাই প্রকৃত শিক্ষা এই ক্ষেত্রে আল্লাহ (রহমান) হলেন মুয়াল্লিম আর মানুষ হলো মুতাল্লিম তাও কলমে শিক্ষা। ক্বোরআন পঠন উন্মুক্ত ক্বোরআন লিখন উন্মুক্ত ক্বোরআন গবেষনা উন্মুক্ত ক্বোরআন তাফসীর অনুবাদ তাবীল তাবীর উন্মুক্ত ক্বোরআন ভাষান্তর ড্রাবিং ক্বোরআন অনুধাবন উন্মুক্ত। কলমের শিক্ষাই আসল শিক্ষা, মানুষের আমল নামা কলমেই নিদ্ধারন করে, ভাগ্যের পরিবর্তনের মাধ্যমই হলো কলম। আল্লাহ পাক মানুষ সৃষ্টির কোটি কোটি বছর পূর্বে কলম সৃষ্টি করেছেন। কলমের লেখা মরনের পরেও চলতেই থাকে। কলমের লেখা সর্বপ্রথম প্রকাশ পায় গগনে লৌহে মাহফুজে, যেখানে ক্বোরআনের মূল কপি সংরক্ষিত, যার কারনে জগতে মানুষের জন্য যে কপি আমাদের সাইয়্যেদ নবীজির (সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা দায়িমান আবাদা) মাধ্যমে ২৩বছরে ধাপে ধাপে ওয়াহীর মাধ্যমে মোহাম্মদী শক্তিশালী মেমরিতে জমা হয়েছিল ১৪০০শত বছর পূর্বে তা আজও অক্ষত সংরক্ষিত, যার মধ্যে কোন পরিবর্তন করার ক্ষমতা মানুষকে দেয়া হয়ইনা। আল্লাহ পাক কলম সৃষ্টি করেই কলমকে বলেছিলেন হে কলম লিখ আমার নাম ও আমার নামের সাথে আমার বন্ধুর নাম। তারপর লিখ আমার কালাম আল ক্বোরআন। তারপর লিখতেই থাক আমার সৃষ্টি তাকদীর এরই ধারাবাহিকতাকেই বলা হয় তাদরীস। আল্লাহর কালাম কলম দ্বারা লিখার কারনেই সৃষ্টি হলো আল কিতাব। আল্লাহর কালাম আল্লাহর কলমে নিখুত নুরের কালিতে লিখার কারনে প্রকাশ হলো আল ক্বোরআন। কলমকে আল্লাহ যখন থেকে লিখতে বলেছিলেন পুনরায় নিদ্দেশ না দেয়া পর্যন্ত কলম লিখতেই আছে। মানুষ সৃষ্টির কোটি কোটি বছর পূর্বে কলম সৃষ্টি হলেও মানুষ সৃষ্টিতে আল্লাহ তার নিজ কলম (মানব সৃষ্টির নকশা) ব্যবহার করতে হয়েছে, কারন মানুষ আল্লাহর সেরা সৃষ্টি। মানুষকে আল্লাহ সৃষ্টি করে আল্লাহ গর্বিত আনন্দিত। মানুষ সৃষ্টিতে আল্লাহর প্রেম নুর কলম কালাম সবই প্রয়োজন হয়েছে। মানুষের আসল আমলনামা আল্লাহ নিজেই সংরক্ষন করে থাকেন। এটা আল্লাহর গোপন মারেফত। নুরুল হুদা মুবতাদা মুবাশ্শির বাশীর নাজীর মোহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাইয়্যিদিনা নাবীয়িনা শাফীয়িনা হাবীবিনা হুজুরে পরনুর (সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা দায়িমান আবাদা) হলেন জীবন্ত মানব কোরআন!! নুরুল হুদা মুবতাদা মুবাশ্শির বাশীর নাজীর মোহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাইয়্যিদিনা নাবীয়িনা শাফীয়িনা হাবীবিনা হুজুরে পরনুর (সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা দায়িমান আবাদা) ই হযরত আলী ইবনে আবী তালেব (রাদ্বিয়াল্লাহ আনহু) দ্বারা প্রকাশ করালেন শরীয়তের মানব ভাষার আক্ষরিক কোরআন, যা বর্তমানে আমরা সবাই পড়তে গবেষনা করতে ভাষান্তর করতে পারতছি। এই সম্পর্কে মহান আল্লাহ বলেন! سورة الرحمن بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ : الرَّحْمَنُ (1) عَلَّمَ الْقُرْآَنَ (2) خَلَقَ الْإِنْسَانَ (3) عَلَّمَهُ الْبَيَانَ (4) সাধারন অনুবাদ : ১ ) করুনাময় আল্লাহ্। ২ ) শিক্ষা দিয়েছেন কোরআন, ৩ ) সৃষ্টি করেছেন মানুষ, ৪ ) তাকে শিখিয়েছেন বর্ণনা। তাফসীর-ই-ওয়াজীহ : আল্লাহ যিনি দয়া মায়া মমতা প্রেম (রহমান দয়া মায়া মমতা ক্ষমা ¯স্নেহ ভালবাসা এক কথায় সার্বিক প্রেমের উৎসই রহমান শিক্ষার মাধ্যম যদি প্রেমময় হয় সেই শিক্ষাই স্থায়ী হয় এই জন্য শিক্ষা রহম রহমান করম গাফুরই পারেন প্রকৃত শিক্ষা ও প্রেম শিক্ষা বাস্তবায়ন করা শিক্ষার মাধ্যম যদি প্রেম হয় সেই শিক্ষার মধ্যেই নুর বৃদ্ধমান) ক্ষমাশীল রহমান তিনিই মানবতার সার্বিক কল্যানের অবকাঠামো লিখিত সংবিধান স্বরুপ আল ক্বোরআন ও ক্বোরআনিক জ্ঞান বিদ্যা দক্ষ প্রশিক্ষন কার্যক্রম পরিচালনার দায়িত্বভার দিয়েই আসমানি ওয়াহী আল ক্বোরআন শিক্ষা দিয়েছেন। ইলেমের মালিক আল্লাহ (রহমান) আর আল্লাহ (রহমান) তার ইলেমের ভার মানবের মধ্যে বিতরন করেছেন প্রজ্ঞার মাধ্যমে আল্লাহ থেকে প্রাপ্ত শিক্ষাই প্রকৃত শিক্ষা এই ক্ষেত্রে আল্লাহ (রহমান) হলেন মুয়াল্লিম আর মানুষ হলো মুতাল্লিম তাও কলমে শিক্ষা। ক্বোরআন পঠন উন্মুক্ত ক্বোরআন লিখন উন্মুক্ত ক্বোরআন গবেষনা উন্মুক্ত ক্বোরআন তাফসীর অনুবাদ তা’বীল তা’বীর উন্মুক্ত ক্বোরআন ভাষান্তর ড্রাবিং ক্বোরআন অনুধাবন উন্মুক্ত। কলমের শিক্ষাই আসল শিক্ষা, মানুষের আমল নামা কলমেই নিদ্ধারন করে, ভাগ্যের পরিবর্তনের মাধ্যমই হলো কলম। আল্লাহ পাক মানুষ সৃষ্টির কোটি কোটি বছর পূর্বে কলম সৃষ্টি করেছেন। কলমের লেখা মরনের পরেও চলতেই থাকে। কলমের লেখা সর্বপ্রথম প্রকাশ পায় গগনে লৌহে মাহফুজে, যেখানে ক্বোরআনের মূল কপি সংরক্ষিত, যার কারনে জগতে মানুষের জন্য যে কপি আমার ও আমাদের প্রাণের আকা সাইয়্যিদুল মুরসালীন খাতামুন্নাবিয়্যিন রহমাতুল্লিল আলামীন শাফীউল মুজনিবীন শামসুল আরিফীন সিরাজুমমুনীর সাইয়্যিদুসসাকালাইন সাইয়্যিদুল কাওনাইন হাবীবুল্লাহ মাশুকুল্লাহ মাহবুবুল্লাহ তাজিদার-ই-মদীনাহ সরকার-ই-দূ’আলম নূর-ই-মুজাছছাম হাবীব-ই-কিবরিয়া নুরুন আলা নুর মোস্তাফ মুক্তাদা মুসাল্লা আহমদুল্লাহ মুন্তাহা মুজতাবা মাকরুনুন নুরুল হুদা মুবতাদা মুবাশ্শির বাশীর নাজীর মোহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাইয়্যিদিনা নাবীয়িনা শাফীয়িনা হাবীবিনা হুজুরে পরনুর (সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা দায়িমান আবাদা) মাধ্যমে ২৩বছরে ধাপে ধাপে ওয়াহীর মাধ্যমে মোহাম্মদী মেমরিতে জমা হয়েছিল ১৪০০শত বছর পূর্বে তা আজও অক্ষত সংরক্ষিত, যার মধ্যে কোন পরিবর্তন করার ক্ষমতা মানুষকে দেয়া হয়ইনা। আল্লাহ পাক কলম সৃষ্টি করেই কলমকে বলেছিলেন হে কলম লিখ আমার নাম ও আমার নামের সাথে আমার বন্ধুর নাম। তারপর লিখ আমার কালাম আল ক্বোরআন। তারপর লিখতেই থাক আমার সৃষ্টি তাকদীর এরই ধারাবাহিকতাকেই বলা হয় তাদরীস। আল্লাহর কালাম কলম দ্বারা লিখার কারনেই সৃষ্টি হলো আল কিতাব। আল্লাহর কালাম আল্লাহর কলমে নিখুত নুরের কালিতে লিখার কারনে প্রকাশ হলো আল ক্বোরআন। কলমকে আল্লাহ যখন থেকে লিখতে বলেছিলেন পুনরায় নিদ্দেশ না দেয়া পর্যন্ত কলম লিখতেই আছে। নুরুল হুদা মুবতাদা মুবাশ্শির বাশীর নাজীর মোহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাইয়্যিদিনা নাবীয়িনা শাফীয়িনা হাবীবিনা হুজুরে পরনুর (সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা দায়িমান আবাদা) হলেন জীবন্ত মানব কোরআন!! নুরুল হুদা মুবতাদা মুবাশ্শির বাশীর নাজীর মোহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাইয়্যিদিনা নাবীয়িনা শাফীয়িনা হাবীবিনা হুজুরে পরনুর (সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা দায়িমান আবাদা) ই হযরত আলী ইবনে আবী তালেব (রাদ্বিয়াল্লাহ আনহু) দ্বারা প্রকাশ করালেন শরীয়তের মানব ভাষার আক্ষরিক কোরআন, যা বর্তমানে আমরা সবাই পড়তে গবেষনা করতে ভাষান্তর করতে পারতছি। এই সম্পর্কে মহান আল্লাহ বলেন! سورة البقرة بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ: وَعَلَّمَ آَدَمَ الْأَسْمَاءَ كُلَّهَا ثُمَّ عَرَضَهُمْ عَلَى الْمَلائِكَةِ فَقَالَ أَنْبِئُونِي بِأَسْمَاءِ هَؤُلاءِ إِنْ كُنْتُمْ صَادِقِينَ (31) সাধারন অনুবাদ : আর আল্লাহ্্ তা'আলা শিক্ষাদিলেন সাইয়্যেদিনা হযরত আদমকে (আঃ) সমস্ত বস্তু-সামগ্রীর নাম ও তাদের সকল ভাষা এবং তাদের সকল কার্যক্রম। তারপর সে সমস্ত বস্তু-সামগ্রীকে ফেরেশতাগনের (আলাহিস সালাম) সামনে উপস্থাপন করলেন। অতঃপর বললেন, আমাকে তোমরা এগুলোর নাম বলে দাও, যদি তোমরা তোমাদের পক্ষে সত্যবাদি হয়ে থাক। তাফসীর-ই-ওয়াজীহ : মানবজাতির আদি মানব মানবজাতির আদি পিতা আব আতশ খাক বাক আগুন পানি বাতাস মাটি দ্বরা নির্মিত বাশারে আদম খালকে ইন্সান কর্মে নাস নবুয়্যাতে বাশার খুলুকে নবী সুরুতে মানুষ দ্বীনে মুসলিম প্রচারে তাওহীদ দায়িত্বে নবুয়্যাত সঙ্গে সহীফা রুহে জান্নাতি উচ্চতায় ৬০গজ ফুটে ১৮০ ছায়ায়ে মোহাম্মদ কায়ায়ে রুবুবিয়্যাত নফসে মুতমায়িন্না রুহানিতে আবুল বাশার সরদারে মানবজাত আল্লাহ নিজ হস্তে উচ্চ মেমরী বিশাল আয়তন হার্ডডিক্স নুরের শক্তি সম্পূর্ন রেম কালারে আসমান জান্নাতি আতরদান গগণতারায় সমাহার আল্লাহ কর্র্তক উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত আট হাজার ভাষাবিদ আসমানি জিসমানী রুহানী বিদ্যাপিঠ ৯৩০বছরে মানবতা দিশারী প্রথম নবী প্রথম মানব। জান্নাত থেকে আগত মহাপবিত্র নফসে মুলহিমার অধিকারী মানবকুল শিরোমনি হযরতে আদম সফী উল্লাহ খলীফাতুল্লাহ রুহুল্লাহ সিবগাতুল্লাহ আব্দুল্লাহ মারুফ মশহুর মাগফুর মাসুম মামুর মাহফুজ মাকবুল মামুম মামনুহ মুস্তাফা মানসুর মুস্তাক্বীম মুহসীন মুখলিস মুত্তাকী ইমাম মুকতাদা হযরত আদম (আলাইহিস সালাম) কে আল্লাহ নিজ বিশ^ বিদ্যালয়ে নিজ দায়িত্বে ভর্তি করিয়ে নিজে শিক্ষাদান করে সর্বময় সর্বভাষায় চতুর্মূখী বিদ্যা জ্ঞান বুদ্ধি বিবেক বিবেচনা সজ্ঞা প্রজ্ঞা নবুয়্যাত রিসালাত ও খিলাফাত দানে করে বিশ্ব মানবতার কল্যান শান্তি শৃংখলা প্রগতি উন্নতি ও মানব মহাসম্পদ সৃষ্টির অবকাঠামো মহাজ্ঞান দানে করে বিশে^র দায়িত্ব ভার দিয়ে পাঠালেন। মানুষ সৃষ্টির কোটি কোটি বছর পূর্বে কলম সৃষ্টি হলেও মানুষ সৃষ্টিতে আল্লাহ তার নিজ কলম (মানব সৃষ্টির নকশা) ব্যবহার করতে হয়েছে, কারন মানুষ আল্লাহর সেরা সৃষ্টি। মানুষকে আল্লাহ সৃষ্টি করে আল্লাহ গর্বিত আনন্দিত। মানুষ সৃষ্টিতে আল্লাহর প্রেম নুর কলম কালাম সবই প্রয়োজন হয়েছে। মানুষের আসল আমলনামা আল্লাহ নিজেই সংরক্ষন করে থাকেন। এটা আল্লাহর গোপন মারেফত। আল্লাহ যিনি দয়া মায়া মমতা প্রেম (রহমান দয়া মায়া মমতা ক্ষমা ¯স্নেহ ভালবাসা এক কথায় সার্বিক প্রেমের উৎসই রহমান শিক্ষার মাধ্যম যদি প্রেমময় হয় সেই শিক্ষাই স্থায়ী হয় এই জন্য শিক্ষা রহম রহমান করম গাফুরই পারেন প্রকৃত শিক্ষা ও প্রেম শিক্ষা বাস্তবায়ন করা শিক্ষার মাধ্যম যদি প্রেম হয় সেই শিক্ষার মধ্যেই নুর বৃদ্ধমান) ক্ষমাশীল রহমান তিনিই মানবতার সার্বিক কল্যানের অবকাঠামো লিখিত সংবিধান স্বরুপ আল ক্বোরআন ও ক্বোরআনিক জ্ঞান বিদ্যা দক্ষ প্রশিক্ষন কার্যক্রম পরিচালনার দায়িত্বভার দিয়েই আসমানি ওয়াহী আল ক্বোরআন শিক্ষা দিয়েছেন। ইলেমের মালিক আল্লাহ (রহমান) আর আল্লাহ (রহমান) তার ইলেমের ভার মানবের মধ্যে বিতরন করেছেন প্রজ্ঞার মাধ্যমে আল্লাহ থেকে প্রাপ্ত শিক্ষাই প্রকৃত শিক্ষা এই ক্ষেত্রে আল্লাহ (রহমান) হলেন মুয়াল্লিম আর মানুষ হলো মুতাল্লিম তাও কলমে শিক্ষা। নুরুল হুদা মুবতাদা মুবাশ্শির বাশীর নাজীর মোহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাইয়্যিদিনা নাবীয়িনা শাফীয়িনা হাবীবিনা হুজুরে পরনুর (সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা দায়িমান আবাদা) হলেন জীবন্ত মানব কোরআন!! নুরুল হুদা মুবতাদা মুবাশ্শির বাশীর নাজীর মোহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাইয়্যিদিনা নাবীয়িনা শাফীয়িনা হাবীবিনা হুজুরে পরনুর (সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা দায়িমান আবাদা) ই হযরত আলী ইবনে আবী তালেব (রাদ্বিয়াল্লাহ আনহু) দ্বারা প্রকাশ করালেন শরীয়তের মানব ভাষার আক্ষরিক কোরআন, যা বর্তমানে আমরা সবাই পড়তে গবেষনা করতে ভাষান্তর করতে পারতছি। এই সম্পর্কে মহান আল্লাহ বলেন! سورة القلم بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ : ن وَالْقَلَمِ وَمَا يَسْطُرُونَ (1) সাধারন অনুবাদ : ১ ) নূন। শপথ কলমের এবং সেই বিষয়ের যা তারা লিপিবদ্ধ করে, তাফসীর-ই-ওয়াজীহ : মহান আল্লাহ ن নামক মাছের কসম!! ও কলম এর কসম!! কলম দ্বারা যে শিক্ষা আল্লাহ মানুষের সজ্ঞা ও প্রজ্ঞার বিদ্যা জ্ঞান আকল বিবেক বিচারিক ক্ষমতা শ্রদ্ধা ভক্তি প্রেম প্রীতির ইলেম দান করেছেন তার কসম এবং যে শিক্ষার কারিকুলাম ও শিক্ষার উপকরন এবং শিক্ষার সাথে সাথে শিক্ষার নিয়মনীতি সেলেবাস স্কেল রুলার শিক্ষার ধারাবাহিকতা ও মানুষকে শিক্ষা মুলক শরীয়ত তরীকত হাকীকত মারেফতের শিক্ষার একমাত্র আসমানী জেসমানী রুহানী নুরানী ক্বোরআনিক শিক্ষা উপহার হিসাবে দান এবং সেই مسْطُرُونَ এর কসম করেছেন। কলমের শিক্ষাই আসল শিক্ষা কলমের সাথে শিক্ষার যাবতীয় উপকরনও নিয়মতান্ত্রিক মোহাম্মদীয়া শিক্ষার অন্তর্ভুক্ত। ইলেমের মালিক আল্লাহ (রহমান) আর আল্লাহ (রহমান) তার ইলেমের ভার মানবের মধ্যে বিতরন করেছেন প্রজ্ঞার মাধ্যমে আল্লাহ থেকে প্রাপ্ত শিক্ষাই প্রকৃত শিক্ষা এই ক্ষেত্রে আল্লাহ (রহমান) হলেন মুয়াল্লিম আর মানুষ হলো মুতাল্লিম তাও কলমে শিক্ষা। ক্বোরআন পঠন উন্মুক্ত ক্বোরআন লিখন উন্মুক্ত ক্বোরআন গবেষনা উন্মুক্ত ক্বোরআন তাফসীর অনুবাদ তাবীল তাবীর উন্মুক্ত ক্বোরআন ভাষান্তর ড্রাবিং ক্বোরআন অনুধাবন উন্মুক্ত। কলমের শিক্ষাই আসল শিক্ষা, মানুষের আমল নামা কলমেই নিদ্ধারন করে, ভাগ্যের পরিবর্তনের মাধ্যমই হলো কলম। আল্লাহ পাক মানুষ সৃষ্টির কোটি কোটি বছর পূর্বে কলম সৃষ্টি করেছেন। কলমের লেখা মরনের পরেও চলতেই থাকে। কলমের লেখা সর্বপ্রথম প্রকাশ পায় গগনে লৌহে মাহফুজে, যেখানে ক্বোরআনের মূল কপি সংরক্ষিত, যার কারনে জগতে মানুষের জন্য যে কপি আমাদের সাইয়্যেদ নবীজির (সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা দায়িমান আবাদা) মাধ্যমে ২৩বছরে ধাপে ধাপে ওয়াহীর মাধ্যমে মোহাম্মদী মেমরিতে জমা হয়েছিল ১৪০০শত বছর পূর্বে তা আজও অক্ষত সংরক্ষিত, যার মধ্যে কোন পরিবর্তন করার ক্ষমতা মানুষকে দেয়া হয়ইনা। আল্লাহ পাক কলম সৃষ্টি করেই কলমকে বলেছিলেন হে কলম লিখ আমার নাম ও আমার নামের সাথে আমার বন্ধুর নাম। তারপর লিখ আমার কালাম আল ক্বোরআন। তারপর লিখতেই থাক আমার সৃষ্টি তাকদীর এরই ধারাবাহিকতাকেই বলা হয় তাদরীস। আল্লাহর কালাম কলম দ্বারা লিখার কারনেই সৃষ্টি হলো আল কিতাব। আল্লাহর কালাম আল্লাহর কলমে নিখুত নুরের কালিতে লিখার কারনে প্রকাশ হলো আল ক্বোরআন। কলমকে আল্লাহ যখন থেকে লিখতে বলেছিলেন পুনরায় নিদ্দেশ না দেয়া পর্যন্ত কলম লিখতেই আছে। নুরুল হুদা মুবতাদা মুবাশ্শির বাশীর নাজীর মোহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাইয়্যিদিনা নাবীয়িনা শাফীয়িনা হাবীবিনা হুজুরে পরনুর (সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা দায়িমান আবাদা) হলেন জীবন্ত মানব কোরআন!! নুরুল হুদা মুবতাদা মুবাশ্শির বাশীর নাজীর মোহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাইয়্যিদিনা নাবীয়িনা শাফীয়িনা হাবীবিনা হুজুরে পরনুর (সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা দায়িমান আবাদা) ই হযরত আলী ইবনে আবী তালেব (রাদ্বিয়াল্লাহ আনহু) দ্বারা প্রকাশ করালেন শরীয়তের মানব ভাষার আক্ষরিক কোরআন, যা বর্তমানে আমরা সবাই পড়তে গবেষনা করতে ভাষান্তর করতে পারতছি।

No comments:

Post a Comment