News: MAHFIL ROUTINE: 1. Yearly Mahfil a. Eid E Miladunnabi (Sallallahu Alaihi Wa Sallam)11Rabiul Aeull b. Eid E Miladul Wajeeh (Radhiallahu Anhu) 11jilkad 2. Monthly Mahfil a.The Holy Ashura b. The Akheri Chahar Somba c. Mi’rajunnabi (Sallahu Alaihi Wa Sallam)Night d. Lailatul Barat e. Lailatul Qadr f. 18th ramadan- Iftar Mahfil (Darbar’s) g. 18th Ramadan- Iftar Mahfil (RANI MA’s) h. 29th Zilhajj- (night) Khandakar Qari Mohammad AbulHashem (radhiallahu Anhu)’s Isal ESawab Mahfil i. 11th Rabius Sani (night)Fateha E Iyazdahm And Umme Hani (RANI MA) (RadiallahuAnha)’s Isal E Sawab Mahfil 3.Weekly Mahfil Every Thursday after ‘Isha- Zikr, Milad And Qiyam Mahfil Other Mahfils a. Salatul Jum’a b. Eid ul Fitr c. Eid ul Azha d. Afarafa Day Mahfils For Bangladesh Affairs Routine: a. Independence Day of Bangladesh, 26th March b. Victory Day of Bangladesh, 16th December c. International Mother Language Day and National Shaheed Day, 21th February d. Death Anniversary of Shahid President Ziaur Rahman, 30th May d. National Mourning Day and Death Anniversary of Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman, 15th August

Saturday, March 17, 2018

নাত-ই-মোরশেদ (সাইয়্যেদ একেএম ওয়াজীহ উল্লাহ) রাঃ 01

নাত-ই-মোরশেদ (সাইয়্যেদ একেএম ওয়াজীহ উল্লাহ) রাঃ
নাত-ই-মোরশেদ কিবলা রাঃ ১
মোরশেদ ক্বেবলা জান এই অধমের লও ছালাম।
হয়তো আমায় দাওহে দেখা ,
 না আমায় দাও কোরবান।
শোন আশেক গন
শাহীমহল্লা শরীফে আছেন এক রতন
মোরশেদ ক্বেবলা জান
এই অধমের লও ছালাম।
মোরশেদ ক্বেবলা জান তোমার বিচ্ছেদে
জ্বলে আমার প্রান।
মোরশেদ ক্বেবলা জান তোমার জন্য কান্দে
আমার প্রান।
এই সংসারের দয়া মায়া, সকল কিছু ছাড়িয়া
এসেছি রওজাতে তোমার রহমতের লাগিয়া
লওগো কুলে তুলিয়া মোরশেদ ক্বেবলা জান
এই অধমের লও ছালাম মোরশেদ ক্বেবলা জান
তোমার বিছ্ছেদে জ্বলে আমার প্রান
এই সংসারের ভাল মন্দ সকল কিছু মমতা
সবই আমার তিক্ত লাগে
মিস্ট লাগে তোমার পাক রওজা
মোরশেদ ক্বেবলা জান এই অধমের লওগো ছালাম ঐ
মোরশেদ ক্বেবলা জান তোমার জন্য কান্দে আমার প্রান
 হয় তো আমায় দাও হে দেখা,
না হয় আমায় দাও কোরবান ,
মোরশেদ ক্বেবলা জান এই অধমের লও হে ছালাম
মোরশেদ নামে আল্লাহর হাবীব
আসলেন বাংলার জমিনে
শুয়ে আছেন নূরানীগঞ্জে, শাহী মহল্লা শরীফের রওজাতে
তাঁর জন্য আজী কান্দে আল্লাহর বিশ্ব জাঁহান। ঐ
আল্লাহর মাহবুব মোরশেদ ক্বেবলা
রসুলের পরে বানাইয়া ,
চন্দ্র রুপে রাথলেন তাঁরে আরশেতে লুকাইয়া
পাঠাইলেন অবশেষে তরীকার ইমাম। ঐ
সকল অলির শির মরি সাইয়্যেদ
মোহাম্মদ ওয়াজীউল্লাহ্
নবীর পরে তাকে মানি তাঁর ই  তরীকা
নবীর নুরে তাঁর জীবনী হইয়াছে শাহেন শান। ঐ
তোমার তরে প্রান বিলাতে
এসেছি এই রওজাতে (খানকাতে) ,
তোমার জন্য মন কাঁদে থাকতে চায়না দেহেতে ,
হয়তো তোমার চরন তলে ,
দাও হে আমায় জান কোরবান। ঐ
আমায় একা করে তুমি , ঘুমিয়ে আছ রওজাতে
পেয়ে ও পাইনা তোমায়, বসে আছি ধরাতে,
স্বপনে আমায় দাও হে দেখা ,
ওহে আমার জানের জান। ঐ
চাইনা তোমার নাজ নেয়ামত
চাইনা কারামত,
চাই শুধু তোমায় মোরশেদ ,
এটাই আমার পরম শুক,
এর ছেয়ে বড় কিছু ,নাই দুনিয়ায় আখেরাত। ঐ
তুমি যদি না হইতে
কেমনে হইত বাংলাদেশ,
তোমায বিনে আল্লাহ রসুল
জান্ত না এই সব মানুষ,
ত্বরীক্বতের শুধা দিয়ে
বানাইলা আশেক জাকেরান। ঐ
সহজ সরল পথ দেখাইয়া
আশেক বানাও মাবুদের,
তোমায় দেখলে মনে পড়ে
মতই তুমি রসুলের,
রসুল ও নও তুমি
তার পর নাই ফোরকান। ঐ
তুমি ছাড়া এই ধরাতে 
বেচে থেকে লাভ কি?
তোমায় পেয়ে  ধন্য হব
তোমার জন্য মরব ই আমি,
তবু যদি পাই তোমায়
ইহদাম আর পরদাম। ঐ

নাত-ই-মোরশেদ কিবলা রাঃ ২
যাঁর খাতিরে সারা বাংলা স্বাধীন করলেন পাক রব্বুল ,
মোরশেদ না আসিলে বাংলায় ,বাংলার হইত গন্ডগোল।
আহমদউল্লাহর পেশানিতে মা আয়েশার গর্ভ হতে
 পাঠাইলেন বাংলাদেশে চাঁদপুরের নানুপুর।
ওয়ালিদের শির মনি রসুলেরী নয়ন মনি
পাঠাইলেন বাংলা ভূমি আল্লাহ পাকের খাস মাহবুব।
ওয়ালি আল্লাহর বাংলাদেশে ধরা দিলেন
 মোরশেদ রূপে
মূল ত্বরীক্বার ইমাম হইয়া শুয়ে আছেন কুতুবপুর। 
জন্ম আপনার নানুপুরে কাটাইলেন ঢাকা শহরে
শুয়ে আছেন রওজা পাকে শাহী মহল্ল শরীফ কুতুপুর।
মহান আল্লাহর হইল দয়া নসীব করলেন
মোরশেদ ক্বেবলা রাইখ আমায় তোমার পথে
রাইখ আমায় সত্য পথে  পাই যেন দোনকুল
মহান আল্লাহ দয়া করে পাঠাইলেন বাংলাদেশে ,
গোনাহগারদের তরাইতে পাঠাইলেন আপন মাহবুব।
সকল ত্বরীক্বার সেরা ত্বরীক্বা
ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া ,
 ইমাম বানাইয়া আপনায় পাঠাইলেন পাক গাফুর।
ত্বরীক্বারী ইমাম হইয়া,বাংলাদেশে ধরা দিয়া,
সত্য পথে মুরীদ করে,পৌছাইলেন আরশে নূর।
জন্ম আপনার বাংলাদেশে,
বাংলা ভূমি রহমত করতে,
ধন্য হল আপনায় পাইয়া,রং হইল লাল সবুজ।
স্বাধীন করলেন পবিত্র ভূমি,স্বাধীন হল জন্ম ভূমি,
আপনার জন্য স্বাধীন হইল,বাংদেশের ভূ গোল।
নবীর নূরের জ্যোতি নিয়া,
জাতী নূরের আলো পাইয়া,
মহান আল্লাহর বন্ধু হইয়া,বাংলা করলেন নূরে নূর।
মোরশেদ যদি না আসিত,স্বাধীনতা না হইত,
বাংলা বাসী বন্দী থাকত,
হাতে জালিম,বৃট্রিশ,আর হানাদর।
এনে ছিলেন স্বাধীনতা,ওয়াজীহিয়া
ত্বরীক্বার ইমাম হইয়া ,
রক্ষা করলেন বাংলার সার্বভোম।
মহান আল্লাহ দয়া করে,পাঠাইলেন রহমত রূপে,
পার করিতে মানবকুল আপনি ই স্বাধীনতার আসল
জন্ম হইল স্বাধীনতা,
প্রচার করতে এক ত্বরীক্বাহ ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া,
এই ত্বরীক্বাহ ই সবের মূল।
জন্ম নিলেন বাংলাদেশে,কাটাইলেন ঢাকা শহরে,
ইমাম হইলেন লোহার পুল,খানকা শরীফ আহমদপুর।
স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখেন ১৯৬৫সনে,
অবশেষে স্বাধীনতা আনিলেন
আল্লাহ পাকের খাছ মাহবুব।
স্বাধীন বাংলার জন্য করলেন আতœ নিয়োগ,
স্বাধীনতা আনলেন ৭১ সনে থাকিয়া লোহার পুল।
মূল ত্বরীক্বার ইমাম হইয়া
শুয়ে আছেন শাহী মহল্লা,
কাদিলেন সারা জীবন লাগিয়া রসুলুল্লাহ এঁর উম্মত।
শুনো ওগো মুরীদ,মোমেন ভাই
সত্য কথা বলে যাই,
ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া ত্বরীক্বা ছাড়া,
পাইবা না কোন নূর।
ফুরফুরা শরীফের চাবি,
মোহাম্মদীয়া এঁর মূল নাভী,
সকল ত্বনীক্বার ইমাম হইয়া বাংলাদেশে মওলুদ।
আল্লাহ পাকের হইল দয়া,
স্বাধীন করলেন সারা বাংলা,
উছিলা হইল মোরশেদ ক্বেবলা,লক্ষ কোটি শুকুর।
নবীজির উছিলায় আরব,পাইয়াছে অনেক সম্পদ,
বাংলা ভূমি ধন্য হইল আউলিয়া খাছ নূর।
ধন্য ধনে হইবে একদিন,
বাংলা ভূমি হাসবে সেদিন,
১নং ধনী রাষ্ট্র হইবে মোরশেদ জবানের সুর।
নবীজিকে বলছেন মোরশেদ
বাংলার মানুষ দুঃখ কষ্টের,
আপনার উম্মত সারা দুনিয়ায় থাকুক সবাই করুক সুখ।
এই অধমে কেন্দে বলে,
শুধু গোলামেরী আশা করে,
জীবনে মরনে পাইযে দীদার,আর একটু মোহাব্বত।
আমার জীবন ধন্য আজি পরকালে মুক্তি,
মূল ত্বরীক্বার হইব গোলাম এটাই আসল মকসুদ।
কি বলিব আপনার শানে কি লিখিব ক্ষুদ্র জ্ঞানে ,
সকল দরজার সেরা দরজা দিয়াছেন পাক রব্বুল।
মহান আল্লাহর রহমত রুপে
নকশায়ে নবীর তভকা নিয়ে
শাসছুল আরেফীন হইয়া আসলেন নবিজীর মাহবুব।

নাত-ই-মোরশেদ কিবলা রাঃ ৩
তোরা কে যাবিরে আয় আমার মোরশেদের ত্বরীক্বায়
যাব দিতে তৌহিদের সাগরে রে,
যাপ দিতে অকুল সাগরে
তোরা কে যাবিরে আয় আমার মোরশেদের রওজায় ,
যাব দিতে ওয়জীহর সাগরে রে,
 যাপ দিতে প্রেমির সাগরে
তোরা কে যাবিরে আয়
ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া ত্বরীক্বায় ,
 যাব দিতে তৌহিদের সাগরে রে,
 যাপ দিতে অকুল সাগরে
ওরে লাগলে প্রেমের বাঁও দুলে চলবে নাও
আমার মোরশেদের গুন গান গাও মধুর স্বরে।
ও তুই হইয়ারে মানুষ কেন রহিল বেহুশ
আইলি না হুশের ঘরে রে।
ওরে সম্মুখে ঝড় অতি ভয়ংকর,
ভয় কিরে মন তোর শক্ত হাল ধর।
আমার মোরশেদের নামটি লইয়া
যে জন গেছেন মরিয়া অধরারে সেই ধরাতে পাবিরে।
বেলা নাই বেশী ড়বিল শশী
কাঠ মায়া পাশি ভয় কিরে মন ওরে
আমার মোরশেদের সঙ্গ লইয়া যে জন গেছে চলিয়া
 সাফল্য জনম তার রে।


নাত-ই-মোরশেদ কিবলা রাঃ ৪
লক্ষ বাবার ছেয়ে ও তুমি
হাজার বাবার ছেয়ে ও তুমি অধীক সম্মানি,
আল্লাহ রসুলের পরেই মোরশেদ আপনাকে মানি।
মোরশেদ তোমার নাম লইতে পারি কি আমি অধম গোলাম,
 তোমার নুরে আজ দুনিয়া হইয়াছে নুরী।
 Eতোমার গুনে মুº আল্লাহ,
 নাম রাখিয়াছে ওয়াজীহ্ উল্ল্হা
সেই নামের বরকতে আজ ভাগ্যবান দুনিয়া বসি  
রাসুলের নুর দিয়ে জয় করেছ আজগিয়ে,
সকল দরজার সেরা দরজা মাহবুবে সুবহানি।
 Eসব সুন্দরের সুন্দর তুমি,
সকল রুপে মহারুপি
মহা মারব অতি মানব তমি জগতের শ্রেস্ট মনিষী।
পূর্নিমারী চন্দ্র তুমি
দ্বি -প্রহরের সূর্য্য তুমি  ,
তুমি আসমানেরী নক্ষত্র রাজ,
 তার চেয়েও অধীক সম্মানী,
আমি তোমার আশেক দেওয়ানা
 তোমার প্রেমে মুº আজ সারা দুনিয়া
 জালিয়ে দাও মনের মাজে তোমার প্রেমের বাতি।
ছালাম জানায় ফেরেস্তা কুল তোমার জন্য
 আজ দুনিয়া বেকুল,
লক্ষ্য ছালাম বারে বার ও মোরশেদ কদমে তোমার
কবুল কর আমার গোলামী।
ভাই বন্দু আতœীয় স্বজন
 হয়না কেহ তোমার মতন
লক্ষ ভাইয়ের চেয়েও তুমি
 হাজার ভইয়ের চেয়েওতুমি অধীক সম্মানী।
তুমি শামছুল আরেফীন
 তুমি সিরাজুচছালেকীন
 তোমার নামে আজ আমি দরুদ পড়তেছি।
গোলাপেরী গন্ধ তুমি
 হাসনা হেনার সুবাস তুমি
কামেনী, ছামেলী, বকুল,
গন্ধরাজ,বেলী,ফারুল
 সবছেয়ে অধীক সুবাস তোমার পছিনী।
কোরআন,হাদীস,ইজমা,কিয়াস,
দখল আছে নাহু বালাগাত,
 উসুল ফেকাহ্ আর তাফসীর,
 আজ তুমি শ্রেষ্ঠ ইসলামী বিজ্ঞানী।
কম্পিউটার, টেলেক্স তুমি রাড়ার
টেলিসকোপ ফ্যাক্স তুমি
তোমার মাজে সব কিছু পাইয়াছি আমি।
সকল জ্ঞানের জ্ঞান তুমি,
 সকল কাজের কাজী তুমি
পথহারাদের পথ তুমি, ইসলামের মহান বাতি।
স্বয়ং আল্লাহ্ আশেক তোমার,
রাসুলুল্লাহ্ বন্দু তোমার,
 প্রেম নিবেদন করে আজ বানায় আশেকী।
জন্মিলে তুমি ১২ই  ঝিলক্বদ
ওয়ালিয়ে মাদারজাদ মোরশেদে আযম ,
সাইয়্যেদুল বাশার মোজাদ্দেদে জামান,
মুহিব্বুল ফোকারা সাইয়্যেদুল আউলিয়া
 তুমি মাশুকে রব্বানী।

নাত-ই-মোরশেদ কিবলা রাঃ ৫
মোরশেদে আযম আযম,ওয়ালিদেরী সুলতান
ফুরফুরার দুলারা নবীজির জানের জান
মোরশেদে আযম আযম,ওয়ালিদেরী সুলতান
নাজমুছ্ছায়াতের দুলারা নবীজির জানের জান
মোরশেদে আযম আযম,ওয়ালিদেরী সুলতান
আয়শার  দুলারা আহমদউল্লাহর জানের জান
 Eশামসুল আরেফীন,সিরাজুছ্ছালেকীন
কুতুবুল আলম তিনি করছি একিন।
রাসুলের খুশবু নিয়ে,জয় করেছেন উচচ শান।
নকশায়ে নবী আল্লাহর খুবী,
ওয়ালিয়ে মাদার জাদ রসুলের স্বীকৃতি
বিংশ শতাদ্বির মোজাদ্দেদে জামান,
রসুলের পিয়ারা,ইসলামের মহান শান,
বুরুজে কিয়ামতে যত হবে গুনাগার
 ক্রন্দনে থাকবে তখন করবে হাহা কার,
 সেই দিনমোরশেদ বিনা কে করিবে তোমায় পার।
যখনি আমাদের গুনা,
 দেখাবে দোজখের অগ্নিবীনা,
তখনি বলিব মোরা,
পার করিবে মোদের  মোরশেদে  জামান।
এসেছিলেন বাংলাদেশে মুরীদ উদ্ধারিতে
গু মোরা গাফেলাদের ঘুম ভাঙ্গাইতে
ত্বরীক্বত প্রচার করিতেন
হাতে নিয়ে পাক ইসলাম। ঐ
আয় শাহে দুআলম নূরে মুজাছ্ছাম
ফরিয়াদ করিতেছি আমি নরাধম
তোমারী ছাহারা নিয়ে হবে মুশকিল আছান। ঐ


নাত-ই-মোরশেদ কিবলা রাঃ ৬
নত শীরে মেনে নিলাম
আমার মোরশেদের ক্বদম মোবারক ,
এক আল্লাহ এক রাসুল
তাঁর পর মোরশেদে বর হক।
নবী ওয়ালি গাউস কুতুব
আবদাল আওতাদ ফেরেস্তাকুল,
রসুলেরী পরেই আপনি আল্লাহর শ্রেষ্ঠ মাখলুক। ঐ
ওগো মোরশেদে আযম,
 ডাকছি আপনায় আপনারী গোলাম,
পদধুলি দাওনিতো, আমি তোমারই  আশিক।     
তোমাকে না দেখলে আমার,
দ্বীন দুনিয়া পেরেশান
তোমার কথা মনে করে হৃদয় করি আছান
 মোরশেদ তুমি আমার মনের খোরাক
তুমি মোহাম্মদ এর নূরে পয়দা,
 মশগুল থাকে  আল্লার জিকিরের সদা ,
 বানায় মানুষকে আল্লাহর রসুলের প্রেমিক ঐ  
  মোরশেদ নাঁেম কে এলো
খানকা ই মোহাম্মদাদিয়ায়,
ওরে আকাশেরী ধ্রোব তারা
ওকে আনল খানকা ই মোহাম্মাদিয়ায়। ঐ
আল্লার রঙে রঙিন হইয়া
ধরা দিলেন এই দরবারে আসিয়ারে,
ওরে রসূলেরী  রং লাগাইয়া খোশবু ছড়ায়
 আল্লার প্রেমে সদা মাশগুল
রসুলের জন্য হয়ে ব্যকুল রে ,
 ওরে এত বড় আশেক  তিনি
তোমরা দেখে যাও
 কান্তে আছেন মুরীদ লাগি
আল্লাহ আমার মুরীদ সবই পাপীরে ,
 ওরে এই  বলিয়া আল্লার কাছে কান্দে সর্বদাই। ঐ
মোরশেদ আমার নয়ন মনি
যার  কাছে তাঁর কথা শুনিরে,
 ওরে পাগল হয়ে বেড়াই আমি শাহী মহল্লায়
আছেন যত মুরীদ খলিফা
এই দরবারে বসারে,
ওরে আমি  মোরশেদের গোলাম
এই কথা  তোমরা শুনে যাও।ঐ

নাত-ই-মোরশেদ কিবলা রাঃ ৭
সবছে আয়লা ও আয়লা হামারা মোরশেদ
সবছে বালা ও বালা হামারা মোরশেদ।
জেনফা তারিফ আল্লাহ্ ফরমান
জেনফা তারীফ রসুল কিয়া ঐ
উনকি ইজ্জত কোরান হাদিস
উনকি খোলকা বয়ান হামনে শুনা
আশুলিয়া কে সরদার হামারা পির কেব্লা
শামছুল আরীফীন উনকা দরজা
মাহবুবে সুবহানি নকশায়ে নবী
হামারা মোরশেদ হায় আল্লাহ্ কা পেয়ারা
জেনকা নাম আল্লাাহ্ নে ওয়াজিউল্লাহ্ রাখ্যা
রসলুনে উনকো হবিব বোলা
কোন দে তা হায় দে নে কো ছাহিয়ে
দেনে ওয়ালা হায় চাছ্ছা হামারা মোরশেদ
খালকছে আওলিয়া, অওলিয়াছে মোরশেদ
আওর মোরশেদে ছে আলা হামারা মোরশেদ কেব¡লা
হমী সব গোনাগার হামারা মোরশেদ শাফীয়ার
কুই নিহি পেরেশানী ময়দানে মা হাশর,
ইয়ে দরবার দরবারে মোহাম্মদ
ইয়ে সরকার  সরকারে মোহম্মদ
ইয়ে দরবারকা তাজেদার হামারা মোরশেদ
উনকি দাওয়াতছে আয়া হামী সব আসহাব
আজ হায় ঈদে মীলাদুন্নবী
উছকি মাহফিল কিয়া হামারা মোরশেদ।

নাত-ই-মোরশেদ কিবলা রাঃ ৮
মোরশেদে আজম দরবারে আপনার
মোরশেদে আজম রওয়াজায়ে আপনার
মোরশেদে আজম খানকায়ে আপনার
মুরিদ গুলো ফুল হয়ে ফুটেছে
একবার এসে দেখা দাও এ জগতে,
একবার এসে দাও দেখা এ মাহ্ফিলে
কত কাল ধরে আজ দেখিনি তোমায়,
সৃতি গুলো মনে পড়ে আমার জীবনের পাতায়.
তব তোমায় আজ দেখিবারে চায়,
ধরা দাও ওগো মোরশেদ, মনের কুটির্
 Eদিও নাকো কোন কিছু দিও না আমায় ,
সব কিছু পাওয়া হবে পেলেগো তোমায়,
দুঃখ বেদনা যতই আসুক,
ভয করি না যদি পাই তোমারে,
স্বপনের মত দেখিলাম তোমারে,
সইতে পারিনা বিয়োগ বেথায়,
প্রান যে কাদেঁ তোমায় দেখিবার,
দেখা দাও ওগো মোরমেদ এই জগতে
শরিয়তের মালাপরে কাটাইলা জীবন,
মারেফতের খনি হইয়া, রহিলা গোপন,
হাকিকতের যাইয়া তুমি, শইলা রওজাতে,
একবার এসে দাও দেখা এই জগতে।

নাত-ই-মোরশেদ কিবলা রাঃ ৯
যে ফুল যোগ যুগান্তরে, খুশবো ছড়ায়,
একেছি সে ফুল মোরা, মনেরী কাবায়,
যে ফুল যোগ যুগান্তরে, খুশবো ছড়ায়,
একেছি সে ফুল মোরা, হৃদয় আঙ্গিনায়,
হাবীবে আল্লাহ্ তিনি, মোরশেদ কামলিওয়ালা,
তাহাঁরী নুরে আজ বাংলা উজালা,
তাহাঁরী মিলাদে আজ, খুশি দুণিয়ায়্
 Eগাহে গুনগান যার স্বয়ং আল্লাহ তায়ালা
কবি ও কবিতা গাথে শত ফুলের মালা,
ঝরে শুধা, আভিরত, কভু না ফুরায়।
তাহাঁরী আগমনে দুনিয়া খুশী,
তাহাঁরী মিলাদে আজ সকলে সুখি,
 তাহাঁরী নাম মোবারক গাইছি এই খানকায়
ড়েকেছেন আমাদের, এই খানকার তাজেদার
নবিজীর আশেক হয়ে বাড়ি যেতাম,
 তাই তো এসেছি এবার
আহমদ পুরের খানকায়।

নাত-ই-মোরশেদ কিবলা রাঃ ১০
দুরূদ সালাম জানাই, মোরশেদ আপনাকে
আপনাকে ও, আমি গুনাহ গারে ,
আমার কাছে কি ধন আছে, কি দিব আপনাকে ,
 আপনাকে ও  আমি গুনাহ গারে
মোহাম্মদের নূর দিয়া, বানাইলো আপনাকে,
তাঁর মাজে কি রহস্য আছে,
কয়জন বোজতে পারে পারে ও আমি গোনাগারে।
তরীকা-ই- ইমাম হইয়া, রহিলা গোপনে,
সব তরীকার সেরা তরীকা,
 কয় জন বোজতে পারে পারে ও আমি গোনাগারে।
মোহাম্মদী চাদর দিয়া, রাখিল গোপনে,
আপনী নবীর মাশুক মোরশেদ,
 কয়জন বুজতে পারে পারে ও আমি গোনাগারে।
হাসেমী কয় প্রেম কর, মোরশেদের সঙ্গ ধরে,
কঠিন হাসরের দিনে,
মোরশেদ তরাইবে তরাইবে ও আমি গোনাগারে।
মুরীদ  হলো গোনাগার উছিলা আপনাকে
কাল হাশরের মুক্তি পাওয়ার,আশা করতে পারে পারে ও
আজরাইল আসিবে যখন মউতেরী কালে,
দয়া করে প্রনের মোরশেদ,
থাকিয়েন মোর পাশে পাশে ও আমি গোনাগারে।

নাত-ই-মোরশেদ কিবলা রাঃ ১১
 আমার মোরমেদ কেব্ লাজান তোমাকে ছালাম,
বংশ ধর মুরিদ তামাম, জানাতে এলাম,
শত কুটিবার কদম চুম্বন করি,
তোমার নামের ওজিফা পড়ি,
 লও ছালাম, কর কালাম,
এই অধম তোমারী গোলাম। ঐ
হাজার ফুলের হাসি তোমার,
 হাজার চাঁদের আলো তোমার,
 এই দুনিয়ায় আসছ তুমি,
বেহে¯েরী গোলাপ তুমি,তুমি মাওলার কালাম। ঐ
তোমার পরশ ছোঁয়ায় আমি,
আল্লা জিকির দিবস রজনি,
তুলে নিব তোমার পদ ধুলি, সারা গায়ে মাখতা
তোমার চরন তুলে নাও আমায় তুলে,
আমি গোনাগার , কর আমায়  অপার,
তোমার তরে ঠাই দিয়ে বাচাও আমার প্রান
তোমার মর্ম বাসী শুনে, হৃদয় বেকুল তানে,
কোথায় আল্লা কোথায় রসুলে মকবুল,
আগে নাহি জানতাম। ঐ
ওগো মোরশেদ জান,
 তুমি আমার জানের জান
তোমায় নাদেখিলে এ বেকুল হই,
 এই অধম আপনার গোলাম। ঐ

নাত-ই-মোরশেদ কিবলা রাঃ  ১২
আকাশেতে লক্ষ তারার জোনাক জ্বলেছে
আল্লাহ তায়ালা রহমতেরী দুয়ার খুরেছে,
বাংলাদেশে দয়াল মোরশেদ তাশরীফ এনেছে
আল্লাহ তায়ালা ুরহমতেরী দুয়ার খুরেছে,
মা আয়শার কোলে নূরের চাঁদ উঠেছে
আল্লাহ তায়ারা রহমতেরী দুয়ার খুরেছে,
যাহার প্রেমেতে বাংলা স্বাধীন হয়েছে
আল্লাহ তায়ারা রহমতেরী দুয়ার খুরেছে,
বাংলা ভূমি ধন্য হল মোরশেদকে পেয়ে
আল্লাহ তায়ারা রহমতেরী দুয়ার খুরেছে,
আউলিয়াদের ফুল বাগানে ফুল ফুটেছে
আল্লাহ তায়ারা রহমতেরী দুয়ার খুরেছে,
মোরশেদ হল রহমত স্বরূপ
যার খাতিরে বাংলার এই রূপ
স্বাধীনতা এনেছিলেন ৭১ সনে। ঐ
নূর নবীজির জ্যেতি নিয়ে
খানকা করলেন আহম্মদ পুরে
তরীকতের সুর বাজে নবীজির শানে। ঐ
মূলু তরীকার ইমাম হইয়া,
 ৬৩ বৎসর কাটালেন মুরিদ লইয়া,
এখন ড়াকতেছেন রওজা শরীফে।
মহান আল্লার হইল দয়া,
পাঠালেন মোরশেদ ক্বেবলা,
বাংলা ভুমি ধন্য করলেন নুরের জ্যেতিতে। ঐ
মানব রুপি মানবতা,
দেখা গেছে তার জীবন পাতা,
এমনি মানব আর আসেনা, বাংলা ভুমিতে। ঐ
মোরশেদ কেবলার আগমনে,
আনন্দিত বাংলার মানব গনে,
খুশিতে মুরিদরা দুরুদ পড়ে। ঐ
আসলেন মোরশেদ বাংলাদেশে,
কোরআন হাদিসে তার ইংগিত আছে,
সারা বিশ্বের অলিগন খবর দিয়েছে। ঐ
দয়াল মোরশেদ দয়া কর,
আপন ভেবে কোলে তোল,
দেখাদিও ওগো মোরশেদ মউতকালে। ঐ
নাতে মোরশেদ ১৩
তোরা কে কে যাবি আয়রে আয়,
আমার মোরশেদের ত্বরীক্বায়,
মোরশেদ ক্বেবলা শুয়ে আছেন
 রওজা পাক শাহী মহল্লায়।
শরীয়তের বিজ্ঞ তিনি মারেফাতের  ভাণ্ডার ,
ত্বরীকতের কারখানায় মান বানায় আল্লার,
ওরে আল্লা পাবি রসুল পাবি হবে দুনিয়া খুবি
আখেরাতে নাজাত পাবি এসে পর এ ত্বরীকায় ,
মহান প্রভুর আসেক তিনি ,
রসুলেরী প্রেমিক তিনি,
এশকের আগুনজ্বলছে বুকে,
আসেক ছারা বুজবে কি সে,
বানায় প্রেমিক আল্লার ,
আল্লাহ নামের কারখানায়,
পীরনামের রসি ধর,
আল্লাহ রসুলের জিকির কর ,
মারেফাতের মোরশেদধর,
 হাকিকতের ধরন বুঝ,
ওয়াজিহিয়ামোহাম্মদিয়া ত্বরীকায়,
ডাকদিয়েছেন আমার পীর কেবলায়,
চিশ্ইতয়ার ছবক দিয়ে ,
খাজা সাহেবের সুধা দিয়ে,
চার ত্বরীকার ফজে দিয়ে,
এশ্কের আগুন জ্বালিয়ে বুকে,
আল্লাহ রসুলের আশিক বানায়,


নাত-ই-মোরশেদ কিবলা রাঃ ১৪
জাল্তা হুয়া শাময়া হু,
ফরওয়ানা ওয়াজীহ উল্লাহ কা,
জালতি হ্যায় ছীনে মে ,
আরমানা ওয়াজীহ উল্লাহ কা,
দিলে আন্জুমান ওয়াজীহ উল্লাহ কী ,
দিওয়ানা ওয়াজীহ উল্লাহ কী,
দিওয়ানা ওয়াজীহ উল্লাহ কী,
রওজে মে জাকর
দিল দিওয়ানা ওয়াজীহ উল্লাহ কা।
নূর ছে ইমান কী
শাময়া হুয়া জালতি হ্যায় রওজে মে
জালতি হ্যায় রওজে মে
শাময়া হুয়া রওজে মে
দিল দিওয়ানা ওয়াজীহ উল্লাহ কা।
বুলা লও গুনাহ গার কো
রওজায়ে রওজে মে
রওজায়ে রওজে মে
ফিলা দো মুজ কো
দিল দিওয়ানা ওয়াজীহ উল্লাহ কা।
জব মেরী গুনাহ মুজ কো
লে যায়ে জাহান্নাম মে
লে যায়ে জাহান্নাম মে
তব মাই কাহু গা
 মুরীদ ওয়াজীহ উল্লাহ কা।

নাত-ই-মোরশেদ কিবলা রাঃ  ১৫
জব খুদীছে গম হুয়া তব
 তো নজর আয়া মুঝে
জেছ তরফ ছে দেখা তা তুহি
তো নজর আয়া মুঝে।
সিদক্ব দেল ছে মাহিয়া কি
 জব নফী মাইনে কাঁহা
তব জিদার ছে দেখা তা তোহি
তব জিদার ছে দেখা তা তোহি
তো নজর আয়া মুঝে।
গুল শানে কছরত মে
জা দেখা তব চশমে আহদিয়ত
তেরী বুঁ ছে গুলশা ভী  খুশব
তেরী বুঁ ছে গুলশা ভী  খুশব
তু নজর আয়া মুঝে।
ইয়ার কা দীদার হু না
কিয়া খুশী কি বাত হ্যায়
মুরদা দেল তো জিন্দা হুয়া তব
মুরদা দেল তো জিন্দা হুয়া তব
তো নজর আয়া মুঝে।


No comments:

Post a Comment