আমাদের প্রানের মামদুহ্ হযরত মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর “জীবন পঞ্জিকা মোবারক”
মীলাদ/জন্ম মোবারক ঃ আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর পবিত্র ঈদ-ই-মীলাদুন্ নক্শা-ই-নবী (রহমাতুল্লাহ আলাই) ১২ই জিলক্বদ রোজ বৃহষ্পতিবার সুবহে সাদেক ৫টা ৩০মিনিটে, ১৩৫০হিজরী ২৭শে ফালগুন ১৩৩৮ বাংলা ১০ই মার্চ ১৯৩২ঈসায়ী সন।
বিঃ দ্রঃ মুরশিদ ক্বিবলার (রহমাতুল্লাহ আলাই) ইন্তিকাল ও ১২ই জিলক্বদ ১৪১৫হিজরী, ১৩ই এপ্রিল ১৯৯৫ঈসায়ী, ৩০শে চৈত্র ১৪০১বাংলা রোজঃ বৃহষ্পতিবার, সকাল ১০টা ৪৫মিনিট এর সময় ।
দুধপান ঃ আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) তাঁর মা জননী সাইয়্যিদাহ্ হযরত আয়শা সিদ্দীকাহ্ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর বুকের দুধ পান করেন প্রায় ১৩মাস। আপন নানীজান হযরত উম্মে হাবীবাহ্ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর দুধ পান করেন প্রায় ১০মাস। আর অন্য ১জন কাকী এর বুকের দুধপান করেন প্রায় ১ মাস। মোট দুধপান করেন ২বছর।
*বাল্যকাল ও বাল্য শিা ঃ আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ৬বছর কালেই বিশুদ্ধ ক্বোরআন শরীফ তিলাওয়াত পঠন ও ক্বোরআন শরীফ খতম করেন। প্রথম সময় লাগত ২৩/২৪ দিন, পরে ১৫দিনেই ক্বোরআন শরীফ খতম করেন সম হন। ৬ বছর বয়স কালেই মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) আরবী, ফার্সী, উর্দূ ও বাংলা বিষয়ের প্রাথমিক শিা লাভ করেন। এ শিার পিছনে তাঁর জননী হযরত সাইয়্যিদাহ্ সিদ্দীকাহ্ ও নানীজান হযরত সাইয়্যিদাহ্ উম্মে হাবীবাহ্ এঁর অবদান বেশী। তবে বড় ভাই ও তাঁর আব্বাজান ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) ও তাঁকে সাহায্য সহযোগিতা করেন।
*প্রাইমারী শিা লাভের জন্য স্কুলে ভর্তি ঃ আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) বাল্যশিা শেষ করার পর প্রাইমারী শিা লাভের জন্য তাঁর নিজ গ্রামের পার্শ্বে ঐতিহাসিক নানুপুর প্রি-প্রাইমারী স্কুলে ১৫ই জানুয়ারী ১৯৩৯ ঈসায়ী, রোজঃ রবিবার ২রা মাঘ ১৩৪৫বাংলা, ১৩৫৭হিজরী সনে ভর্তি হন। তখন তাঁর বয়স হয়েছিল মাত্র সাড়ে ছয় (৬.৫) বছর।
প্রাইমারী স্কুলের ৪র্থ শ্রেণী হতে বৃত্তি পরীায় অংশ গ্রহন ঃ আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ঐতিহাসিক নানুপুর প্রাইমারী স্কুল ৪র্থ শ্রেণী হতে বৃত্তি পরীায় অংশ গ্রহন করেন ১৮ই অক্টোবর ১৯৪২ঈসায়ী, ৩রা কার্তিক ১৩৪৯বাংলা, ১৩৬১হিজরী রোজঃ রবিবার।
বৃত্তি লাভ ঃ আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ১৯৪২ঈসায়ী সনে প্রাইমারী বৃত্তি পরীায় অংশ গ্রহন করে ১৪ই ডিসেম্বর ১৯৪২ঈসায়ী, ১৩৬১হিজরী, ৩০শে পৌষ ১৩৪৭বাংলা, রোজঃ রবিবার সনে ১ম গ্রেডেই প্রাইমারী বৃত্তি লাভ করেন।
মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর আব্বাজান এর ইন্তেকাল ঃ আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর যখন মাত্র ৯ বছর যখন তিনি বৃত্তি লাভ করেন। আনন্দের সমাগম মুহুর্ত্বে ২৪ জানুয়ারী ১৯৪২ঈসায়ী, ১১ই মাঘ ১৩৪৯বাংলা, ১৩৬১ হিজরী রোজঃ বৃহষ্পতিবার বেলা ৯.৩০মিনিট এর সময় সনে মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর আব্বা হযরত মাওলানা শাহ্ সূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ আহ্মদ উল্লাহ্ ফারুকী হানাফী (রহমাতুল্লাহ আলাই) ইন্তিকাল করেন।
পুনরায় প্রাইমারী শেষ করার জন্য ভর্তি ঃ আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ৯ই জানুয়ারী ১৯৪৩ঈসায়ী ১৩৬২হিজরী, ২৬শে পৌষ ১৩৪৯বাংলা রোজঃ শনিবার পুনরায় প্রাইমারী শিা শেষ করার জন্য ঐতিহাসিক নানুপুর প্রি-প্রাইমারী স্কুলে ৫ম শ্রেণীতে ভর্তি হন ।
মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) নানীজান সাইয়্যিদাহ্ উম্মে হাবীবাহ্ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর ইন্তিকাল ঃ আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর নানীজান ও দুধ মা হযরত সাইয়্যিদাহ্ উম্মে হাবীবাহ্ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ২১শে জানুয়ারী ১৯৪৩ঈসায়ী, ৮ই মাঘ ১৩৪৯বাংলা, ১৩৬২হিজরী রোজঃ বৃহষ্পতিবার রাত্র ৮.৩০মিনিট এর সময় ইন্তিকাল করেন।
মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর নানাজান (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর ইন্তিকাল ঃ আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) অত্যন্ত বাল্যবন্ধু বাল্য শিক অত্যন্ত আপন জন নানা জান হযরত মাওলানা শাহ্ সূফী খাজা শায়খ আবুল খায়ির মোহাম্মদ আহ্মদ উল্লাহ্ গাজী, হানাফী (রহমাতুল্লাহ আলাই) ১১ই নভেম্বর ১৯৪৩ঈসায়ী, ১৩৬২ হিজরী, ২৭শে কার্তিক ১৩৪৯ বাংলা রোজঃ বৃহষ্পতিবার সকাল ১০.৩০ মিনিট এর সময় ইন্তিকাল করেন। আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) নয়/সাড়ে নয় (৯/৯.৫) বছর বয়স কালে আব্বাজান ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) কে হারান। ১০বছর বয়সকালে নানীজানকে (রহমাতুল্লাহ আলাই) হারান এবং প্রায় ১১বছর বয়সকালে নানাজান ক্বিবলাকে (রহমাতুল্লাহ আলাই) হারান। এতে মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) এতীম হয়ে পড়েন।
প্রাইমারী শিা শেষ করেন ঃ আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) প্রাইমারী শিা শেষ করেন ১৯৪৩ ঈসায়ী, ১৩৫০বাংলা সনে।
শিা বিরতি ঃ ১৯৪৪ঈসায়ী, ১৩৫১বাংলা সনে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ১ম গ্রেডে বৃত্ত লাভ ও আব্বা, নানা, নানী ও সাংসারিক বিপর্যয়ের কারণে অথবা সঠিক দিক নির্দেশনার অভাবে কিছুদিন মুরশিদ ক্বিবলা শিা বিরতি হয়।
মাদ্রাসা শিা ঃ আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর এক সিদ্দান্তেই সকলে, বিশেষ করে মা জননী হযরত সাইয়্যিদাহ্ আয়শা সিদ্দীকাহ্ (রহমাতুল্লাহ আলাই) মত নিয়েই ১৮ই জানুয়ারী ১৯৪৫ ঈসায়ী, ১৩৬৫ হিজরী, ৫ই মাঘ ১৩৫১বাংলা রোজঃ রবিবার ১২বছর বয়স কালে পাক ভারত উপ-মহাদেশে ঐতিহ্য ও ঐতিহাসিক বাগাদী দারুস্ সুন্নাত সিনিয়র আলিয়অ মাদ্রাসায় ইসলামী শিা লাভের জন্য ও ইল্মে দ্বীন হাসিল করার জন্য ভর্তি হন।
মাদ্রাসা শিা শুরু ও শেষ ঃ আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ১৯৪৫ঈসায়ী, ১৩৫১বাংলা সনে মাদ্রাসায় ভর্তি হন। মাত্র ৪বছরে ৮টি কাশ (প্রতি বৎসরই ডবল প্রমশন নিয়ে) সমাপ্ত করতে সম হন। অত্যন্ত মেধা থাকার কারনেই প্রতি বছরে ডবল প্রমোশন নিতে সমর্থ হয়েছেন। পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল ঘটনা যে, ৪বছরে ৮ কাশ অর্থাৎ প্রতি বছরই দুই কাশ আবার কৃতিত্বের সাথে।
অর্থাৎ ১৯৪৫ঈসায়ী সনে আওয়াল ও দুয়াম জামাত (তখন ১৩৫১ বাংলা ১৩৬৫ হিজরী)।
১৯৪৬ ঈসায়ী সনে ছুয়াম ও ছাহারাম জামাত (তখন ১৩৫২ বাংলা ১৩৬৬ হিজরী)।
১৯৪৭ ঈসায়ী সনে পাঞ্জাম ও শশম জামাত (তখন ১৩৫৩ বাংলা ১৩৬৭ হিজরী)।
১৯৪৮ ঈসায়ী সনে হাপ্তম ও হাশতম জামাত (তখন ১৩৫৪ বাংলা ১৩৬৮ হিজরী)।
অত্যন্ত ভালভাবে ও অত্যন্ত মেধার পরিচয় দিয়ে ও টেলেন্টপুল নাম্বার অর্জন করে ও মেধা তালিকার শীর্ষে থেকে অত্যন্ত কৃতিত্বের সাথে ৪বছরে ৮টি কাশ শেষ করেন।
মাদ্রাসা বৃত্তি লাভ ঃ আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ১৯৪৮ ঈসায়ী, ১৩৫৪বাংলা সনে মাদ্রাসা জুনিয়র বৃত্তি পরীায় অংশ গ্রহন করেন। ১২/১২/১৯৪৮ঈসায়ী, ১৩৬৮হিজরী, ২৮শে পৌষ ১৩৫৪বাংলা এবং টেলেন্টপুল অত্যন্ত সুনাম অর্জন করেই মাদ্রাসা বৃত্তি লাভ করেন।
বিঃ দ্রঃ আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ততকালে দাখিল পরীা পদ্ধতি ছিল না অর্থাৎ ততকালে দাখিল কেন্দ্রিয় পরীা চালু হয় নাই। তবে মাদ্রাসা জুনিয়র বৃত্তি পরীা পদ্ধতি চালু ছিল।
১৯৫০ঈসায়ী, ১৩৫৭ বাংলা মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) আলিম কেন্দ্রিয় পরীায় অংশ গ্রহন করে ততকালে পূর্ব পাকিস্থানের মধ্যে ১ম বিভাগে ১ম স্থান অধিকার করেন। অর্থাৎ পাষ্ট্রস্টেন করেন। ইহা মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) জীবনে অবিস্মরনীয় ঘটনা। ইহা পাক-ভারত উপ মহাদেশের মধ্যে আলোরন সৃষ্টিকারী ঐতিহাসিক ঘটনা। ঐতিহাসিক বাগাদী মাদ্রাসার শিক মন্ডলীদের প্রানের দাবী ও পত্রিকা বিজ্ঞপ্তির ফসল, যা তারা ১৯৫০ঈসায়ী সনে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ছিলেন যে, ১৯৫০ঈসায়ী সনে বাগাদী মাদ্রাসার সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ্ উল্লাহ্ই (রহমাতুল্লাহ আলাই) আলিম কেন্দ্রীয় পরীায় অংশ গ্রহন করে ১ম বিভাগে ১ম স্থান অধিকার করে স্টান করবেন। তাই তাদের পবিত্র জবান মোবারকের দোয়া ও আশার ফসল ১৯৫০ঈসায়ী সনে তাদের মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠানে এক অলৌকীক ঘটনা বাস্তব হয়েছিল যা কিয়ামত পর্যন্ত স্বর্ণারে লিখা থাকবে।
১৯৫২ঈসায়ী ২১শে অক্টোবর ১লা সফর ১৩৭২হিজরী, ৬ই কার্তিক ১৩৫৯ বাংলা রোজঃ মঙ্গলবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ফাজিল পরীার পর ঢাকা আগমন করেন। ইহা মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর ১ম ও শেষ হিজরত ।
২২শে অক্টোবর ১৯৫২ঈসায়ী ২লা সফর ১৩৭২হিজরী, ৭ই কার্তিক ১৩৫৯বাংল রোজঃ বুধবার ঢাকা শ্যামপুর কদমতলী মস্জিদের ইমাম হিসেবে দায়িত্ব গ্রহন করেন আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই)।
২৫শে অক্টোবর ১৯৫২ঈসায়ী সনের ৪ঠা সফর ১৩৭২হিজরী, ১০ই কার্তিক ১৩৫৯বাংলা রোজঃ শনিবার ফাজিল এঁর ফল প্রকাশ হয় এবং মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) ১ম শ্রেণীতে ১ম স্থান অধিকার করেন। ।
২রা নভেম্বর ১৯৫২ঈসায়ী, ১২লা সফর ১৩৭২হিজরী, ১৮ই কার্তিক ১৩৫৯ বাংলা রোজঃ রবিবার মাদ্রাসা-ই-আলিয়া কামিল হাদীস গ্র“পে ভর্তি হন আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই)।
১৯৫২ঈসায়ী, ১৩৫৯বাংলা মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) মাদ্রাসা শিা বোর্ড এর অধীণে ফাজিল কেন্দ্রীয় পরীায় অংশ গ্রহন করে ১ম বিভাগে ১ম স্থান অধিকার করেন। বাগাদী মাদ্রাসা হতে স্টান (১ম) করেন।
১৫ই জুন ১৯৫৩ ঈসায়ী, ৬ই শাওয়াল ১৩৭২হিজরী, ১লা আষাঢ় ১৩৬০বাংলা রোজঃ সোমবার সময় বিকাল ৫.১৫মিনিট।আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর স্মরণীয় দিন ও ঐতিহাসিক বিবাহের দিবস।
১৯৫৪ঈসায়ী, ১৩৬১বাংলা আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) মাদ্রাসা শিা বোর্ড এর অধীনে মাদ্রাসা-ই-আলিয়া হতে কামিল হাদীস বিভাগে, কেন্দ্রীয় পরীায় অংশ গ্রহন করে ১ম শ্রেণীতে ১ম স্থানে অধিকার করেন (১ম স্টান করেন)।
১৯৫৬ঈসায়ী, ১৩৬৩বাংলা আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) মাদ্রাসা-ই-আলিয়া হতে মাদ্রাসা শিা বোর্ড এঁর অধীনে কামিল ফিকাহ্ গ্র“পে কেন্দ্রীয় পরীায় অংশ গ্রহন করে (১ম স্টান) ১ম শ্রেণী ১ম স্থান অধিকার করেন।
বিঃ দ্রঃ আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) একজন মহান ব্যক্তি। যিনি ১ম শ্রেণী হতে কামিল হাদীস ও ফিকাহ্ গ্র“প পর্যন্ত একাধারে ১ম হয়ে ১ম স্থান লাভ করেন। যার প্রতিদ্বন্ধী আর কেউ আছে বলেু আমার জানা নাই। তিনি ১ম শ্রেণী হতে কামিল পর্যন্ত ৮৫%, ৯০% ও ৯৫% নাম্বর পেয়ে প্রতি শ্রেণীতে স্টান করেন।
২রা ডিসেম্বর ১৯৫৭ঈসায়ী, ৪ঠা জমাদিউস্সানী ১৩৭৭ হিজরী, ১৮ই অগ্রহায়ন ১৩৬৪ বাংল রোজঃ সোমবার া আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) মাদ্রাসা-ই-আলিয়ায় শিকতার কাজে যোগদান করেন।
১৯৫৭ ঈসায়ী, ১৩৬৩বাংলা সনে সিনিয়র মোদাররিস পদে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) মাদ্রাসা-ই-আলিয়ায় শিকতার কাজে যোগদান করেন।
০৫/০৯/১৯৫৭ঈসায়ী ১৩৭৭হিজরীর, ২১শে ভাদ ১৩৬৩ বাংলা রোজঃ বৃহষ্পতিবার বাদ মাগরীব, আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ফুরফুরা শরীফের প্রধান নাভি ত্বরীক্বতের প্রধান চাবি ওয়ালীয়ে মাদারজাদ সুলতানুল আরিফীন মোজাদ্দিদ-ই-জামান হযরত মাওলানা শাহ্সূফী খাজা শায়খ আবু নজম মোহাম্মদ নাজমুস্ সায়অদাত সিদ্দীকাহ্ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর নিকট বয়াত গ্রহন করে মুরীদ হন।
১৩ই মার্চ ১৯৫৮ঈসায়ী ১৩৭৭হিজরী, ২৯শে ফাল্গুন ১৩৬৪বাংলা রোজঃ বৃহষ্পতিবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ ঐতিহাসিক জাতীয় মস্জিদ বাইতুল মোকাররাম এঁর ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন। আর এই ভিত্তি প্রস্তর স্থাপনের দায়িত্ব ছিল দাদুজির (রহমাতুল্লাহ আলাই)।
১৯৫৯/৬০ঈসায়ী, ১৩৬৬/৬৭বাংলা সনে মদীনা বিশ্ববিদ্যালয় এর অধীনে বাংলাদেশে বসেই মাদ্রাসা-ই-আলিয়ায় অধ্যাপনাকালে ইসলামের ইতিহাস, আরবী সাহিত্য, আরবী ভাষা, ইব্রানী ভাষার উপর রিসার্স/গভেষনা করে ফাস্ট কাশ রিসার্স স্কলার ডিগ্রি বা ডক্টোরেট ডিগ্রী লাভ করেন আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই)।
১৯৬০ ঈসায়ী, ১৩৬৬বাংলা সনে আরবী প্রভাষক পদে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই), মাদ্রাসা-ই-আলিয়ায় শিকতার কাজে যোগদান করেন।
১৯৬৩ঈসায়ী, ১৩৬৯বাংলা সনে মোহাদ্দিস পদে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই), মাদ্রাসা-ই-আলিয়ায় শিকতার কাজে যোগদান করেন।
২৫শে আগষ্ট ১৯৬৩ঈসায়ী, ১০ই ভাদ্র ১৩৭০বাংলা, ২রা রবিউস্ সানী ১৩৮৩হিজরী রোজঃ রবিবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) আমাদের দাদাজী ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর নিকট হতে নক্শাবন্দী মোজাদ্দিদীয়া ত্বরীক্বাহ্র উপর খিলাফত লাভ করেন।
১৯৬৪ঈসায়ী, ১৩৭০/৭১বাংলা, ১৩৮৪ ২/৩রা রবিউস্ সানী মুরশিদ ক্বিবলা ফুরফুরা শরীফের তৎকালীন গদ্দীনশীন মুরশিদ আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহ্ সূফী খাজা শায়খ আবু নসর মোহাম্মদ আর হাই সিদ্দীকাহ্ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর নিকট পুনরায় ন’হুজুর ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর নির্দেশে বয়াত গ্রহন করে মাত্র ১ঘন্টা পরই চিশ্তীয়া কাদেরীয়া ত্বরীক্বাহ্র উপর খিলাফত লাভ করেন আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই)।
৩০শে আগষ্ট ১৯৬৫ঈসায়ী, ১লা জমাদিউ উলা ১৩৮৫হিজরী, ১৫ভাদ্র ১৩৭২বাংলা রোজঃ সোমবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) হতে মোহাম্মদীয়া ত্বরীক্বাহ্র খিলাফত ও ইমামতি লাভ করেন এবং পৃথিবীর সর্বশেষ ও সর্ব প্রথম ত্বরীক্বাহ্র এর সম্পূর্ণ দায়িত্ব গ্রহন করেন।
১লা জুলাই ১৯৬৫ঈসায়ী, ১লা রবিউল আউয়াল ১৩৮৫হিজরী, ১৭ই আষাঢ় ১৩৭২বাংলা রোজঃ বৃহষ্পতিবার রাত্রে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ১টি মূল্যবান স্বপ্ন দেখেন যে, লাল ঘোড়া সাদা ঘোড়া ওয়ালাদেরকে তাড়াইতেছে। এই স্বপ্ন তা‘বীব ন’হুজুর ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) বাংলাদেশ স্বাধীনতার কথা দিকে ইঙ্গিত করেছেন।
১৯৬৫ঈসায়ী, ১৩৭১বাংলা সনে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্থান সরকারী জরিপে মাদ্রাসা-ই-আলিয়া হতে শ্রেষ্ট শিক ও শ্রেষ্ট আদর্শ শিক হিসেবে বিশেষ খ্যাতি লাভ করেন আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই)।
আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর ১ম সংসারের ১ম সাহেবজাদী (কন্যা) সাইয়্যিদা মোসাঃ মনিরাহ্ বেগম ২৭শে মে ১৯৬৬ঈসায়ী, সনের ৬ই সফর ১৩৮৬হিজরী, ১৩ই জৈষ্ঠ্য ১৩৭৩বাংলা রোজঃ শুক্রবার জন্ম গ্রহন করেন।
১৯৬৭ঈসায়ী, ১৩৭৩বাংলা সনে ২য় মোহাদ্দিস পদে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই), মাদ্রাসা-ই-আলিয়ায় শিকতার কাজে যোগদান করেন।
১৫ই আগষ্ট ১৯৬৮ঈসায়ী, ১৫/১৬ই রবিউল আওয়াল ১৩৮৮হিজরী, ৩১শে শ্রাবণ ১৩৭৫বাংলা রোজঃ বৃহস্পতিবার সময় ৪.৪৫মিনিট আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ দ্বিতীয় বিবাহ করেন।
১৯৬৯ঈসায়ী, ১৩৭৫বাংলা সনে ১ম মোহাদ্দিস পদে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই), মাদ্রাসা-ই-আলিয়ায় শিকতার কাজে যোগদান করেন।
১৯৭০ঈসায়ী, ১৩৭৬বাংলা সনে হেড মোহাদ্দিস পদে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই), মাদ্রাসা-ই-আলিয়ায় শিকতার কাজে যোগদান করেন।
১৯৭৩/৭৪ঈসায়ী, ১৩৮০/৮১বাংলা সনে তাফসীর বিভাগের প্রধান পদে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই), মাদ্রাসা-ই-আলিয়ায় শিকতার কাজে যোগদান করেন।
১৯৭৪ঈসায়ী, ১৩৮০বাংলা সনে তৎকালিন বাংলাদেশ সরকারে জরিফ মাদ্রাসা-ই-আলিয়া হতে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) শ্রেষ্ট অধ্যাপক ও শ্রেষ্ট মোহাদ্দিস ও মোফাস্সের হিসেবে সুখ্যাতি লাভ করেন।
১৯৭৫/৭৬ঈসায়ী, ১৩৮২/৮৩বাংলা সনে হেড ফকিহ্ পদে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই), মাদ্রাসা-ই-আলিয়ায় শিকতার কাজে যোগদান করেন।
১৯৭৭/৭৮ঈসায়ী, ১৩৮৪/৮৫বাংলা সনে তাফসীর বিভাগের প্রধান হয়ে ১৯৭৯/৮০ঈসায়ী সনে অবসর গ্রহন করেন মাদ্রাসা-ই-আলিয়া হতে (নিজ ইচ্ছায়) আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই)।
২৫ফেব্র“য়ারী ১৯৬৮ঈসায়ী, ১৩ই মাঘ ১৩৭৪বাংলা, ১৩৮৭হিজরী শাওয়াল মাসের রোজঃ রবিবার ফুরফুরা শরীফের বার্ষিক ফালগুন মাসের মাহ্ফিলে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) জাহিরী বাতিনী প্রধান খলীফা হিসেবে ও লিখিত খিলাফত নামা ও বহু সংখ্যক হাদীয়া তোহফা লাভ করেন।
১৯৭১ঈসায়ী ১৩৭৮/৭৯ বাংলা সনে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) লোহারপুল মস্জিদে ইমামতির দায়িত্বে কর্মরত থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য অত্যান্ত নিষ্ঠার সাথে ও একনিষ্ঠ হয়ে স্বাধীনতা সংগ্রামের নেতৃত্ব দেন।
২৫শে ডিসেম্বর ১৯৭১ঈসায়ী, ১২ই জিলক্বদ ১৩৯১হিজরী, ১১ই পৌষ ১৩৭৮বাংলা রোজঃ সোমবার সময় ১১.৩০মিনিট আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) বাংলাদেশ হতে হজ্জ্ব ব্রত পালনের জন্য সর্বপ্রথম হজ্জ্ব ফাইটে বাংলাদেশের হাজীগণের আমীল এর দায়িত্ব গ্রহনের মক্কা মদীনা তথা সৌদীআরবের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হন।
২১ই ফেব্র“য়ারী ১৯৭২ঈসায়ী, ৩রা মুহাররম ১৩৯২হিজরী, ৯ই ফালগুন ১৩৭৮বাংলা রোজঃ সোমবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) সুদীর্ঘ ৩মাসের সফর শেষে পুনরায় বাংলাদেশে সৌদী আরব হতে প্রস্থান করেন।
২৪জুলাই ১৯৭২ঈসায়ী, ৯ই শ্রাবণ ১৩৭৯বাংলা, ৬ই জমাদিয়াসসানী ১৩৯২হিজরী রোজঃ সোমবার ভোর ৪টায় আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর দ্বিতীয় পরিবারে ১ম সন্তান ও খান্কা-ই-মোহাম্মদীয়া দরবার শরীফ পশ্চিম শক্দী শরীফে বর্তমান পীর সাহেব জন্ম গ্রহন করেন। যার নাম মোবারক হযরত মাওলানা শাহ্ সূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ইবনি ওয়াজীহ্ উল্লাহ্ (মাঃ জিঃ আলী)।
১৮ই এপ্রিল ১৯৭২ঈসায়ী, ৫ই চৈত্র ১৩৭৮বাংলা, ১লা রবিউল আউয়াল ১৩৯২হিজরী রোজ ঃ সোমবার ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর প্রথম (১ম) অধিবেশনে প্রধান দোয়াগীর ও মোনাজাত পরিচালনাকারী বিশেষ অতিথি হিসেবে যোগ দান করেন আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই)।
১৫ই সফর ১৩৮২হিজরী, ১৩৬৯বাংলা, ১৯৬২ঈসায়ী রোজ ঃ বুধবার রাত্র ৮.২৫এর সময় খান্কা-ই-মোহাম্মদীয়া দরবার শরীফ আহম্মদপুর (যাত্রাবাড়ী) ঢাকা। বর্তমান পীর হযরত মাওলানা শাহ্ সূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ্ উদ্দীন (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর প্রথম সংসারের প্রথম সাহেবজাদা জন্ম গ্রহন করেন।
১২ই নভেম্বর ১৯৭০ঈসায়ী, ১৩৯০হিজরী, ২৮ই কার্তিক ১৩৭৭বাংলা সনে রোজঃ বৃহষ্পতিবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) আমাদের দাদা হুজুর ক্বিবলা হযরত নাজমুস্সায়াদাত সিদ্দীকী (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর সাথে চূড়ান্ত ও শেষ কথা বার্তা ও চূড়ান্ত প্রায় শেষ সাাত ও শেষ বৈঠক করেন। এরপর ন’হুজুর ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) মাত্র ১বার বাংলাদেশ হওয়ার পর বাংলাদেশে আসেন ১৩৭৫ঈসায়ী সনে।
২৬শে মার্চ ১৯৭৫ঈসায়ী, ১২ই রবিউল আউয়াল ১৩৯৫হিজরী, ১২চৈত্র ১৩৮২বাংলা রোজ ঃ বুধবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ঐতিহাসিক খান্কা-ই-মোহাম্মদীয়া দরবার শরীফ ও মস্জিদ-ই-নূর আহ্মদপুর (যাত্রাবাড়ী) ঢাকায় স্থাপন করেন।
১৭ই মার্চ ১৯৭৬ঈসায়ী, ১৩ই রবিউল আউয়াল ১৩৯৭হিজরী, ৩লা চৈত্র ১৩৮২বাংলা রোজঃ বুধবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ঐতিহাসকি শাহী মহল্লা শরীফে শাহী মস্জিদ স্থাপন করেন।
৩০শে জানুয়ারী ১৯৮১ঈসায়ী, ১৩ই রবিউল আউয়াল ১৪০১হিজরী, ১৭ই মাঘ ১৩৮৭বাংলা রোজঃ শুক্রবার সনে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ঐতিহাসিক শাহী মহল্লা শরীফ স্থাপন করেন।
১৮ই জানুয়ারী ১৯৮১ঈসায়ী, ১৪০১হিজরী, ৫ই মাঘ ১৩৮৭বাংলা রোজঃ রবিবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) শাহী মহল্লায় মাদ্রাসা-ই-মোহাম্মদীয়া স্থাপন করেন।
১০ই ফেব্র“য়ারী ১৯৮১ঈসায়ী, ২৪রবিউল আউয়াল ১৪০১হিজরী, ২৮ই মাঘ ১৩৮৭বাংলা রোজ ঃ মঙ্গলবাল আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) তাঁর (গ্রামের বাড়ী) পশ্চিম শক্দী শরীফে খান্কা-ই-মোহাম্মদীয়া দরবার শরীফ ও শাহী মস্জিদ ও মাদ্রাসা-ই-মোহাম্মদীয়া স্থাপন করেন।
১৫ই ফেব্র“য়ারী ১৯৮১ঈসায়ী, ২৯শে রবিউল আউয়াল ১৪০১হিজরী, ৩রা ফালগুন ১৩৮৭বাংলা রোজঃ রবিবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর ১ম কন্যা সাইয়্যিদা মোসাঃ মনিরা বেগম এঁর সাথে হযরত মাওলানা শাহ্ সূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ হুসাইদ আহ্মদ ফারুকী এঁর সাথে বিবাহ হয়।
১২ই জুন ১৯৮১ঈসায়ী, ২৭ রজব ১৪০১হিজরী, ২৯শে জৈষ্ঠ ১৩৮৮বাংলা রোজ ঃ শুক্রবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর আম্মাজান ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) ইন্তেকাল করেন। যিঁনি বাংলার রাবেয়া বস্রী নামে মশহুর।
১৯৬৪ঈসায়ী, ১৩৭০বাংলা আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর ১ম সংসারের ২য় সহেবজাদা হযরত মাওলানা শাহ্ সূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ্ আলি আহ্মদ ফরিদ ভাইজান ক্বিবলা (মাঃ জিঃ আলী) এঁর জন্ম।
আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ১ম সংসারের তৃতীয় সাহেবজাদা হযরত মাওলানা শাহ্ সূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ কাওসার আহ্মদ কুসুম ভাইজান ক্বিবলার জন্ম ৮ই এপ্রিল ১৯৭০ঈসায়ী, ১লা সফর ১৩৯০হিজরী, ২৫ই চৈত্র ১৩৭৬বাংলা রোজ ঃ বুধবার।
২১শে আগষ্ট ১৯৬৮ঈসায়ী, ২১শে রবিউল আউয়াল ১৩৮৮হিজরী, ৬ই ভাদ্র ১৩৭৫বাংলা রোজঃ বুধবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর প্রথম সংসারের দ্বিতীয় সাহেবজাদী সাইয়্যিদা মোসাঃ নাজমা বেগম জন্ম গ্রহন করেন।
১৩ই জুন ১৯৭৬ঈসায়ী, ১৩ই জমাদিউস সানী ১৩৯৭হিজরী, ৩০জৈষ্ঠ্য ১৩৮৩বাংলা রোজঃ রবিবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর ১ম সংসারের তৃতীয় সাহেবজাদী সাইয়্যিদ মোসাঃ মাহ্বুবাহ্ বেগম মায়া জন্ম গ্রহন করেন।
১০ই ফেব্র“য়ারী ১৯৭৮ঈসায়ী, ১লা রবিউল আউয়াল ১৩৯৮হিজরী ২৮শে মাঘ ১৩৮৪বাংলা রোজঃ শুক্রবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর ১ম পরিবারের শেষ ও ৪র্থ সাহেবজাদী হযরত সাইয়্যিদা মোসাঃ হাসিনা বেগম জন্ম গ্রহন করেন।
২১শে জুলাই ১৯৭৭ঈসায়ী, ১লা রজব ১৩৯৭হিজরী, ৬ই শ্রাবণ ১৩৮৪বাংলা রোজঃ বৃহস্পতিবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর ১ম সংসারের ৪র্থ সাহেবজাদা জনাব সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ আনসার আহ্মদ জন্ম গ্রহন করেন।
১৯শে অক্টোবর ১৯৮২ঈসায়ী, ১লা মুহ্রম ১৪০৩হিজরী, ৮ই কার্তিক ১৩৮৯বাংলা রোজঃ মঙ্গলবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর ১ম সংসারের কনিষ্ট পুত্র ছোট সাহেবজাদা হযরত মাওলানা শাহ্ সূফী সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ বাহাউদ্দীন (দিলু ভাই) জন্ম গ্রহন করেন।
২৪শে ফেব্র“য়ারী ১৯৭৫ঈসায়ী, ১২ই সফর ১৩৯৫হিজরী, ১২ই ফালগুন ১৩৮১বাংলা রোজঃ সোমবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর দ্বিতীয় সংসারের ২য় সাহেবজাদা হযরত মাওলানা শাহ্ সূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ আহ্মদ ইবনে ওয়াজীহ্ উল্লাহ্ (মাঃ জিঃ আলী) জন্ম গ্রহন করেন।
১৫ই জানুয়ারী ১৯৭৮ঈসায়ী, ৬ই সফর ১৩৯৮হিজরী, ২রা মাঘ ১৩৮৪বাংলা রোজঃ রবিবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর ২য় সংসারের ১ম কন্যা সাহেবজাদী হযরত সাইয়্যিদা মোসাঃ ফাতিমা আক্তার (হুসনা) জন্ম গ্রহন করেন।
২৪শে সেপ্টেম্বর ১৯৮১ঈসায়ী, ২৪শে জিলক্বদ ১৪০১হিজরী, ৯ই আশ্বিন ১৩৮৮বাংলা রোজঃ বৃহষ্পতিবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর দ্বিতীয় সংসারের (২য় কন্যা) ২য় সাহেবজাদী হযরত সাইয়্যিদা মোসাঃ উম্মে কুলসুম আক্তার জন্ম গ্রহন করেন।
৭ই জানুয়ারী ১৯৮১ঈসায়ী, ১১ই রবিউল আউয়াল ১৪০২হিজরী, ২২শে পৌষ ১৩৮৭বাংলা রোজঃ বুধবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) তাঁর প্রানের মামদুহ্ হযরত মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) হযরত মাওলানা শাহ্ সূফী খাজা শায়খ আবু নজম নাজমুস্সায়াদাত সিদ্দীকীকে (রহমাতুল্লাহ আলাই) হারান।
২৪শে ডিসেম্বর ১৯৮৪ঈসায়ী, ২৭শে রবিউল আউয়াল ১৪০৫হিজরী, ১০ই পৌষ ১৩৯০বাংলা রোজঃ সোমবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর দ্বিতীয় সংসারের ছোট সাহবজাদা কনিষ্ঠ পুত্র হযরত মাওলানা শাহ্ সূফী খাজা শায়েখ সাইয়্যেদ আবুল খায়ের মোহাম্মদ হামেদ ইবনে ওয়াজীহ্ উল্লাহ্ (মাঃ জিঃ আলী) জন্ম গ্রহন করেন।
১৫ই জুন ১৯৮৯ঈসায়ী, ১৩ই জ্বিলকদ ১৪০৯হিজরী, ১লা আষাঢ় ১৩৯৬বাংলা রোজঃ বৃহষ্পতিবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর কনিষ্ট কন্যা (২য় সংসারের) হযরত সাইয়্যিদা আয়শা সিদ্দীকী জন্ম গ্রহন করেন।
১০ই জুন ১৯৬৭ঈসায়ী, ১লা রবিউল আউয়াল ১৩৮৭হিজরী, ২৭শে জৈষ্ঠ্য ১৩৭৪বাংলা রোজঃ শনিবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ১টি স্বপ্ন দেখলেন যে, আঁপনার হাবীব আমাদের প্রাঁণের আকা, তাজিদার-ই-মদীনাহ্, সরকার-ই-দূ’আলম, নূর-ই-মুজাছ্ছাম, হাবীব-ই-কিবরিয়া, সাইয়্যিদিনা হুজুরে পরনূর আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ এঁর হাতে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পতাকা তুলে দেন।
২৬শে মার্চ ১৯৭১ঈসায়ী, হতে ১৬ই ডিসেম্বর ১৯৭১ঈসায়ী পর্যন্ত এই নয় মাস আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ঢাকা লোহারপুল মস্জিদে থেকে বাংলাদেশ স্বাধীনতার জন্য বিশেষ ভূমিকা পালন করেন।
ফেব্র“য়ারী ১৯৫২ঈসায়ী, ১৩৫৮বাংলা আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) মাতৃভাষা ও বাংলা ভাষা জন্য বিশেষভাবে বিশেষ ভূমিকা পালন করেন।
২৪শে সেপ্টেম্বর ১৯৫৪ঈসায়ী ২৫শে মুহাররম ১৩৭৪হিজরী, ৯ই আশ্বিন ১৩৬১বাংলা রোজঃ শুক্রবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) লোহারপুল মস্জিদ এর ইমামতির দায়িত্ব পালনের দায়িত্ব প্রাপ্ত হন।
১৫ই সেপ্টেম্বর ১৯৭৮ঈসায়ী, ৬ই শাওয়াল ১৩৯৮হিজরী, ৩১শে ভাদ্র ১৩৮৫বাংলা রোজঃ শুক্রবার বাদ জুমা আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) লোহারপুল মস্জিদ দীর্ঘ ২৩বছর ইমামতির দায়িত্ব পালন করে অবসর গ্রহন করে খান্কা-ই-মোহাম্মদীয়া দরবার শরীফ এর দায়িত্ব পালন করার সিদ্ধান্ত গ্রহন করেন।
২৮শে ফেব্র“য়ারী ১৯৮০ঈসায়ী, ১১ই রবিউস্সানী ১৪০০হিজরী, ১৬ই ফালগুন ১৩৮৬বাংলা রোজঃ বৃহষ্পতিবার মাদ্রাসা-ই-আলিয়া হতে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) হেড মোফাস্সের ও হেড ফকীহ্ ও হেড মোহাদ্দিস পদ হতে অসুস্থতার কারনে নিজ ইচ্চায়ই অবসর গ্রহন করেন।
আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) দীর্ঘ ২৩বছর একাধারে দ্বীন ইলমের, ক্বোরআন হাদীসের খিদমত করেন। এরপর অবসর গ্রহন করেন।
৬ই মার্চ ১৯৫৮ঈসায়ী, ২২শে ফালগুন ১৩৬৪বাংলা, ১১ই শাবান ১৩৭৭হিজরী রোজঃ বৃহষ্পতিবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ফুরফুরা শরীফের বাৎসরিক মাহ্ফিলে যোগদান করেন। এটাই তাঁর জীবনের সর্ব প্রথম ফুরফুরা শরীফের মাহ্ফিলে অংশ গ্রহন।
১৮ই জুলাই ১৯৭৫ঈসায়ী, ৬ই রজব ১৩৯৫হিজরী, ৩রা শ্রাবন ১৩৮২বাংলা রোজঃ শুক্রবার আমার প্রানের মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) ঐতিহাসিক লোহারপুল মস্জিদে অনেক মুরীদ ও খলীফাগণের সামনে বলেন যে, আমাকে মহান আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূলের প থেকে (ইলহামের মাধ্যমে) একটি ত্বরীক্বাহ্ দান করেছেন। উক্ত ত্বরীক্বাহ্র ইমাম হিসেবে আমাকে দায়িত্ব পালনের দায়িত্ব ভারাপর্ণ করেছেন। যার নাম “ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া ত্বরীক্বাহ্”। ঐ দিন ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া ত্বরীক্বাহ্ প্রকাশ করলেন।
১৯শে ফেব্র“য়ারী ১৯৩৯ঈসায়ী, ২৯শে জ্বিলহজ ১৩৫৭হিজরী, ৭ই ফালগুন ১৩৪৫বাংলা রোজঃ রবিবার গভীর রাত্রে স্বপ্নে দেখলেন কে যেন বলছেন, হে ওয়াজীহ্ আপনার উপর অনেক দায়িত্ব আপনার উপর অনেক দায়িত্ব এই তিনবার বলার পর মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) স্বপ্নে বললেন কি দায়িত্ব তখন আওয়াজ হল অচিরেই একজন লোক আপনাকে এই দায়িত্ব বলে দিবেন উক্ত স্বপ্ন পরপর তিন দিন দেখেন। এরপর ১৯৫৭ঈসায়ী সনে যখন মুরশিদ ক্বিবলা ন’হুজুর ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর কাছে বয়াত হলেন। তখন ন’হুজুর ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) সেই স্বপ্নে তাবির হিসেবে দায়িত্বের কথা বুঝিয়ে দিলেন।
১৮ই এপ্রিল ১৯৬৫ঈসায়ী, ৫ই বৈশাখ ১৩৭২বাংলা, ৬ই জ্বিলহজ ১৩৮৪হিজরী রোজঃ রবিবার রাত্রে মুরশিদ ক্বিবলা তাঁর বিলায়াত প্রচারের দায়িত্ব বিলায়াত প্রাপ্ত হন। ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া ত্বরীক্বাহ্র ইমাম হয়ে পৃথিবীর সর্বপ্রথম ও সর্বশেষ ত্বরীক্বাহ্ প্রচারের দায়িত্ব প্রাপ্ত হন।
১৯ই এপ্রিল ১৯৬৫ ঈসায়ী, ৬ই বৈশাখ ১৩৭২বাংলা, ৭ই জ্বিলহজ্ব ১৩৮৪হিজরী রোজঃ সোমবার মুরশিদ ক্বিবলা হতেই ন’হুজুর ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর নামে মুরীদ করান। এতে ন’হুজুর ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) মুরশিদ ক্বিবলাকে (রহমাতুল্লাহ আলাই) একটু অভিমান সুরে বললেন, মাওলানা সাহেব নিজ দায়িত্ব পালনের চেষ্টা করুন, নিজ নামে বয়াত করুন দোয়া করি।
১লা মে ১৯৬৬ ঈসায়ী, ১০ই মুহ্ররম ১৩৮৬হিজরী, ১৮ই বৈশাখ ১৩৭৩বাংলা বাদ আসর রোজ ঃ সোমবার সাইয়্যিদ কাইয়ুম বাগদাদী ইরাকী আল-কাদরীকে সর্বপ্রথম নিজ নামে মুরীদ করেন এবং ১ঘন্টা পর তাঁকে খিলাফত দিয়ে তোহফা নিয়ে নিজ দেশে বাগদাদে যাওয়ার অনুমতি প্রদান করেন।
৩০শে এপ্রিল ১৯৫৮ঈসায়ী, ৬ই শাওয়াল ১৩৭৭হিজরী, ১৭ই বৈশাখ ১৩৬৫বাংলা রোজঃ বুধবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) অনেক দিনের কাংখিত স্বপ্নও বহু গবেষনার ফসল ও মহা মূল্যবান আল্লাহ্র ও তাঁর রাসূল পাওয়ার একমাত্র মাধ্যম নবীজি এঁর বেলাদত দিবস ও পবিত্র ঈদ-ই-মীলাদুন্নবী আবিষ্কার করেন এবং ১৯৫৮ঈসায়ী সনেই আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ ন’হুজুর ক্বিবলাকে (রহমাতুল্লাহ আলাই) এই বিষয়ে অবহিত করেন। ন’হুজুর ক্বিবলা ও বড় হুজুর ও ফুরফুরা ও শর্ষিনা জৌনপুর এর বহু হুজুর আলেম ওলামা ও পীর মাশায়খ এক বাক্যে পবিত্র ঈদ-ই-মীলাদুন্নবী বাৎসরিক ভাবে পালনের সিদ্ধান্ত গ্রহন করেন।
১৬ই নভেম্বর ১৯৫৯ঈসায়ী, ১২রা জমাদিউল আউয়াল ১৩৭৯ হিজরী, ২রা অগ্রহায়ন ১৩৬৬বাংলা রোজঃ সোমবার নবীজি এঁর মিরাজ দিবস উদযাপন মাহ্ফিল আবিষ্কার করেন। ইহাও ন’হুজুর ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর কান মোবারকে উপস্থাপন করেন। বহু উলামা মাশায়িখ এঁর সামনে উপস্থাপন করা হলে সকলে তা পালনের সিদ্ধান্ত গ্রহন করেন।
১৫ই জুন ১৯৬১ঈসায়ী, ২রা মুহাররাম ১৩৮১হিজরী, ১লা আষাঢ় ১৩৬৮বাংলা রোজঃ বৃহষ্পতিবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) দাদা শ্বশুড় হযরত মাওলানা শাহ্ সূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল মোহাম্মদ ছালামতুল্লাহ্ (রহমাতুল্লাহ আলাই) (বাগাদী পীল সাহেব নামে মশহুর) ইন্তিকাল করেন। ইনি ফুরফুরা শরীফের হযরত আবু বকর সিদ্দীকী (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর বিশিষ্ট খলিফা ছিলেন।
১ই সেপ্টেম্বর ১৯৬৩ঈসায়ী, ১১ই রবিউস্ সানী ১৩৮৩হিজরী, ১৭ই ভাদ্র ১৩৭০বাংলা রোজঃ রবিবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) মানুষের কল্যানের জন্য ও বিশেষ করে ক্ববরবাসীদের জন্য ও হাশর মীজান পুলসেরাত ও পরকালীন শাস্তি থেকে রেহাই ও মুক্তি পাওয়ার সহজ ও সরল ও সূক্ষ্ম রাস্তা ইসালে ছাওয়াব বা ছাওয়াব রেসানী করার পন্থা আবিষ্কার করেন। এরপূর্বে কখনো এই পৃথিবীতে এমন সূক্ষ্ম পথ ও সহজ সরল পথ ও মুক্তির পথ আবিষ্কার হয় নাই।
২৪শে অক্টোবর ১৯৬৩ঈসায়ী, ৬ই রজব ১৩৮৩হিজরী, ৯ই কার্তিক ১৩৭০বাংলা রোজঃ সোমবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) পবিত্র ইসালে ছাওয়াব বা সওয়াব রেসানী এঁর মাহ্ফিল করার অনুমতি প্রাপ্ত হন। অনুমতি দেন এবং ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া ত্বরীক্বাহ্র ইসালে ছাওয়াব এঁর মাহ্ফিল উদযাপন করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
১৭ই অক্টোবর ১৯৮৩ঈসায়ী, ৯ই মুহ্ররাম ১৪০৪হিজরী, ১লা কার্তিক ১৩৯০বাংলা রোজঃ রবিবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) পিঠ মোবারকে ফোটনা হয়েছিল আহ্সান কিনিক মগবাজার ভর্তি হয়ে অপারেশন করা হয়। বাসায়ই অপারেশন করা হয়। বিনা অস্ত্রে ও থিয়েটার বিহীন। ইহা মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অপারেশন ও কঠিন অপারেশন ছিল।
১৭ই সেপ্টেম্বর ১৯৮৫ঈসায়ী, ২রা আশ্বিন ১৩৯২বাংলা, ২রা মুহররাম ১৪০৬হিজরী রোজঃ মঙ্গলবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর শ্বশুড় (১ম শ্বশুড়) বাগাদী পীর সাহেবের মেঝা সাহেবজাদা, মেঝো হুজুর হযরত মাওলানা শাহ্ সূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ হেদায়েত উল্লাহ্ বাগাদী (রহমাতুল্লাহ আলাই) মেঝো হুজুর মেঝো মিয়া ইন্তিকাল করেন।
২১শে ফেব্র“য়ারী ১৯৭৭ঈসায়ী, ১লা রবিউল আউয়াল ১৩৯৭হিজরী, ৯ই ফালগুন ১৩৮৩বাংলা রোজঃ রবিবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) সম্মানিত বড় ভাই সাইয়্যিদ হুসাইন আহ্মদ সাহেবের আব্বাজান মুরশিদ ক্বিবলা বাল্য বয়সের পরম বন্ধু ও লালন পালনকারী মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর ওস্তাদ হযরত মাওলানা শাহ্ সূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ আমিনুল্লাহ্ (রহমাতুল্লাহ আলাই) আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর বড় সম্মানিত ভাই ও মুরীদ ও খলীফা (যিনি হেকিম সাহেব নামে মশহুর) ইন্তিকাল করেন। তাঁকে দাফন করা হয় নিজস্ব গ্রামের বাড়ীর কবরস্থানে। তার মায়ের সাথে।
২৩শে জানুয়ারী, ১৯৮৬ঈসায়ী ৯ই মাঘ ১৩৯২বাংলা, ১২ই জমাদিউল আউয়াল ১৪০৬হিজরী রোজঃ বৃহষ্পতিবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর হাত মোবারকে ফোটনা হওয়ার কারনে আহ্সান কিনিকে মগবাজার ভর্তি হন এবং হাত মোবারকের ফোটনা অপারেশন করা হয়।
১৫ই ফেব্র“য়ারী ১৯৮৯ঈসায়ী, রোজঃ বৃহষ্পতিবার হুজুর ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর একান্ত শ্রদ্ধেয় ওস্তাদ ও প্রিয়তম মুরীদ ও খলীফা (রহমাতুল্লাহ আলাই) ইন্তিকাল করেন। হুজুর ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) তাঁর নাম প্রায়ই আলোচনা করতেন। যিনি বড় ভাইজান ক্বিবলার বিবাহের ওকালতি বা ঘটক ছিলেন। তার নাম হযরত মাওলানা মোহাম্মদ আবু হাফিজ বা আজিজ সাহেব হুজুর নামে মশহুর।
৪রা জুলাই ১৯৬৫ঈসায়ী, ৩রা রবিঊল আউয়াল ১৩৮৫হিজরী, ২০শে আষাঢ় ১৩৭২বাংলা রোজাঃ রবিবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ঐতিহাসিক লোহারপুল মস্জিদে ও পরে ১৯৮২ঈসায়ী সন পর্যন্ত খান্কা-ই-মোহাম্মদীয়া দরবার শরীফে আহ্মদপুর (যাত্রাবাড়ী) ঢাকায়। মহা পবিত্র ঈদ-ই-মীলাদুন্নবী এঁর সম্মানার্থে রবিবার হালকা জিকিরের সাপ্তাহিক মাহ্ফিল করেন, চালু করেন।
৭ই জানুয়ারী ১৯৮২ঈসায়ী, ২২শে পৌষ ১৩৮৮বাংলা, ১১ই রবিউল আউয়াল ১৪০২হিজরী রোজঃ বৃহষ্পতিবার আমাদের দাদাজি ক্বিবলা হযরত ন’হুজুর ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর ইন্তিকালের ৪২দিন পর ১৮ই ফেব্র“য়ারী ১৯৮২ঈসায়ী সনের ৪ঠা ফালগুন ১৩৮৮বাংলা, ২২রবিউসসানী ১৪০২হিজরী রোজঃ বৃহষ্পতিবার হইতে রোজঃ রবিবার এর পরিবর্তে মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) দাদুজি ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর সম্মানার্থে তাঁর পবিত্র ইসালে ছাওয়াব মাহ্ফিলকে ধরে রাখার জন্য সাপ্তাহিক হালকা জিকিরের মাহ্ফিল রোজঃ বৃহষ্পতিবার চালু করেন এবং তিনি শেষ নিশ্বাস পর্যন্ত এই মাহ্ফিল ন’হুজুর ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর জন্য উৎসর্গ করে গেছেন।
২৮ই এপ্রিল ১৯৮৪ঈসায়ী, ১৫ই বৈশাখ ১৩৯১বাংলা, ২৬শে রজব ১৪০৪ হিজরী রোজঃ শনিবার (সম্ভত) আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই)। এঁর ১ম সংসারের ২য় কন্যা সাইয়্যিদা নাজমা বেগমকে (নাজু) সাইয়্যিদ মীর মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসাইন এঁর সাথে বিবাহ দেন।
২৭শে ফেব্র“য়ারী ১৯৮৮ঈসায়ী, ৬ই রজব ১৪০৮হিজরী ১৫ই ফালগুন ১৩৯৪বাংলা রোজ ঃ শুক্রবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর সুযোগ্য সাহেব জাদা বর্তমান পীর সাহেব খান্কা-ই-মোহাম্মদীয়া দরবার শরীফ আহ্মদপুর (যাত্রাবাড়ী) ঢাকা হযরত মাওলানা শাহ্ সূফী খাজা শায়েখ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ্ উদ্দীন মোস্তাফা রেদওয়ান ভাই সাহেব ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর সাথে রায়পুর লীপুর হায়দারগঞ্জের খান্দানী সাইয়্যিদ সাহেব জনাব হযরত মাওলানা শাহ্ সূফী খাজা শায়েখ সাইয়্যিদ মোহাম্মদ হুজ্জাতুল্লাহ্ সাহেবের সাহবেজাদী এর সাথে বিবাহ অনুষ্ঠিত হয়।
বিঃ দ্রঃ সন, মাস ঠিকই আছে তবে তারিখটি জানা যায় নাই তবে বিশ্বস্ত সূত্রে ও নির্ভরযোগ্য মতে ঐ তারিখে অনুষ্ঠিত হয়।
২রা অক্টোবর ১৯৯০ঈসায়ী, ১২ই রবিউল আউয়াল ১৪১১হিজরী, ১৩৯৭বাংলা রোজঃ বুধবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এই হতভাগা শাহী মস্জিদের ইমাম জনবা হযরত মাওলানা শাহ্ সূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ শামছুদ্দীন হাসেমীকে গোলাম হিসাবে ক্রয় করেন।
১০ই মে ১৯৯১ঈসায়ী, ২৪শে শাওয়াল ১৪১০হিজরী, ২৬শে বৈশাখ ১৩৯৮বাংলা রোজঃ শুক্রবার (এর পূর্বে রজনী খান্কা-ই-মোহাম্মদীয়া দরবার শরীফে রাত্র ১০.১৫মিনিট এর সময়) শাহী মহল্লা শাহী মস্জিদের খিদমতের অনুমতি প্রদান করেন আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই)।
২৫শে ডিসেম্বর ১৯৯২ঈসায়ী, ৩০শে জমাদিউস সানী ১৪১৩হিজরী ১১ই পৌষ ১৩৯৯বাংলা রোজঃ শুক্রবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ১ম সংসারের তৃতীয় কন্যা শাহ্ জাদী সাইয়্যিদা মোসাম্মৎ মাহ্বুবা আক্তার মায়া এঁর সাথে হযরত শাহ্ সূফী খাজা শায়খ আবুল খায়ির মোহাম্মদ আশেকুর রহমান খান বিক্রমপুরী (মাঃ জিঃ আলী) বিবাহ অনুষ্ঠিত হয়।
৭ই ডিসেম্বর ১৯৯৪ঈসায়ী, ২৩শে অগ্রহায়ন ১৪০১বাংলা, ৫ই রজব ১৪১৫হিজরী আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ খান্কা-ই-মোহাম্মদীয়া দরবার শরীফের খাছ কামরায় বসে খাজা সাহেবের ইসালে সাওয়াবের মাহ্ফিলে বহু খলীফা মুরীদগণের সামনে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর সুযোগ্যপুত্র শাহ্জাদা হযরত মাওলানা শাহ্ সূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ্ উদ্দীন মোস্তাফা রেদওয়ান ভাইজান কিবলাকে খান্কা-ই-মোহাম্মদীয়া দরবার শরীফ আহ্মদপুর (যাত্রাবাড়ী) ঢাকার গদ্দীনশিন পীর সাহেব (স্থলাবিসিক্ত) বানিয়ে বিলায়াতের সিংহাসনে খিলাফত দিয়ে অধিষ্ঠিত করেন। এই ছাড়া খান্কা-ই-মোহাম্মদীয়া দরবার শরীফ পশ্চিম শক্দী চাঁদপুর এঁর গদ্দীনশিন পীর সাহেব (স্থলাবিসিক্ত) বানিয়ে সুযোগী পুত্র হযরত মাওলানা শাহ্ সূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ইবনে ওয়াজীহ্ উল্লাহ্ (মাঃ জিঃ আলী) কে খিলাফত দিয়ে বিলায়াতের সিংহাসনে অধিষ্ঠিত করেন। এরপর ১ম সংসারের ২য় মেঝো শাহজাদা (৩য়) সেঝো শাহ্জাদা ৪র্থ সেঝো শাহজাদা ও ছোট শাহাজাদাকে ও খিলাফত ও বিলায়াত দান করেন। এ ছাড়া ২য় সংসারের মেঝো শাহাজাদা ও ছোট শাহজাদাকেও খিলাফত ও বিলায়াত দান করেন।
৯ই সেপ্টেম্বর ১৯৯৪ঈসায়ী, ৪ঠা রবিউস সানী ১৪১৫হিজরী ২৫শে ভাদ্র ১৪০১বাংলা রোজ ঃ শুক্রবার রাত্র ৩.৩৫মিনিট এর সময় আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) গভীর রাত্রে তাহাজ্জুদ সালাত আদায় কল্পে কাউকে না জাগিয়ে একাকী অযু করে এসে নিজ বিছানার চকিতে বসতে গেলেই হঠাৎ চকিতে না বসে খান্কা শরীফের ফোরে বসে পড়ে গিয়ে মারাতক ভাবে আহত হয়ে পড়েন। এতে মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) তাৎনিক কোন জ্ঞান ছিল না। প্রায় দেড় ঘন্টা (১.৫) যাবত ফোরে পড়ে থাকার পর হঠাৎ মোরশেদ ভাই ও মোয়াজ্জিন ভাই রাতের ঘুম থেকে জেগে গিয়ে দেখলেন মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর এ অবস্থা। হতবাক হয়ে গেলেন, যাক ধরে উঠাতে চেষ্টা করলেন কিন্তু কাজ হল না। এরপর সবাই জেগে গেল। এবং এম্বুলেন্স এসে শ্যামপুরী পীর সাহেব কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত শেফা কিনিক শ্যামলী বাবর রোডে অবস্থিত (শেফা কিনিক প্রাইভেট) সেবা কিনিকে ভর্তি হয়ে যান। সেখানে দীর্ঘ দিন থাকার পর ১৮ই সেপ্টম্বর ১৯৯৪ ঈসায়ী, ১১ই রবিউসসানী ১৪১৫ হিজরী, ৩রা আশ্বিন ১৪০১বাংলা আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) বড় পীর সাহেব এর ইসালে ছাওয়াব এঁর মাহ্ফিলে খান্কা শরীফে শামিল হন।
২৫শে আগষ্ট ১৯৯২ঈসায়ী, ২৭শে সফর ১৪১৩হিজরী, ১০ই ভাদ্র ১৩৯৯বাংলা সাল রোজঃ মঙ্গলবার ১০.১০মিনিট এর সময় আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) শাহী মহল্লায় শেষ সফর ও শাহী মস্জিদের সুলতান খানা উদ্ভোধন করেন, ঐ দিন মাদ্রাসা-ই-মোহাম্মদীয়ার বিল্ডিং এর কাজের উদ্ভোদন করেন।
১লা ফেব্র“য়ারী ১৯৯২ঈসায়ী, ২৬ রজব ১৪১২ হিজরী, ১৮ই মাঘ ১৩৯৮ বাংলা রোজঃ শুক্রবার অনেক মুরীদ ও খলীফাগণের সামনে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ তাঁর জীবনী রচনা করার জন্য ও লেখার জন্য শাহী মস্জিদের ইমাম জনবা হযরত মাওলানা শাহ্ সূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ শামছুদ্দীন হাসেমীকে দায়িত্ব অর্পণ করেন।
১০ই জানুয়ারী ১৯৯২ঈসায়ী, ৫ম রজব ১৪১২ হিজরী, ২৬শে পৌষ ১৩৯৮বাংলা রোজঃ শুক্রবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) তাঁর শাহী মস্জিদ সংলগ্ন রওদ্বাহ পাকের সংলগ্নে মাদ্রাসা-ই-সিদ্দীকিয়া ক্বোরানিয়া স্থাপন করেন।
২রা ফেব্র“য়ারী ১৯৯২ঈসায়ী, ১৯শে পৌষ ১৩৯৮বাংলা, ২৭ই রজব ১৪১২হিজরী আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ মস্জিদই সাইয়্যিদুল মুরছালীন তেজকনি পাড়া ঢাকায় তাঁর জামাই এঁর খান্কা শরীফের মস্জদ ঘোষনা দেন।
২৩শে সেপ্টম্বর ১৯৯১ঈসায়ী, ৭ই আশ্বিন ১৩৯৮বাংলা, ১৩ই রবিউল আউয়াল ১৪১২হিজরী আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই)। তাঁর আবিষ্কাকৃত ও সংস্কারকৃত ‘খতমে খাজেগান’ অনুবাদসহ ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া ত্বরীক্বাহ্ প্রকাশনায় প্রকাশ করেন।
১৯৯২ঈসায়ী ১৩৯৯বাংলা ১৪১৩হিজরী সনের রমদ্বান শরীফের এঁর তোহফা মোবারক আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া ত্বরীক্বাহ্র প্রকাশনায় প্রকাশ করেন।
১৯শে ফেব্র“য়ারী ১৯৯২ঈসায়ী, ৬ই ফালগুন ১৩৯৮ বাংলা, ১৪ই শাবান ১৪১৩হিজরী রোজ ঃ বুধবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া ত্বরীক্বাহ্র সমস্ত কর্মকান্ড ও পরিচালনার জন্য একটি সংগঠন ও সংস্থা কম্প্লেক্স স্থাপন করেন, যা তার নামে ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া কম্প্লেক্স এর স্থায়ী সদস্য একজন সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ শামছুদ্দীন হাসেমী।
৫ই অক্টোবর ১৯৮০ঈসায়ী, ১৩ই জ্বিলক্বদ ১৪০১হিজরী ২০শে আশ্বিন ১৩৮৭বাংলা সাল রোজঃ রবিবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) শাহী মস্জিদ এর দণি পার্শ্বে তাঁর রওদ্বাহ শরীফের সিদ্ধান্ত মুরীদ খলীফা ও জন সাধারনের নিকট ঘোষনা দেন সবাই তাকে খুশি মনে শুকরিয়া কল্পে আল-হামদুলিল্লাহ্ বলে উঠলেন।
১৮ই ডিসেম্বর ১৯৮৩ঈসায়ী, ১৩ই রবিউল আউয়াল ১৪০৪হিজরী, ৩রা পৌষ ১৩৯০বাংলা সাল রোজঃ রবিবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ১২ই রবিউল আউয়াল ঈদ-ই-মীলাদুন্নবী এঁর মাহ্ফিল শেষে ৩.৪৫মিনিট এর সময় মোনাজাতের আগে দিয়ে সকলকে উদ্দেশ্য করে রওদ্বাহর কথা বলে তাঁকে শাহী মহল্লা শরীফের শাহী মস্জিদ সংলগ্ন দণি পার্শ্বে কবর দেওয়ার জন্য ও দাফন করার জন্য অছিয়ত করেন এবং ১৯৯৫ঈসায়ী সনের ১৪ই এপ্রিল ১লা বৈশাখ ১৪০২বাংলা ১৩ই জ্বিলক্বদ রোজঃ শুক্রবার ১২.০১মিনিট এঁর সময় শাহী মস্জিদ এর দণি পার্শ্বে মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) কে দাফন করা হয়।
১৯৯২ঈসায়ী ২৩শে ডিসেম্বর রোজ বুধবার ৯ই পৌষ ১৩৯১বাংলা ২৭শে জমাদিউস সানী মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) পূনরায় শাহী মস্জিদে (কোন কারন বসত) খিদমত করার অনুমতি প্রদান করেন।
৯ই মার্চ১৯৯০ঈসায়ী, ১৩ই শাবান ১৪১০ হিজরী, ২৯শে ফালুগুন ১৩৯৬বাংলা রোজঃ শুক্রবার মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) উত্তর শাহী মহল্লায় ন’হুজুর ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর নামে মস্জিদ-ই-সায়াদাতিয়া ওয়াজকরুনী রোডে স্থাপন করেন।
২১ই জুলাই ১৯৯৪ঈসায়ী, ১২ই সফর ১৪১৫হিজরী, ৬ই শ্রাবণ ১৪০১ বাংলা রোজঃ বৃহষ্পতিবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) তাঁর নিজ গ্রামের বাড়ীতে শেষবারের মত সফরে যান।
২৫শে জুন ১৯৭৭ঈসায়ী ৫ই রজব ১৩৯৭হিজরী, ১২ই আষাঢ় ১৩৮৪বাংলা সনে রোজঃ রবিবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) তাঁর নিজ গ্রামের বাড়ীতে (পুরান বাড়ীতে) মস্জিদ-ই-সায়াদাতিয়া প্রতিষ্ঠা করেন।
৬রা জানুয়ারী ১৯৮৫ঈসায়ী, ১৩ই রবিউস সানী ১৪০৫হিজরী, ২২শে পৌষ ১৩৯১বাংলা সাল রোজঃ রবিবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) নিজ গ্রামের বাড়ীতে (পুরান বাড়ীতে) তাঁর আব্বাজান ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) আম্মাজান ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) ও বড় ভাইজান ও অন্যান্যদেরকে যে স্থানে দাফন করা হয়েছে। প্রত্যেককে আলাদা আলাদা ভাবে (চিহ্নিত করে) রওদ্বাহ শরীফ প্রতিষ্ঠিত করেন এবং বলেদেন যে, এখন থেকে নানুপুর গ্রাম শরীফ ও পবিত্র নগরীতে পরিনত হয়েছে। তাই নানুপুর শরীফ বলতে হবে।
১৮ই ফেব্র“য়ারী ১৯৮২ঈসায়ী, ৪ঠা ফালগুন ১৩৮৮বাংলা ২২রবিউস সানী ১৪০২হিজরী সন হতে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) শাহী মস্জিদে শাহী মহল্লায় রোজঃ রবিবার দিবাগত রাত্রে সাপ্তাহিক হালকা জিকিরের মাহ্ফিল চালু করেন নিজে এসে আজও শাহী মস্জিদে রবিবার সাপ্তাহিক হালকা জিকিরের মাহ্ফিল চালু আছে এবং কিয়ামত পর্যন্ত থাকবে ইন্শা আল্লাহ্।
২৯শে আগষ্ট ১৯৯৩ঈসায়ী, ১০ই রবিউল আউয়াল ১৪১৪হিজরী, ১৪ই ভাদ্র ১৪০০বাংলা রোজ ঃ রবিবার ১২ই রবিউল আউয়ালের পবিত্র ঈদ-ই-মীলাদুন্নবী এঁর মাহ্ফিল উপলে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর অনুমতিক্রমে ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া ত্বরীক্বাহ্র প্রচার প্রকল্প দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় প্রকাশ করা হয়।
২৯শে জানুয়ারী ১৯৭৩ঈসায়ী, ২৬ই জিলহজ্জ্ব ১৩৯২হিজরী সাড়ে ষোল (১৬.৫) মাস ১৩৭৯বাংলা রোজঃ বৃহষ্পতিবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) মদীনা শরীফের অদূরে ওহুদ প্রান্তরে যান, যেখানে আঁপনার হাবীব আমাদের প্রাঁণের আকা, তাজিদার-ই-মদীনাহ্, সরকার-ই-দূ’আলম, নূর-ই-মুজাছ্ছাম, হাবীব-ই-কিবরিয়া, সাইয়্যিদিনা হুজুরে পরনূর তাঁর দানদান মোবারক শহীদ করলেন। আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ওহুদ প্রান্তরে ৮.৩০মিনিট গিয়ে নিজ মুসাল্লার উপরে বসেন, সাথে আমার বহু সংখ্যক পীর ভাই এর মধ্যে মনসুর ভাই মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর বিশেষ খাদিম হিসেবে সারান ছিলেন। মুনসুরের মুখে শুনেছি যে, আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ৮.৩০মিনিট এর সময় মোনাজাত করলেন। দীর্ঘ ৪ঘন্টা (১২.৩০মিনিট পর্যন্ত) মোনাজাতে রইলেন। তারপর মুনাজাতের মধ্যেই দুই হাতের মধ্যে দুইটি তাজা দাঁত এসে পড়ল। এরপর আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) তাজা দাত অনেকেরে দেখালেন। সবাই স্বাী দিলেন যে, ইহা তাজা দাত। তখন মুরশিদ ক্বিবলা বললেন, আমার ইহা কামনা ছিল। এরপর আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) তাঁর নিজের পরা দুই দাত মোবারক ওহুদের মাঠের মাঝখানে দাফন করে দিলেন। ইহা কোন জোর করে বা পিটিয়ে দাঁত ফেলানো হয় নাই। আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ওহুদ মাঠে মারেফতের ফয়েজ আল্লাহ্র রহমতে, আল্লাহ্র ইচ্ছায়, দুইটি দাঁত মোবারক আপনি আপনিই খসে, যা আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর একান্ত ইচ্ছা ছিল। আল্লাহ্ পাক তার দয়া ও রহমাত তাঁর উপর নাজিল করুন। আমিন!
৬ই ডিসেম্বর ১৯৮৪ঈসায়ী, ১২ই রবিউল আউয়াল ১৪০৫হিজরী, ২০শে অগ্রহায়ন ১৩৯১বাংলা রোজ ঃ বৃহষ্পতিবার পবিত্র ঈদ-ই-মীলাদুন্নবী (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর মাহ্ফিলে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) যাত্রাবাড়ী নাম পরিবর্তন করে আহ্মদপুর নাম ঘোষনা দেন। এবং বলেন ঢাকার উত্তর পশ্চিমে মোহাম্মদপুর আর (যাত্রাবাড়ী) ঢাকার পূর্ব দেিণ আহ্মদপুর এর জন্য দোয়া করা হয়।
১৫ই মার্চ ১৯৭৬ঈসায়ী ১৩ই রবিউল আউয়াল ১৩৯৭হিজরী, ১লা চৈত্র ১৩৮২বাংলা রোজ ঃ সোমবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) শাহী মহল্লা শরীফ নাম করন করেন। যার পূর্বে নাম ছিল নিশ্চিন্তপুর।
১৫ই আগষ্ট ১৯৯৪ঈসায়ী, ৭ই রবিউল আউয়াল ১৪১৫হিজরী, ৩১শে শ্রাবণ ১৪০১বাংলা রোজঃ সোমবার খান্কা শরীফ হতে বুড়িগঙ্গা নদীর অপর তীরবর্তী হাসনাবাদ (মোকামপাড়া) মদীনাপাড়া মসজিদ-ই-মদীনা এঁর ইমাম করে পাঠান এবং হাসেমীকে খলীফা নিযুক্ত করে খান্কা-ই-মদীনা দরবার শরীফ মস্জিদ-ই-মদীনা, মাদ্রাসা-ই-মদীনা মদীনাপাড়া ইত্যাদি প্রদান করে পাঠান।
১৫ই জানুয়ারী ১৯৭৩ঈসায়ী, ১৩ই জ্বিলহজ্জ্ব ১৩৯২হিজরী, ৩রা মাঘ ১৩৭৯বাংলা রোজঃ সোমবার বাদ মাগরীব আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর সম্মানার্থে কাবা শরীফের দরজা খোলে দেয়া হয়। যেমনী ভাবে খোলে দেয়া হয়েছিল ইমাম আবু হানিফার (রহমাতুল্লাহ আলাই) জন্য। আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ কাবা শরীফের ভিতরে গিয়ে দুই রাকাত সালাতও আদায় করেছিলেন।
২১ই জানুয়ারী ১৯৭৩ঈসায়ী, ১৮ই জ্বিলহজ্জ ১৩৯২হিজরী, ৮ই মাগরীব মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর সম্মানার্থে আঁপনার হাবীব আমাদের প্রাঁণের আকা তাজিদার-ই-মদীনাহ্, সরকার-ই-দূ’আলম, নূর-ই-মুজাছ্ছাম, হাবীব-ই-কিবরিয়া, সাইয়্যিদিনা হুজুরে পরনূর এঁর রওদ্বাহ মোবারকের দরজা খোলে দেয়া হয়। আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ নবীজি এঁর রওদ্বাহ শরীফে গিয়ে মীলাদ কিয়াম শরীফও বিশেষ জিয়ারত আদায় করেন।
১৩ই ফেব্র“য়ারী ১৯৭৩ঈসায়ী, ৯ই মুহররাম ১৩৯৩হিজরী, ১লা ফালগুন ১৩৭৯বাংলা রেজা ঃ মঙ্গলবার সকাল ৯টায় মদীনা বিশ্ববিদ্যালয় ও বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিগেট ও ডক্টোরেট পরিষদ আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর সম্মানার্থে ১টি বিশেষ অনুষ্ঠান করেন, এতে প্রধান অতিথি ও বিশেষ অতিথি মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) সেখানে মুরশিদ ক্বিবলাকে (রহমাতুল্লাহ আলাই) বিশেষ ভাবে বাংলা আলেমদের মমতাজ ও বিশ্বের অদ্বিতীয় আলিম ও শাইখুল মাশায়িখ ও বাহরুল উলূম ও বুরহানুল ইসলাম ও হুজ্জাতুল ইসলাম নামে ভূষিত করেন।
এপ্রিল মাসে ১৯৭৬ঈসায়ী সনের রবিউল আউয়াল ১৩৯৫হিজরী বৈশাখ ১৩৮৩বাংলা মাসে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) প্রধান অতিথি হয়ে ঐতিহাসিক পোস্তগোলা বালুর মাঠ প্রাঙ্গনে ঐতিহাসিক ঈদ-ই-মীলাদুন্নবী (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর সম্মানার্থে মাহ্ফিল (শুরু করেন) করেন।
২রা ফেব্র“য়ারী ১৯৯৫ঈসায়ী, ১লা রমজান ১৪১৫ হিজরী, ২০ মাঘ ১৪০১ বাংলা রোজ ঃ বৃহষ্পতিবার দুপুর ১.৩০মিনিট এর সময় আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) সর্বশেষ খিলাফত ও ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া ত্বরীক্বাহ্র খিলাফত ও তার পরিচালনার ভার ও ত্বরীক্বাহ্র খাদেম হিসেবে দায়িত্ব অর্পণ করেন এই পাগলটিকে।
৭ই এপ্রিল ১৯৯৫ঈসায়ী, ৬ই জ্বিলক্বদ ১৪১৫ হিজরী, ২৪শে চৈত্র ১৪০১ বাংলা রোজঃ শুক্রবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) তাঁর সমস্ত জামাইগণ ও অন্যান্য আত্মীয় স্বজনদেরকে দাওয়াত করে আম, কাঠাল এর আয়োজন করে শেষ অনুষ্ঠান করেন। এবং খাওয়ার পর সকলকে এই বলে বিদায় দেন যে, আর কোন এইভাবে আয়োজন করতে পারব কিনা যানি না। আমার জন্য দোয়া করবেন এবং আমার উপর রাগ করবেন না, আমাকে মা করে দিবেন।
৬ই এপ্রিল ১৯৯৫ঈসায়ী, ৫ই জ্বিলকদ ১৪১৫হিজরী, ২৩চৈত্র ১৪০১বাংলা রোজঃ বৃহষ্পতিবার হালকা জিকিরের সকলকে বাদ এশা খান্কা শরীফে সমবেত করে বললেন, আমি সকল মুরীদ খলীফা ও সকল মুসল্লি ও আমার আÍীয় অনাÍীয় সকলকে মা করে দিয়েছি। আপনারাও আমাকে মা করে দিন। আপনাদের উপর আমার দাবী নেই। আপনাদের কারো কোন দাবী আছে? আমার উপর সকলেই উত্তর দিলেন না, না। সকলে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) আবারও বললেন, আমি সকলকে মা করে দিয়েছি। এমনকি! আমার রওদ্বাহ শরীফে যে, যাবে তাকেও আমি মা করে দিলাম।
৯ই এপ্রিল ১৯৯৫ঈসায়ী, ৮ই জ্বিলক্বদ ১৪১৫হিজরী, ২৬শে চৈত্র ১৪০১বাংলা রোজঃ রবিবার বাদ ঈঁশা আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) অনেক মুরীদ খলীফা ও মুরীদ মুসল্লিগণের সামনে ঘোষনা করলেন। আমি আমার দায়িত্ব পালন করেছি! যথাযথ পালন করেছি! উপস্থিত সকলেই উত্তর দিলেন হ্যাঁ হ্যাঁ আপনার দায়িত্ব আপনি যথাযথ ভাবে পালন করেছেন।
১২ই এপ্রিল ১৯৯৫ঈসায়ী, ১১ই জ্বিলক্বদ ১৪১৫ হিজরী, ২৯শে চৈত্র ১৪০১বাংলা রোজঃ বুধবার বাদ জোহর হতে বিকাল ৩.৪৫মিনিট একাধারে বহু মুরীদ খলীফাগণের সাথে একনিষ্ঠ হয়ে কাটালেন এবং জীবনের বহুকথা বললেন এবং শাহী মহল্লার দায়িত্ব পালনের কথা বলে ঘোষনা করলেন আমাকেই তার দায়িত্ব নিতে হবে। আর বার বার এই বয়াত উচ্চারণ করলেন। আর চু জোগল দিয়ে পানি গড়ালেন। ইহা আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর শেষ বাণী (শেষ ওয়াজ), হায় আপছোস! পাছ এক খোশা নাহি! সফর এইছা দুর আওর তুশা নাহি। অর্থাৎ আমি সূদীর্ঘ পথ অতিক্রম করতে যাচ্ছি অথচ আমার কাছে কোন কিছু সম্বল নাই। এরপর বাদ মাগরীব হতে শরীর মোবারক কিছুটা অসুস্থ হতে লাগল। বাদ ঈঁশা কয়েক বার বোমি হয়েছিল। ১০টা, ১০.৩০মিনিটের দিকে একে বারেই অসুস্থ হয়ে পড়েন। ১১.৩০মিনিটের দিকে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) আবার বোমি শুরু হল। একপর্যায় হার্ড এটার্ক করল। তাকে ১২টা, ১২.৩০মিনিটে হৃদরোগ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হল এবং ইমারজেন্সি বিভাগে ভর্তি করা হল।
১৩ই এপ্রিল ১৯৯৫ঈসায়ী, ১২ই জ্বিলক্বদ ১৪১৫ হিজরী, ৩০শে চৈত্র ১৪০১ বাংলা রোজঃ বৃহষ্পতিবার সকাল ১০.৪৫ মিনিট এর সময় হৃদরোগ হাসপাতাল শ্যামলী হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মহান আল্লাহ্র দীদারে রওয়ানা হন। ইন্তিকালের সময় কাছে ছিলেন, ডাক্তারগণ, আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর মুরীদ খলীফা সৈয়্যদ মোরশেদ আলম মোরশেদ ভাই আর মুরীদ খলীফা আকবর আলী মোয়াজ্জিন ভাই আর ছিলেন মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর মুরীদ খলীফা ও জামাতা আশেকুর রহমান আশেক ভাই। এরপর আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর দেহ মোবারক খান্কা শরীফের আনয়ন করা হয় ১.৩৫মিনিট এর সময় মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) গোসল দেয়া হয় ৪.৪৫মিনিট এর সময় এবং কফিন বাক্সে রাখা হয় সারা রাত্র।
১৯৯৫ঈসায়ী সনের ১৪ই এপ্রিল মাসে ১৩ই জ্বিলকদ ১৪১৫ হিজরী ১লা বৈশাখ রোজঃ শুক্রবার সকাল ১০.০১মিনিট এর সময় খান্কা শরীফের সামনে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর মুরীদ খলীফা, জামাতার জনাব দেলোয়ার সাহেবের ইমামতিত্বে ১ম জানাজার নামাজ আদায় করা হয়। এরপর ট্রাক যোগে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর কফিন মোবারক শাহী মহল্লায় নিয়ে আসা হয় এবং ১১.৪৫মিনিট এর সময় শাহী মহল্লায় মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর রওজা শরীফের পার্শ্বে মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর মুরীদ খলীফা, জামাতা, ভাতিজা জনাব সৈয়্যেদ হুসাইন সাহেবের ইমামতিত্বে ২য় বার জানাজার নামাজ আদায় করা হয়। এবং ১২.০১মিনিট এর সময় আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) দেহ মোবারক তাঁর অছিয়ত মোতাবেক শাহী মহল্লায় তাঁর নিজস্ব জায়গায় রওজা শরীফে দাফন করা হয়।
বিঃ দ্রঃ মুরশিদ ক্বিবলার (রহমাতুল্লাহ আলাই) ইন্তিকাল ও ১২ই জিলক্বদ ১৪১৫হিজরী, ১৩ই এপ্রিল ১৯৯৫ঈসায়ী, ৩০শে চৈত্র ১৪০১বাংলা রোজঃ বৃহষ্পতিবার, সকাল ১০টা ৪৫মিনিট এর সময় ।
দুধপান ঃ আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) তাঁর মা জননী সাইয়্যিদাহ্ হযরত আয়শা সিদ্দীকাহ্ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর বুকের দুধ পান করেন প্রায় ১৩মাস। আপন নানীজান হযরত উম্মে হাবীবাহ্ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর দুধ পান করেন প্রায় ১০মাস। আর অন্য ১জন কাকী এর বুকের দুধপান করেন প্রায় ১ মাস। মোট দুধপান করেন ২বছর।
*বাল্যকাল ও বাল্য শিা ঃ আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ৬বছর কালেই বিশুদ্ধ ক্বোরআন শরীফ তিলাওয়াত পঠন ও ক্বোরআন শরীফ খতম করেন। প্রথম সময় লাগত ২৩/২৪ দিন, পরে ১৫দিনেই ক্বোরআন শরীফ খতম করেন সম হন। ৬ বছর বয়স কালেই মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) আরবী, ফার্সী, উর্দূ ও বাংলা বিষয়ের প্রাথমিক শিা লাভ করেন। এ শিার পিছনে তাঁর জননী হযরত সাইয়্যিদাহ্ সিদ্দীকাহ্ ও নানীজান হযরত সাইয়্যিদাহ্ উম্মে হাবীবাহ্ এঁর অবদান বেশী। তবে বড় ভাই ও তাঁর আব্বাজান ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) ও তাঁকে সাহায্য সহযোগিতা করেন।
*প্রাইমারী শিা লাভের জন্য স্কুলে ভর্তি ঃ আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) বাল্যশিা শেষ করার পর প্রাইমারী শিা লাভের জন্য তাঁর নিজ গ্রামের পার্শ্বে ঐতিহাসিক নানুপুর প্রি-প্রাইমারী স্কুলে ১৫ই জানুয়ারী ১৯৩৯ ঈসায়ী, রোজঃ রবিবার ২রা মাঘ ১৩৪৫বাংলা, ১৩৫৭হিজরী সনে ভর্তি হন। তখন তাঁর বয়স হয়েছিল মাত্র সাড়ে ছয় (৬.৫) বছর।
প্রাইমারী স্কুলের ৪র্থ শ্রেণী হতে বৃত্তি পরীায় অংশ গ্রহন ঃ আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ঐতিহাসিক নানুপুর প্রাইমারী স্কুল ৪র্থ শ্রেণী হতে বৃত্তি পরীায় অংশ গ্রহন করেন ১৮ই অক্টোবর ১৯৪২ঈসায়ী, ৩রা কার্তিক ১৩৪৯বাংলা, ১৩৬১হিজরী রোজঃ রবিবার।
বৃত্তি লাভ ঃ আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ১৯৪২ঈসায়ী সনে প্রাইমারী বৃত্তি পরীায় অংশ গ্রহন করে ১৪ই ডিসেম্বর ১৯৪২ঈসায়ী, ১৩৬১হিজরী, ৩০শে পৌষ ১৩৪৭বাংলা, রোজঃ রবিবার সনে ১ম গ্রেডেই প্রাইমারী বৃত্তি লাভ করেন।
মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর আব্বাজান এর ইন্তেকাল ঃ আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর যখন মাত্র ৯ বছর যখন তিনি বৃত্তি লাভ করেন। আনন্দের সমাগম মুহুর্ত্বে ২৪ জানুয়ারী ১৯৪২ঈসায়ী, ১১ই মাঘ ১৩৪৯বাংলা, ১৩৬১ হিজরী রোজঃ বৃহষ্পতিবার বেলা ৯.৩০মিনিট এর সময় সনে মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর আব্বা হযরত মাওলানা শাহ্ সূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ আহ্মদ উল্লাহ্ ফারুকী হানাফী (রহমাতুল্লাহ আলাই) ইন্তিকাল করেন।
পুনরায় প্রাইমারী শেষ করার জন্য ভর্তি ঃ আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ৯ই জানুয়ারী ১৯৪৩ঈসায়ী ১৩৬২হিজরী, ২৬শে পৌষ ১৩৪৯বাংলা রোজঃ শনিবার পুনরায় প্রাইমারী শিা শেষ করার জন্য ঐতিহাসিক নানুপুর প্রি-প্রাইমারী স্কুলে ৫ম শ্রেণীতে ভর্তি হন ।
মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) নানীজান সাইয়্যিদাহ্ উম্মে হাবীবাহ্ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর ইন্তিকাল ঃ আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর নানীজান ও দুধ মা হযরত সাইয়্যিদাহ্ উম্মে হাবীবাহ্ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ২১শে জানুয়ারী ১৯৪৩ঈসায়ী, ৮ই মাঘ ১৩৪৯বাংলা, ১৩৬২হিজরী রোজঃ বৃহষ্পতিবার রাত্র ৮.৩০মিনিট এর সময় ইন্তিকাল করেন।
মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর নানাজান (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর ইন্তিকাল ঃ আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) অত্যন্ত বাল্যবন্ধু বাল্য শিক অত্যন্ত আপন জন নানা জান হযরত মাওলানা শাহ্ সূফী খাজা শায়খ আবুল খায়ির মোহাম্মদ আহ্মদ উল্লাহ্ গাজী, হানাফী (রহমাতুল্লাহ আলাই) ১১ই নভেম্বর ১৯৪৩ঈসায়ী, ১৩৬২ হিজরী, ২৭শে কার্তিক ১৩৪৯ বাংলা রোজঃ বৃহষ্পতিবার সকাল ১০.৩০ মিনিট এর সময় ইন্তিকাল করেন। আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) নয়/সাড়ে নয় (৯/৯.৫) বছর বয়স কালে আব্বাজান ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) কে হারান। ১০বছর বয়সকালে নানীজানকে (রহমাতুল্লাহ আলাই) হারান এবং প্রায় ১১বছর বয়সকালে নানাজান ক্বিবলাকে (রহমাতুল্লাহ আলাই) হারান। এতে মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) এতীম হয়ে পড়েন।
প্রাইমারী শিা শেষ করেন ঃ আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) প্রাইমারী শিা শেষ করেন ১৯৪৩ ঈসায়ী, ১৩৫০বাংলা সনে।
শিা বিরতি ঃ ১৯৪৪ঈসায়ী, ১৩৫১বাংলা সনে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ১ম গ্রেডে বৃত্ত লাভ ও আব্বা, নানা, নানী ও সাংসারিক বিপর্যয়ের কারণে অথবা সঠিক দিক নির্দেশনার অভাবে কিছুদিন মুরশিদ ক্বিবলা শিা বিরতি হয়।
মাদ্রাসা শিা ঃ আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর এক সিদ্দান্তেই সকলে, বিশেষ করে মা জননী হযরত সাইয়্যিদাহ্ আয়শা সিদ্দীকাহ্ (রহমাতুল্লাহ আলাই) মত নিয়েই ১৮ই জানুয়ারী ১৯৪৫ ঈসায়ী, ১৩৬৫ হিজরী, ৫ই মাঘ ১৩৫১বাংলা রোজঃ রবিবার ১২বছর বয়স কালে পাক ভারত উপ-মহাদেশে ঐতিহ্য ও ঐতিহাসিক বাগাদী দারুস্ সুন্নাত সিনিয়র আলিয়অ মাদ্রাসায় ইসলামী শিা লাভের জন্য ও ইল্মে দ্বীন হাসিল করার জন্য ভর্তি হন।
মাদ্রাসা শিা শুরু ও শেষ ঃ আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ১৯৪৫ঈসায়ী, ১৩৫১বাংলা সনে মাদ্রাসায় ভর্তি হন। মাত্র ৪বছরে ৮টি কাশ (প্রতি বৎসরই ডবল প্রমশন নিয়ে) সমাপ্ত করতে সম হন। অত্যন্ত মেধা থাকার কারনেই প্রতি বছরে ডবল প্রমোশন নিতে সমর্থ হয়েছেন। পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল ঘটনা যে, ৪বছরে ৮ কাশ অর্থাৎ প্রতি বছরই দুই কাশ আবার কৃতিত্বের সাথে।
অর্থাৎ ১৯৪৫ঈসায়ী সনে আওয়াল ও দুয়াম জামাত (তখন ১৩৫১ বাংলা ১৩৬৫ হিজরী)।
১৯৪৬ ঈসায়ী সনে ছুয়াম ও ছাহারাম জামাত (তখন ১৩৫২ বাংলা ১৩৬৬ হিজরী)।
১৯৪৭ ঈসায়ী সনে পাঞ্জাম ও শশম জামাত (তখন ১৩৫৩ বাংলা ১৩৬৭ হিজরী)।
১৯৪৮ ঈসায়ী সনে হাপ্তম ও হাশতম জামাত (তখন ১৩৫৪ বাংলা ১৩৬৮ হিজরী)।
অত্যন্ত ভালভাবে ও অত্যন্ত মেধার পরিচয় দিয়ে ও টেলেন্টপুল নাম্বার অর্জন করে ও মেধা তালিকার শীর্ষে থেকে অত্যন্ত কৃতিত্বের সাথে ৪বছরে ৮টি কাশ শেষ করেন।
মাদ্রাসা বৃত্তি লাভ ঃ আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ১৯৪৮ ঈসায়ী, ১৩৫৪বাংলা সনে মাদ্রাসা জুনিয়র বৃত্তি পরীায় অংশ গ্রহন করেন। ১২/১২/১৯৪৮ঈসায়ী, ১৩৬৮হিজরী, ২৮শে পৌষ ১৩৫৪বাংলা এবং টেলেন্টপুল অত্যন্ত সুনাম অর্জন করেই মাদ্রাসা বৃত্তি লাভ করেন।
বিঃ দ্রঃ আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ততকালে দাখিল পরীা পদ্ধতি ছিল না অর্থাৎ ততকালে দাখিল কেন্দ্রিয় পরীা চালু হয় নাই। তবে মাদ্রাসা জুনিয়র বৃত্তি পরীা পদ্ধতি চালু ছিল।
১৯৫০ঈসায়ী, ১৩৫৭ বাংলা মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) আলিম কেন্দ্রিয় পরীায় অংশ গ্রহন করে ততকালে পূর্ব পাকিস্থানের মধ্যে ১ম বিভাগে ১ম স্থান অধিকার করেন। অর্থাৎ পাষ্ট্রস্টেন করেন। ইহা মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) জীবনে অবিস্মরনীয় ঘটনা। ইহা পাক-ভারত উপ মহাদেশের মধ্যে আলোরন সৃষ্টিকারী ঐতিহাসিক ঘটনা। ঐতিহাসিক বাগাদী মাদ্রাসার শিক মন্ডলীদের প্রানের দাবী ও পত্রিকা বিজ্ঞপ্তির ফসল, যা তারা ১৯৫০ঈসায়ী সনে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ছিলেন যে, ১৯৫০ঈসায়ী সনে বাগাদী মাদ্রাসার সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ্ উল্লাহ্ই (রহমাতুল্লাহ আলাই) আলিম কেন্দ্রীয় পরীায় অংশ গ্রহন করে ১ম বিভাগে ১ম স্থান অধিকার করে স্টান করবেন। তাই তাদের পবিত্র জবান মোবারকের দোয়া ও আশার ফসল ১৯৫০ঈসায়ী সনে তাদের মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠানে এক অলৌকীক ঘটনা বাস্তব হয়েছিল যা কিয়ামত পর্যন্ত স্বর্ণারে লিখা থাকবে।
১৯৫২ঈসায়ী ২১শে অক্টোবর ১লা সফর ১৩৭২হিজরী, ৬ই কার্তিক ১৩৫৯ বাংলা রোজঃ মঙ্গলবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ফাজিল পরীার পর ঢাকা আগমন করেন। ইহা মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর ১ম ও শেষ হিজরত ।
২২শে অক্টোবর ১৯৫২ঈসায়ী ২লা সফর ১৩৭২হিজরী, ৭ই কার্তিক ১৩৫৯বাংল রোজঃ বুধবার ঢাকা শ্যামপুর কদমতলী মস্জিদের ইমাম হিসেবে দায়িত্ব গ্রহন করেন আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই)।
২৫শে অক্টোবর ১৯৫২ঈসায়ী সনের ৪ঠা সফর ১৩৭২হিজরী, ১০ই কার্তিক ১৩৫৯বাংলা রোজঃ শনিবার ফাজিল এঁর ফল প্রকাশ হয় এবং মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) ১ম শ্রেণীতে ১ম স্থান অধিকার করেন। ।
২রা নভেম্বর ১৯৫২ঈসায়ী, ১২লা সফর ১৩৭২হিজরী, ১৮ই কার্তিক ১৩৫৯ বাংলা রোজঃ রবিবার মাদ্রাসা-ই-আলিয়া কামিল হাদীস গ্র“পে ভর্তি হন আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই)।
১৯৫২ঈসায়ী, ১৩৫৯বাংলা মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) মাদ্রাসা শিা বোর্ড এর অধীণে ফাজিল কেন্দ্রীয় পরীায় অংশ গ্রহন করে ১ম বিভাগে ১ম স্থান অধিকার করেন। বাগাদী মাদ্রাসা হতে স্টান (১ম) করেন।
১৫ই জুন ১৯৫৩ ঈসায়ী, ৬ই শাওয়াল ১৩৭২হিজরী, ১লা আষাঢ় ১৩৬০বাংলা রোজঃ সোমবার সময় বিকাল ৫.১৫মিনিট।আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর স্মরণীয় দিন ও ঐতিহাসিক বিবাহের দিবস।
১৯৫৪ঈসায়ী, ১৩৬১বাংলা আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) মাদ্রাসা শিা বোর্ড এর অধীনে মাদ্রাসা-ই-আলিয়া হতে কামিল হাদীস বিভাগে, কেন্দ্রীয় পরীায় অংশ গ্রহন করে ১ম শ্রেণীতে ১ম স্থানে অধিকার করেন (১ম স্টান করেন)।
১৯৫৬ঈসায়ী, ১৩৬৩বাংলা আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) মাদ্রাসা-ই-আলিয়া হতে মাদ্রাসা শিা বোর্ড এঁর অধীনে কামিল ফিকাহ্ গ্র“পে কেন্দ্রীয় পরীায় অংশ গ্রহন করে (১ম স্টান) ১ম শ্রেণী ১ম স্থান অধিকার করেন।
বিঃ দ্রঃ আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) একজন মহান ব্যক্তি। যিনি ১ম শ্রেণী হতে কামিল হাদীস ও ফিকাহ্ গ্র“প পর্যন্ত একাধারে ১ম হয়ে ১ম স্থান লাভ করেন। যার প্রতিদ্বন্ধী আর কেউ আছে বলেু আমার জানা নাই। তিনি ১ম শ্রেণী হতে কামিল পর্যন্ত ৮৫%, ৯০% ও ৯৫% নাম্বর পেয়ে প্রতি শ্রেণীতে স্টান করেন।
২রা ডিসেম্বর ১৯৫৭ঈসায়ী, ৪ঠা জমাদিউস্সানী ১৩৭৭ হিজরী, ১৮ই অগ্রহায়ন ১৩৬৪ বাংল রোজঃ সোমবার া আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) মাদ্রাসা-ই-আলিয়ায় শিকতার কাজে যোগদান করেন।
১৯৫৭ ঈসায়ী, ১৩৬৩বাংলা সনে সিনিয়র মোদাররিস পদে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) মাদ্রাসা-ই-আলিয়ায় শিকতার কাজে যোগদান করেন।
০৫/০৯/১৯৫৭ঈসায়ী ১৩৭৭হিজরীর, ২১শে ভাদ ১৩৬৩ বাংলা রোজঃ বৃহষ্পতিবার বাদ মাগরীব, আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ফুরফুরা শরীফের প্রধান নাভি ত্বরীক্বতের প্রধান চাবি ওয়ালীয়ে মাদারজাদ সুলতানুল আরিফীন মোজাদ্দিদ-ই-জামান হযরত মাওলানা শাহ্সূফী খাজা শায়খ আবু নজম মোহাম্মদ নাজমুস্ সায়অদাত সিদ্দীকাহ্ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর নিকট বয়াত গ্রহন করে মুরীদ হন।
১৩ই মার্চ ১৯৫৮ঈসায়ী ১৩৭৭হিজরী, ২৯শে ফাল্গুন ১৩৬৪বাংলা রোজঃ বৃহষ্পতিবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ ঐতিহাসিক জাতীয় মস্জিদ বাইতুল মোকাররাম এঁর ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন। আর এই ভিত্তি প্রস্তর স্থাপনের দায়িত্ব ছিল দাদুজির (রহমাতুল্লাহ আলাই)।
১৯৫৯/৬০ঈসায়ী, ১৩৬৬/৬৭বাংলা সনে মদীনা বিশ্ববিদ্যালয় এর অধীনে বাংলাদেশে বসেই মাদ্রাসা-ই-আলিয়ায় অধ্যাপনাকালে ইসলামের ইতিহাস, আরবী সাহিত্য, আরবী ভাষা, ইব্রানী ভাষার উপর রিসার্স/গভেষনা করে ফাস্ট কাশ রিসার্স স্কলার ডিগ্রি বা ডক্টোরেট ডিগ্রী লাভ করেন আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই)।
১৯৬০ ঈসায়ী, ১৩৬৬বাংলা সনে আরবী প্রভাষক পদে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই), মাদ্রাসা-ই-আলিয়ায় শিকতার কাজে যোগদান করেন।
১৯৬৩ঈসায়ী, ১৩৬৯বাংলা সনে মোহাদ্দিস পদে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই), মাদ্রাসা-ই-আলিয়ায় শিকতার কাজে যোগদান করেন।
২৫শে আগষ্ট ১৯৬৩ঈসায়ী, ১০ই ভাদ্র ১৩৭০বাংলা, ২রা রবিউস্ সানী ১৩৮৩হিজরী রোজঃ রবিবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) আমাদের দাদাজী ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর নিকট হতে নক্শাবন্দী মোজাদ্দিদীয়া ত্বরীক্বাহ্র উপর খিলাফত লাভ করেন।
১৯৬৪ঈসায়ী, ১৩৭০/৭১বাংলা, ১৩৮৪ ২/৩রা রবিউস্ সানী মুরশিদ ক্বিবলা ফুরফুরা শরীফের তৎকালীন গদ্দীনশীন মুরশিদ আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহ্ সূফী খাজা শায়খ আবু নসর মোহাম্মদ আর হাই সিদ্দীকাহ্ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর নিকট পুনরায় ন’হুজুর ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর নির্দেশে বয়াত গ্রহন করে মাত্র ১ঘন্টা পরই চিশ্তীয়া কাদেরীয়া ত্বরীক্বাহ্র উপর খিলাফত লাভ করেন আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই)।
৩০শে আগষ্ট ১৯৬৫ঈসায়ী, ১লা জমাদিউ উলা ১৩৮৫হিজরী, ১৫ভাদ্র ১৩৭২বাংলা রোজঃ সোমবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) হতে মোহাম্মদীয়া ত্বরীক্বাহ্র খিলাফত ও ইমামতি লাভ করেন এবং পৃথিবীর সর্বশেষ ও সর্ব প্রথম ত্বরীক্বাহ্র এর সম্পূর্ণ দায়িত্ব গ্রহন করেন।
১লা জুলাই ১৯৬৫ঈসায়ী, ১লা রবিউল আউয়াল ১৩৮৫হিজরী, ১৭ই আষাঢ় ১৩৭২বাংলা রোজঃ বৃহষ্পতিবার রাত্রে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ১টি মূল্যবান স্বপ্ন দেখেন যে, লাল ঘোড়া সাদা ঘোড়া ওয়ালাদেরকে তাড়াইতেছে। এই স্বপ্ন তা‘বীব ন’হুজুর ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) বাংলাদেশ স্বাধীনতার কথা দিকে ইঙ্গিত করেছেন।
১৯৬৫ঈসায়ী, ১৩৭১বাংলা সনে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্থান সরকারী জরিপে মাদ্রাসা-ই-আলিয়া হতে শ্রেষ্ট শিক ও শ্রেষ্ট আদর্শ শিক হিসেবে বিশেষ খ্যাতি লাভ করেন আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই)।
আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর ১ম সংসারের ১ম সাহেবজাদী (কন্যা) সাইয়্যিদা মোসাঃ মনিরাহ্ বেগম ২৭শে মে ১৯৬৬ঈসায়ী, সনের ৬ই সফর ১৩৮৬হিজরী, ১৩ই জৈষ্ঠ্য ১৩৭৩বাংলা রোজঃ শুক্রবার জন্ম গ্রহন করেন।
১৯৬৭ঈসায়ী, ১৩৭৩বাংলা সনে ২য় মোহাদ্দিস পদে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই), মাদ্রাসা-ই-আলিয়ায় শিকতার কাজে যোগদান করেন।
১৫ই আগষ্ট ১৯৬৮ঈসায়ী, ১৫/১৬ই রবিউল আওয়াল ১৩৮৮হিজরী, ৩১শে শ্রাবণ ১৩৭৫বাংলা রোজঃ বৃহস্পতিবার সময় ৪.৪৫মিনিট আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ দ্বিতীয় বিবাহ করেন।
১৯৬৯ঈসায়ী, ১৩৭৫বাংলা সনে ১ম মোহাদ্দিস পদে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই), মাদ্রাসা-ই-আলিয়ায় শিকতার কাজে যোগদান করেন।
১৯৭০ঈসায়ী, ১৩৭৬বাংলা সনে হেড মোহাদ্দিস পদে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই), মাদ্রাসা-ই-আলিয়ায় শিকতার কাজে যোগদান করেন।
১৯৭৩/৭৪ঈসায়ী, ১৩৮০/৮১বাংলা সনে তাফসীর বিভাগের প্রধান পদে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই), মাদ্রাসা-ই-আলিয়ায় শিকতার কাজে যোগদান করেন।
১৯৭৪ঈসায়ী, ১৩৮০বাংলা সনে তৎকালিন বাংলাদেশ সরকারে জরিফ মাদ্রাসা-ই-আলিয়া হতে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) শ্রেষ্ট অধ্যাপক ও শ্রেষ্ট মোহাদ্দিস ও মোফাস্সের হিসেবে সুখ্যাতি লাভ করেন।
১৯৭৫/৭৬ঈসায়ী, ১৩৮২/৮৩বাংলা সনে হেড ফকিহ্ পদে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই), মাদ্রাসা-ই-আলিয়ায় শিকতার কাজে যোগদান করেন।
১৯৭৭/৭৮ঈসায়ী, ১৩৮৪/৮৫বাংলা সনে তাফসীর বিভাগের প্রধান হয়ে ১৯৭৯/৮০ঈসায়ী সনে অবসর গ্রহন করেন মাদ্রাসা-ই-আলিয়া হতে (নিজ ইচ্ছায়) আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই)।
২৫ফেব্র“য়ারী ১৯৬৮ঈসায়ী, ১৩ই মাঘ ১৩৭৪বাংলা, ১৩৮৭হিজরী শাওয়াল মাসের রোজঃ রবিবার ফুরফুরা শরীফের বার্ষিক ফালগুন মাসের মাহ্ফিলে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) জাহিরী বাতিনী প্রধান খলীফা হিসেবে ও লিখিত খিলাফত নামা ও বহু সংখ্যক হাদীয়া তোহফা লাভ করেন।
১৯৭১ঈসায়ী ১৩৭৮/৭৯ বাংলা সনে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) লোহারপুল মস্জিদে ইমামতির দায়িত্বে কর্মরত থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য অত্যান্ত নিষ্ঠার সাথে ও একনিষ্ঠ হয়ে স্বাধীনতা সংগ্রামের নেতৃত্ব দেন।
২৫শে ডিসেম্বর ১৯৭১ঈসায়ী, ১২ই জিলক্বদ ১৩৯১হিজরী, ১১ই পৌষ ১৩৭৮বাংলা রোজঃ সোমবার সময় ১১.৩০মিনিট আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) বাংলাদেশ হতে হজ্জ্ব ব্রত পালনের জন্য সর্বপ্রথম হজ্জ্ব ফাইটে বাংলাদেশের হাজীগণের আমীল এর দায়িত্ব গ্রহনের মক্কা মদীনা তথা সৌদীআরবের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হন।
২১ই ফেব্র“য়ারী ১৯৭২ঈসায়ী, ৩রা মুহাররম ১৩৯২হিজরী, ৯ই ফালগুন ১৩৭৮বাংলা রোজঃ সোমবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) সুদীর্ঘ ৩মাসের সফর শেষে পুনরায় বাংলাদেশে সৌদী আরব হতে প্রস্থান করেন।
২৪জুলাই ১৯৭২ঈসায়ী, ৯ই শ্রাবণ ১৩৭৯বাংলা, ৬ই জমাদিয়াসসানী ১৩৯২হিজরী রোজঃ সোমবার ভোর ৪টায় আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর দ্বিতীয় পরিবারে ১ম সন্তান ও খান্কা-ই-মোহাম্মদীয়া দরবার শরীফ পশ্চিম শক্দী শরীফে বর্তমান পীর সাহেব জন্ম গ্রহন করেন। যার নাম মোবারক হযরত মাওলানা শাহ্ সূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ইবনি ওয়াজীহ্ উল্লাহ্ (মাঃ জিঃ আলী)।
১৮ই এপ্রিল ১৯৭২ঈসায়ী, ৫ই চৈত্র ১৩৭৮বাংলা, ১লা রবিউল আউয়াল ১৩৯২হিজরী রোজ ঃ সোমবার ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর প্রথম (১ম) অধিবেশনে প্রধান দোয়াগীর ও মোনাজাত পরিচালনাকারী বিশেষ অতিথি হিসেবে যোগ দান করেন আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই)।
১৫ই সফর ১৩৮২হিজরী, ১৩৬৯বাংলা, ১৯৬২ঈসায়ী রোজ ঃ বুধবার রাত্র ৮.২৫এর সময় খান্কা-ই-মোহাম্মদীয়া দরবার শরীফ আহম্মদপুর (যাত্রাবাড়ী) ঢাকা। বর্তমান পীর হযরত মাওলানা শাহ্ সূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ্ উদ্দীন (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর প্রথম সংসারের প্রথম সাহেবজাদা জন্ম গ্রহন করেন।
১২ই নভেম্বর ১৯৭০ঈসায়ী, ১৩৯০হিজরী, ২৮ই কার্তিক ১৩৭৭বাংলা সনে রোজঃ বৃহষ্পতিবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) আমাদের দাদা হুজুর ক্বিবলা হযরত নাজমুস্সায়াদাত সিদ্দীকী (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর সাথে চূড়ান্ত ও শেষ কথা বার্তা ও চূড়ান্ত প্রায় শেষ সাাত ও শেষ বৈঠক করেন। এরপর ন’হুজুর ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) মাত্র ১বার বাংলাদেশ হওয়ার পর বাংলাদেশে আসেন ১৩৭৫ঈসায়ী সনে।
২৬শে মার্চ ১৯৭৫ঈসায়ী, ১২ই রবিউল আউয়াল ১৩৯৫হিজরী, ১২চৈত্র ১৩৮২বাংলা রোজ ঃ বুধবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ঐতিহাসিক খান্কা-ই-মোহাম্মদীয়া দরবার শরীফ ও মস্জিদ-ই-নূর আহ্মদপুর (যাত্রাবাড়ী) ঢাকায় স্থাপন করেন।
১৭ই মার্চ ১৯৭৬ঈসায়ী, ১৩ই রবিউল আউয়াল ১৩৯৭হিজরী, ৩লা চৈত্র ১৩৮২বাংলা রোজঃ বুধবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ঐতিহাসকি শাহী মহল্লা শরীফে শাহী মস্জিদ স্থাপন করেন।
৩০শে জানুয়ারী ১৯৮১ঈসায়ী, ১৩ই রবিউল আউয়াল ১৪০১হিজরী, ১৭ই মাঘ ১৩৮৭বাংলা রোজঃ শুক্রবার সনে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ঐতিহাসিক শাহী মহল্লা শরীফ স্থাপন করেন।
১৮ই জানুয়ারী ১৯৮১ঈসায়ী, ১৪০১হিজরী, ৫ই মাঘ ১৩৮৭বাংলা রোজঃ রবিবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) শাহী মহল্লায় মাদ্রাসা-ই-মোহাম্মদীয়া স্থাপন করেন।
১০ই ফেব্র“য়ারী ১৯৮১ঈসায়ী, ২৪রবিউল আউয়াল ১৪০১হিজরী, ২৮ই মাঘ ১৩৮৭বাংলা রোজ ঃ মঙ্গলবাল আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) তাঁর (গ্রামের বাড়ী) পশ্চিম শক্দী শরীফে খান্কা-ই-মোহাম্মদীয়া দরবার শরীফ ও শাহী মস্জিদ ও মাদ্রাসা-ই-মোহাম্মদীয়া স্থাপন করেন।
১৫ই ফেব্র“য়ারী ১৯৮১ঈসায়ী, ২৯শে রবিউল আউয়াল ১৪০১হিজরী, ৩রা ফালগুন ১৩৮৭বাংলা রোজঃ রবিবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর ১ম কন্যা সাইয়্যিদা মোসাঃ মনিরা বেগম এঁর সাথে হযরত মাওলানা শাহ্ সূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ হুসাইদ আহ্মদ ফারুকী এঁর সাথে বিবাহ হয়।
১২ই জুন ১৯৮১ঈসায়ী, ২৭ রজব ১৪০১হিজরী, ২৯শে জৈষ্ঠ ১৩৮৮বাংলা রোজ ঃ শুক্রবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর আম্মাজান ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) ইন্তেকাল করেন। যিঁনি বাংলার রাবেয়া বস্রী নামে মশহুর।
১৯৬৪ঈসায়ী, ১৩৭০বাংলা আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর ১ম সংসারের ২য় সহেবজাদা হযরত মাওলানা শাহ্ সূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ্ আলি আহ্মদ ফরিদ ভাইজান ক্বিবলা (মাঃ জিঃ আলী) এঁর জন্ম।
আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ১ম সংসারের তৃতীয় সাহেবজাদা হযরত মাওলানা শাহ্ সূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ কাওসার আহ্মদ কুসুম ভাইজান ক্বিবলার জন্ম ৮ই এপ্রিল ১৯৭০ঈসায়ী, ১লা সফর ১৩৯০হিজরী, ২৫ই চৈত্র ১৩৭৬বাংলা রোজ ঃ বুধবার।
২১শে আগষ্ট ১৯৬৮ঈসায়ী, ২১শে রবিউল আউয়াল ১৩৮৮হিজরী, ৬ই ভাদ্র ১৩৭৫বাংলা রোজঃ বুধবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর প্রথম সংসারের দ্বিতীয় সাহেবজাদী সাইয়্যিদা মোসাঃ নাজমা বেগম জন্ম গ্রহন করেন।
১৩ই জুন ১৯৭৬ঈসায়ী, ১৩ই জমাদিউস সানী ১৩৯৭হিজরী, ৩০জৈষ্ঠ্য ১৩৮৩বাংলা রোজঃ রবিবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর ১ম সংসারের তৃতীয় সাহেবজাদী সাইয়্যিদ মোসাঃ মাহ্বুবাহ্ বেগম মায়া জন্ম গ্রহন করেন।
১০ই ফেব্র“য়ারী ১৯৭৮ঈসায়ী, ১লা রবিউল আউয়াল ১৩৯৮হিজরী ২৮শে মাঘ ১৩৮৪বাংলা রোজঃ শুক্রবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর ১ম পরিবারের শেষ ও ৪র্থ সাহেবজাদী হযরত সাইয়্যিদা মোসাঃ হাসিনা বেগম জন্ম গ্রহন করেন।
২১শে জুলাই ১৯৭৭ঈসায়ী, ১লা রজব ১৩৯৭হিজরী, ৬ই শ্রাবণ ১৩৮৪বাংলা রোজঃ বৃহস্পতিবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর ১ম সংসারের ৪র্থ সাহেবজাদা জনাব সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ আনসার আহ্মদ জন্ম গ্রহন করেন।
১৯শে অক্টোবর ১৯৮২ঈসায়ী, ১লা মুহ্রম ১৪০৩হিজরী, ৮ই কার্তিক ১৩৮৯বাংলা রোজঃ মঙ্গলবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর ১ম সংসারের কনিষ্ট পুত্র ছোট সাহেবজাদা হযরত মাওলানা শাহ্ সূফী সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ বাহাউদ্দীন (দিলু ভাই) জন্ম গ্রহন করেন।
২৪শে ফেব্র“য়ারী ১৯৭৫ঈসায়ী, ১২ই সফর ১৩৯৫হিজরী, ১২ই ফালগুন ১৩৮১বাংলা রোজঃ সোমবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর দ্বিতীয় সংসারের ২য় সাহেবজাদা হযরত মাওলানা শাহ্ সূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ আহ্মদ ইবনে ওয়াজীহ্ উল্লাহ্ (মাঃ জিঃ আলী) জন্ম গ্রহন করেন।
১৫ই জানুয়ারী ১৯৭৮ঈসায়ী, ৬ই সফর ১৩৯৮হিজরী, ২রা মাঘ ১৩৮৪বাংলা রোজঃ রবিবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর ২য় সংসারের ১ম কন্যা সাহেবজাদী হযরত সাইয়্যিদা মোসাঃ ফাতিমা আক্তার (হুসনা) জন্ম গ্রহন করেন।
২৪শে সেপ্টেম্বর ১৯৮১ঈসায়ী, ২৪শে জিলক্বদ ১৪০১হিজরী, ৯ই আশ্বিন ১৩৮৮বাংলা রোজঃ বৃহষ্পতিবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর দ্বিতীয় সংসারের (২য় কন্যা) ২য় সাহেবজাদী হযরত সাইয়্যিদা মোসাঃ উম্মে কুলসুম আক্তার জন্ম গ্রহন করেন।
৭ই জানুয়ারী ১৯৮১ঈসায়ী, ১১ই রবিউল আউয়াল ১৪০২হিজরী, ২২শে পৌষ ১৩৮৭বাংলা রোজঃ বুধবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) তাঁর প্রানের মামদুহ্ হযরত মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) হযরত মাওলানা শাহ্ সূফী খাজা শায়খ আবু নজম নাজমুস্সায়াদাত সিদ্দীকীকে (রহমাতুল্লাহ আলাই) হারান।
২৪শে ডিসেম্বর ১৯৮৪ঈসায়ী, ২৭শে রবিউল আউয়াল ১৪০৫হিজরী, ১০ই পৌষ ১৩৯০বাংলা রোজঃ সোমবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর দ্বিতীয় সংসারের ছোট সাহবজাদা কনিষ্ঠ পুত্র হযরত মাওলানা শাহ্ সূফী খাজা শায়েখ সাইয়্যেদ আবুল খায়ের মোহাম্মদ হামেদ ইবনে ওয়াজীহ্ উল্লাহ্ (মাঃ জিঃ আলী) জন্ম গ্রহন করেন।
১৫ই জুন ১৯৮৯ঈসায়ী, ১৩ই জ্বিলকদ ১৪০৯হিজরী, ১লা আষাঢ় ১৩৯৬বাংলা রোজঃ বৃহষ্পতিবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর কনিষ্ট কন্যা (২য় সংসারের) হযরত সাইয়্যিদা আয়শা সিদ্দীকী জন্ম গ্রহন করেন।
১০ই জুন ১৯৬৭ঈসায়ী, ১লা রবিউল আউয়াল ১৩৮৭হিজরী, ২৭শে জৈষ্ঠ্য ১৩৭৪বাংলা রোজঃ শনিবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ১টি স্বপ্ন দেখলেন যে, আঁপনার হাবীব আমাদের প্রাঁণের আকা, তাজিদার-ই-মদীনাহ্, সরকার-ই-দূ’আলম, নূর-ই-মুজাছ্ছাম, হাবীব-ই-কিবরিয়া, সাইয়্যিদিনা হুজুরে পরনূর আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ এঁর হাতে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পতাকা তুলে দেন।
২৬শে মার্চ ১৯৭১ঈসায়ী, হতে ১৬ই ডিসেম্বর ১৯৭১ঈসায়ী পর্যন্ত এই নয় মাস আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ঢাকা লোহারপুল মস্জিদে থেকে বাংলাদেশ স্বাধীনতার জন্য বিশেষ ভূমিকা পালন করেন।
ফেব্র“য়ারী ১৯৫২ঈসায়ী, ১৩৫৮বাংলা আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) মাতৃভাষা ও বাংলা ভাষা জন্য বিশেষভাবে বিশেষ ভূমিকা পালন করেন।
২৪শে সেপ্টেম্বর ১৯৫৪ঈসায়ী ২৫শে মুহাররম ১৩৭৪হিজরী, ৯ই আশ্বিন ১৩৬১বাংলা রোজঃ শুক্রবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) লোহারপুল মস্জিদ এর ইমামতির দায়িত্ব পালনের দায়িত্ব প্রাপ্ত হন।
১৫ই সেপ্টেম্বর ১৯৭৮ঈসায়ী, ৬ই শাওয়াল ১৩৯৮হিজরী, ৩১শে ভাদ্র ১৩৮৫বাংলা রোজঃ শুক্রবার বাদ জুমা আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) লোহারপুল মস্জিদ দীর্ঘ ২৩বছর ইমামতির দায়িত্ব পালন করে অবসর গ্রহন করে খান্কা-ই-মোহাম্মদীয়া দরবার শরীফ এর দায়িত্ব পালন করার সিদ্ধান্ত গ্রহন করেন।
২৮শে ফেব্র“য়ারী ১৯৮০ঈসায়ী, ১১ই রবিউস্সানী ১৪০০হিজরী, ১৬ই ফালগুন ১৩৮৬বাংলা রোজঃ বৃহষ্পতিবার মাদ্রাসা-ই-আলিয়া হতে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) হেড মোফাস্সের ও হেড ফকীহ্ ও হেড মোহাদ্দিস পদ হতে অসুস্থতার কারনে নিজ ইচ্চায়ই অবসর গ্রহন করেন।
আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) দীর্ঘ ২৩বছর একাধারে দ্বীন ইলমের, ক্বোরআন হাদীসের খিদমত করেন। এরপর অবসর গ্রহন করেন।
৬ই মার্চ ১৯৫৮ঈসায়ী, ২২শে ফালগুন ১৩৬৪বাংলা, ১১ই শাবান ১৩৭৭হিজরী রোজঃ বৃহষ্পতিবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ফুরফুরা শরীফের বাৎসরিক মাহ্ফিলে যোগদান করেন। এটাই তাঁর জীবনের সর্ব প্রথম ফুরফুরা শরীফের মাহ্ফিলে অংশ গ্রহন।
১৮ই জুলাই ১৯৭৫ঈসায়ী, ৬ই রজব ১৩৯৫হিজরী, ৩রা শ্রাবন ১৩৮২বাংলা রোজঃ শুক্রবার আমার প্রানের মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) ঐতিহাসিক লোহারপুল মস্জিদে অনেক মুরীদ ও খলীফাগণের সামনে বলেন যে, আমাকে মহান আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূলের প থেকে (ইলহামের মাধ্যমে) একটি ত্বরীক্বাহ্ দান করেছেন। উক্ত ত্বরীক্বাহ্র ইমাম হিসেবে আমাকে দায়িত্ব পালনের দায়িত্ব ভারাপর্ণ করেছেন। যার নাম “ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া ত্বরীক্বাহ্”। ঐ দিন ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া ত্বরীক্বাহ্ প্রকাশ করলেন।
১৯শে ফেব্র“য়ারী ১৯৩৯ঈসায়ী, ২৯শে জ্বিলহজ ১৩৫৭হিজরী, ৭ই ফালগুন ১৩৪৫বাংলা রোজঃ রবিবার গভীর রাত্রে স্বপ্নে দেখলেন কে যেন বলছেন, হে ওয়াজীহ্ আপনার উপর অনেক দায়িত্ব আপনার উপর অনেক দায়িত্ব এই তিনবার বলার পর মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) স্বপ্নে বললেন কি দায়িত্ব তখন আওয়াজ হল অচিরেই একজন লোক আপনাকে এই দায়িত্ব বলে দিবেন উক্ত স্বপ্ন পরপর তিন দিন দেখেন। এরপর ১৯৫৭ঈসায়ী সনে যখন মুরশিদ ক্বিবলা ন’হুজুর ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর কাছে বয়াত হলেন। তখন ন’হুজুর ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) সেই স্বপ্নে তাবির হিসেবে দায়িত্বের কথা বুঝিয়ে দিলেন।
১৮ই এপ্রিল ১৯৬৫ঈসায়ী, ৫ই বৈশাখ ১৩৭২বাংলা, ৬ই জ্বিলহজ ১৩৮৪হিজরী রোজঃ রবিবার রাত্রে মুরশিদ ক্বিবলা তাঁর বিলায়াত প্রচারের দায়িত্ব বিলায়াত প্রাপ্ত হন। ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া ত্বরীক্বাহ্র ইমাম হয়ে পৃথিবীর সর্বপ্রথম ও সর্বশেষ ত্বরীক্বাহ্ প্রচারের দায়িত্ব প্রাপ্ত হন।
১৯ই এপ্রিল ১৯৬৫ ঈসায়ী, ৬ই বৈশাখ ১৩৭২বাংলা, ৭ই জ্বিলহজ্ব ১৩৮৪হিজরী রোজঃ সোমবার মুরশিদ ক্বিবলা হতেই ন’হুজুর ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর নামে মুরীদ করান। এতে ন’হুজুর ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) মুরশিদ ক্বিবলাকে (রহমাতুল্লাহ আলাই) একটু অভিমান সুরে বললেন, মাওলানা সাহেব নিজ দায়িত্ব পালনের চেষ্টা করুন, নিজ নামে বয়াত করুন দোয়া করি।
১লা মে ১৯৬৬ ঈসায়ী, ১০ই মুহ্ররম ১৩৮৬হিজরী, ১৮ই বৈশাখ ১৩৭৩বাংলা বাদ আসর রোজ ঃ সোমবার সাইয়্যিদ কাইয়ুম বাগদাদী ইরাকী আল-কাদরীকে সর্বপ্রথম নিজ নামে মুরীদ করেন এবং ১ঘন্টা পর তাঁকে খিলাফত দিয়ে তোহফা নিয়ে নিজ দেশে বাগদাদে যাওয়ার অনুমতি প্রদান করেন।
৩০শে এপ্রিল ১৯৫৮ঈসায়ী, ৬ই শাওয়াল ১৩৭৭হিজরী, ১৭ই বৈশাখ ১৩৬৫বাংলা রোজঃ বুধবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) অনেক দিনের কাংখিত স্বপ্নও বহু গবেষনার ফসল ও মহা মূল্যবান আল্লাহ্র ও তাঁর রাসূল পাওয়ার একমাত্র মাধ্যম নবীজি এঁর বেলাদত দিবস ও পবিত্র ঈদ-ই-মীলাদুন্নবী আবিষ্কার করেন এবং ১৯৫৮ঈসায়ী সনেই আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ ন’হুজুর ক্বিবলাকে (রহমাতুল্লাহ আলাই) এই বিষয়ে অবহিত করেন। ন’হুজুর ক্বিবলা ও বড় হুজুর ও ফুরফুরা ও শর্ষিনা জৌনপুর এর বহু হুজুর আলেম ওলামা ও পীর মাশায়খ এক বাক্যে পবিত্র ঈদ-ই-মীলাদুন্নবী বাৎসরিক ভাবে পালনের সিদ্ধান্ত গ্রহন করেন।
১৬ই নভেম্বর ১৯৫৯ঈসায়ী, ১২রা জমাদিউল আউয়াল ১৩৭৯ হিজরী, ২রা অগ্রহায়ন ১৩৬৬বাংলা রোজঃ সোমবার নবীজি এঁর মিরাজ দিবস উদযাপন মাহ্ফিল আবিষ্কার করেন। ইহাও ন’হুজুর ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর কান মোবারকে উপস্থাপন করেন। বহু উলামা মাশায়িখ এঁর সামনে উপস্থাপন করা হলে সকলে তা পালনের সিদ্ধান্ত গ্রহন করেন।
১৫ই জুন ১৯৬১ঈসায়ী, ২রা মুহাররাম ১৩৮১হিজরী, ১লা আষাঢ় ১৩৬৮বাংলা রোজঃ বৃহষ্পতিবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) দাদা শ্বশুড় হযরত মাওলানা শাহ্ সূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল মোহাম্মদ ছালামতুল্লাহ্ (রহমাতুল্লাহ আলাই) (বাগাদী পীল সাহেব নামে মশহুর) ইন্তিকাল করেন। ইনি ফুরফুরা শরীফের হযরত আবু বকর সিদ্দীকী (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর বিশিষ্ট খলিফা ছিলেন।
১ই সেপ্টেম্বর ১৯৬৩ঈসায়ী, ১১ই রবিউস্ সানী ১৩৮৩হিজরী, ১৭ই ভাদ্র ১৩৭০বাংলা রোজঃ রবিবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) মানুষের কল্যানের জন্য ও বিশেষ করে ক্ববরবাসীদের জন্য ও হাশর মীজান পুলসেরাত ও পরকালীন শাস্তি থেকে রেহাই ও মুক্তি পাওয়ার সহজ ও সরল ও সূক্ষ্ম রাস্তা ইসালে ছাওয়াব বা ছাওয়াব রেসানী করার পন্থা আবিষ্কার করেন। এরপূর্বে কখনো এই পৃথিবীতে এমন সূক্ষ্ম পথ ও সহজ সরল পথ ও মুক্তির পথ আবিষ্কার হয় নাই।
২৪শে অক্টোবর ১৯৬৩ঈসায়ী, ৬ই রজব ১৩৮৩হিজরী, ৯ই কার্তিক ১৩৭০বাংলা রোজঃ সোমবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) পবিত্র ইসালে ছাওয়াব বা সওয়াব রেসানী এঁর মাহ্ফিল করার অনুমতি প্রাপ্ত হন। অনুমতি দেন এবং ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া ত্বরীক্বাহ্র ইসালে ছাওয়াব এঁর মাহ্ফিল উদযাপন করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
১৭ই অক্টোবর ১৯৮৩ঈসায়ী, ৯ই মুহ্ররাম ১৪০৪হিজরী, ১লা কার্তিক ১৩৯০বাংলা রোজঃ রবিবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) পিঠ মোবারকে ফোটনা হয়েছিল আহ্সান কিনিক মগবাজার ভর্তি হয়ে অপারেশন করা হয়। বাসায়ই অপারেশন করা হয়। বিনা অস্ত্রে ও থিয়েটার বিহীন। ইহা মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অপারেশন ও কঠিন অপারেশন ছিল।
১৭ই সেপ্টেম্বর ১৯৮৫ঈসায়ী, ২রা আশ্বিন ১৩৯২বাংলা, ২রা মুহররাম ১৪০৬হিজরী রোজঃ মঙ্গলবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর শ্বশুড় (১ম শ্বশুড়) বাগাদী পীর সাহেবের মেঝা সাহেবজাদা, মেঝো হুজুর হযরত মাওলানা শাহ্ সূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ হেদায়েত উল্লাহ্ বাগাদী (রহমাতুল্লাহ আলাই) মেঝো হুজুর মেঝো মিয়া ইন্তিকাল করেন।
২১শে ফেব্র“য়ারী ১৯৭৭ঈসায়ী, ১লা রবিউল আউয়াল ১৩৯৭হিজরী, ৯ই ফালগুন ১৩৮৩বাংলা রোজঃ রবিবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) সম্মানিত বড় ভাই সাইয়্যিদ হুসাইন আহ্মদ সাহেবের আব্বাজান মুরশিদ ক্বিবলা বাল্য বয়সের পরম বন্ধু ও লালন পালনকারী মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর ওস্তাদ হযরত মাওলানা শাহ্ সূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ আমিনুল্লাহ্ (রহমাতুল্লাহ আলাই) আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর বড় সম্মানিত ভাই ও মুরীদ ও খলীফা (যিনি হেকিম সাহেব নামে মশহুর) ইন্তিকাল করেন। তাঁকে দাফন করা হয় নিজস্ব গ্রামের বাড়ীর কবরস্থানে। তার মায়ের সাথে।
২৩শে জানুয়ারী, ১৯৮৬ঈসায়ী ৯ই মাঘ ১৩৯২বাংলা, ১২ই জমাদিউল আউয়াল ১৪০৬হিজরী রোজঃ বৃহষ্পতিবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর হাত মোবারকে ফোটনা হওয়ার কারনে আহ্সান কিনিকে মগবাজার ভর্তি হন এবং হাত মোবারকের ফোটনা অপারেশন করা হয়।
১৫ই ফেব্র“য়ারী ১৯৮৯ঈসায়ী, রোজঃ বৃহষ্পতিবার হুজুর ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর একান্ত শ্রদ্ধেয় ওস্তাদ ও প্রিয়তম মুরীদ ও খলীফা (রহমাতুল্লাহ আলাই) ইন্তিকাল করেন। হুজুর ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) তাঁর নাম প্রায়ই আলোচনা করতেন। যিনি বড় ভাইজান ক্বিবলার বিবাহের ওকালতি বা ঘটক ছিলেন। তার নাম হযরত মাওলানা মোহাম্মদ আবু হাফিজ বা আজিজ সাহেব হুজুর নামে মশহুর।
৪রা জুলাই ১৯৬৫ঈসায়ী, ৩রা রবিঊল আউয়াল ১৩৮৫হিজরী, ২০শে আষাঢ় ১৩৭২বাংলা রোজাঃ রবিবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ঐতিহাসিক লোহারপুল মস্জিদে ও পরে ১৯৮২ঈসায়ী সন পর্যন্ত খান্কা-ই-মোহাম্মদীয়া দরবার শরীফে আহ্মদপুর (যাত্রাবাড়ী) ঢাকায়। মহা পবিত্র ঈদ-ই-মীলাদুন্নবী এঁর সম্মানার্থে রবিবার হালকা জিকিরের সাপ্তাহিক মাহ্ফিল করেন, চালু করেন।
৭ই জানুয়ারী ১৯৮২ঈসায়ী, ২২শে পৌষ ১৩৮৮বাংলা, ১১ই রবিউল আউয়াল ১৪০২হিজরী রোজঃ বৃহষ্পতিবার আমাদের দাদাজি ক্বিবলা হযরত ন’হুজুর ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর ইন্তিকালের ৪২দিন পর ১৮ই ফেব্র“য়ারী ১৯৮২ঈসায়ী সনের ৪ঠা ফালগুন ১৩৮৮বাংলা, ২২রবিউসসানী ১৪০২হিজরী রোজঃ বৃহষ্পতিবার হইতে রোজঃ রবিবার এর পরিবর্তে মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) দাদুজি ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর সম্মানার্থে তাঁর পবিত্র ইসালে ছাওয়াব মাহ্ফিলকে ধরে রাখার জন্য সাপ্তাহিক হালকা জিকিরের মাহ্ফিল রোজঃ বৃহষ্পতিবার চালু করেন এবং তিনি শেষ নিশ্বাস পর্যন্ত এই মাহ্ফিল ন’হুজুর ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর জন্য উৎসর্গ করে গেছেন।
২৮ই এপ্রিল ১৯৮৪ঈসায়ী, ১৫ই বৈশাখ ১৩৯১বাংলা, ২৬শে রজব ১৪০৪ হিজরী রোজঃ শনিবার (সম্ভত) আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই)। এঁর ১ম সংসারের ২য় কন্যা সাইয়্যিদা নাজমা বেগমকে (নাজু) সাইয়্যিদ মীর মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসাইন এঁর সাথে বিবাহ দেন।
২৭শে ফেব্র“য়ারী ১৯৮৮ঈসায়ী, ৬ই রজব ১৪০৮হিজরী ১৫ই ফালগুন ১৩৯৪বাংলা রোজ ঃ শুক্রবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর সুযোগ্য সাহেব জাদা বর্তমান পীর সাহেব খান্কা-ই-মোহাম্মদীয়া দরবার শরীফ আহ্মদপুর (যাত্রাবাড়ী) ঢাকা হযরত মাওলানা শাহ্ সূফী খাজা শায়েখ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ্ উদ্দীন মোস্তাফা রেদওয়ান ভাই সাহেব ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর সাথে রায়পুর লীপুর হায়দারগঞ্জের খান্দানী সাইয়্যিদ সাহেব জনাব হযরত মাওলানা শাহ্ সূফী খাজা শায়েখ সাইয়্যিদ মোহাম্মদ হুজ্জাতুল্লাহ্ সাহেবের সাহবেজাদী এর সাথে বিবাহ অনুষ্ঠিত হয়।
বিঃ দ্রঃ সন, মাস ঠিকই আছে তবে তারিখটি জানা যায় নাই তবে বিশ্বস্ত সূত্রে ও নির্ভরযোগ্য মতে ঐ তারিখে অনুষ্ঠিত হয়।
২রা অক্টোবর ১৯৯০ঈসায়ী, ১২ই রবিউল আউয়াল ১৪১১হিজরী, ১৩৯৭বাংলা রোজঃ বুধবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এই হতভাগা শাহী মস্জিদের ইমাম জনবা হযরত মাওলানা শাহ্ সূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ শামছুদ্দীন হাসেমীকে গোলাম হিসাবে ক্রয় করেন।
১০ই মে ১৯৯১ঈসায়ী, ২৪শে শাওয়াল ১৪১০হিজরী, ২৬শে বৈশাখ ১৩৯৮বাংলা রোজঃ শুক্রবার (এর পূর্বে রজনী খান্কা-ই-মোহাম্মদীয়া দরবার শরীফে রাত্র ১০.১৫মিনিট এর সময়) শাহী মহল্লা শাহী মস্জিদের খিদমতের অনুমতি প্রদান করেন আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই)।
২৫শে ডিসেম্বর ১৯৯২ঈসায়ী, ৩০শে জমাদিউস সানী ১৪১৩হিজরী ১১ই পৌষ ১৩৯৯বাংলা রোজঃ শুক্রবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ১ম সংসারের তৃতীয় কন্যা শাহ্ জাদী সাইয়্যিদা মোসাম্মৎ মাহ্বুবা আক্তার মায়া এঁর সাথে হযরত শাহ্ সূফী খাজা শায়খ আবুল খায়ির মোহাম্মদ আশেকুর রহমান খান বিক্রমপুরী (মাঃ জিঃ আলী) বিবাহ অনুষ্ঠিত হয়।
৭ই ডিসেম্বর ১৯৯৪ঈসায়ী, ২৩শে অগ্রহায়ন ১৪০১বাংলা, ৫ই রজব ১৪১৫হিজরী আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ খান্কা-ই-মোহাম্মদীয়া দরবার শরীফের খাছ কামরায় বসে খাজা সাহেবের ইসালে সাওয়াবের মাহ্ফিলে বহু খলীফা মুরীদগণের সামনে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর সুযোগ্যপুত্র শাহ্জাদা হযরত মাওলানা শাহ্ সূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ্ উদ্দীন মোস্তাফা রেদওয়ান ভাইজান কিবলাকে খান্কা-ই-মোহাম্মদীয়া দরবার শরীফ আহ্মদপুর (যাত্রাবাড়ী) ঢাকার গদ্দীনশিন পীর সাহেব (স্থলাবিসিক্ত) বানিয়ে বিলায়াতের সিংহাসনে খিলাফত দিয়ে অধিষ্ঠিত করেন। এই ছাড়া খান্কা-ই-মোহাম্মদীয়া দরবার শরীফ পশ্চিম শক্দী চাঁদপুর এঁর গদ্দীনশিন পীর সাহেব (স্থলাবিসিক্ত) বানিয়ে সুযোগী পুত্র হযরত মাওলানা শাহ্ সূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ইবনে ওয়াজীহ্ উল্লাহ্ (মাঃ জিঃ আলী) কে খিলাফত দিয়ে বিলায়াতের সিংহাসনে অধিষ্ঠিত করেন। এরপর ১ম সংসারের ২য় মেঝো শাহজাদা (৩য়) সেঝো শাহ্জাদা ৪র্থ সেঝো শাহজাদা ও ছোট শাহাজাদাকে ও খিলাফত ও বিলায়াত দান করেন। এ ছাড়া ২য় সংসারের মেঝো শাহাজাদা ও ছোট শাহজাদাকেও খিলাফত ও বিলায়াত দান করেন।
৯ই সেপ্টেম্বর ১৯৯৪ঈসায়ী, ৪ঠা রবিউস সানী ১৪১৫হিজরী ২৫শে ভাদ্র ১৪০১বাংলা রোজ ঃ শুক্রবার রাত্র ৩.৩৫মিনিট এর সময় আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) গভীর রাত্রে তাহাজ্জুদ সালাত আদায় কল্পে কাউকে না জাগিয়ে একাকী অযু করে এসে নিজ বিছানার চকিতে বসতে গেলেই হঠাৎ চকিতে না বসে খান্কা শরীফের ফোরে বসে পড়ে গিয়ে মারাতক ভাবে আহত হয়ে পড়েন। এতে মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) তাৎনিক কোন জ্ঞান ছিল না। প্রায় দেড় ঘন্টা (১.৫) যাবত ফোরে পড়ে থাকার পর হঠাৎ মোরশেদ ভাই ও মোয়াজ্জিন ভাই রাতের ঘুম থেকে জেগে গিয়ে দেখলেন মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর এ অবস্থা। হতবাক হয়ে গেলেন, যাক ধরে উঠাতে চেষ্টা করলেন কিন্তু কাজ হল না। এরপর সবাই জেগে গেল। এবং এম্বুলেন্স এসে শ্যামপুরী পীর সাহেব কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত শেফা কিনিক শ্যামলী বাবর রোডে অবস্থিত (শেফা কিনিক প্রাইভেট) সেবা কিনিকে ভর্তি হয়ে যান। সেখানে দীর্ঘ দিন থাকার পর ১৮ই সেপ্টম্বর ১৯৯৪ ঈসায়ী, ১১ই রবিউসসানী ১৪১৫ হিজরী, ৩রা আশ্বিন ১৪০১বাংলা আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) বড় পীর সাহেব এর ইসালে ছাওয়াব এঁর মাহ্ফিলে খান্কা শরীফে শামিল হন।
২৫শে আগষ্ট ১৯৯২ঈসায়ী, ২৭শে সফর ১৪১৩হিজরী, ১০ই ভাদ্র ১৩৯৯বাংলা সাল রোজঃ মঙ্গলবার ১০.১০মিনিট এর সময় আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) শাহী মহল্লায় শেষ সফর ও শাহী মস্জিদের সুলতান খানা উদ্ভোধন করেন, ঐ দিন মাদ্রাসা-ই-মোহাম্মদীয়ার বিল্ডিং এর কাজের উদ্ভোদন করেন।
১লা ফেব্র“য়ারী ১৯৯২ঈসায়ী, ২৬ রজব ১৪১২ হিজরী, ১৮ই মাঘ ১৩৯৮ বাংলা রোজঃ শুক্রবার অনেক মুরীদ ও খলীফাগণের সামনে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ তাঁর জীবনী রচনা করার জন্য ও লেখার জন্য শাহী মস্জিদের ইমাম জনবা হযরত মাওলানা শাহ্ সূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ শামছুদ্দীন হাসেমীকে দায়িত্ব অর্পণ করেন।
১০ই জানুয়ারী ১৯৯২ঈসায়ী, ৫ম রজব ১৪১২ হিজরী, ২৬শে পৌষ ১৩৯৮বাংলা রোজঃ শুক্রবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) তাঁর শাহী মস্জিদ সংলগ্ন রওদ্বাহ পাকের সংলগ্নে মাদ্রাসা-ই-সিদ্দীকিয়া ক্বোরানিয়া স্থাপন করেন।
২রা ফেব্র“য়ারী ১৯৯২ঈসায়ী, ১৯শে পৌষ ১৩৯৮বাংলা, ২৭ই রজব ১৪১২হিজরী আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ মস্জিদই সাইয়্যিদুল মুরছালীন তেজকনি পাড়া ঢাকায় তাঁর জামাই এঁর খান্কা শরীফের মস্জদ ঘোষনা দেন।
২৩শে সেপ্টম্বর ১৯৯১ঈসায়ী, ৭ই আশ্বিন ১৩৯৮বাংলা, ১৩ই রবিউল আউয়াল ১৪১২হিজরী আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই)। তাঁর আবিষ্কাকৃত ও সংস্কারকৃত ‘খতমে খাজেগান’ অনুবাদসহ ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া ত্বরীক্বাহ্ প্রকাশনায় প্রকাশ করেন।
১৯৯২ঈসায়ী ১৩৯৯বাংলা ১৪১৩হিজরী সনের রমদ্বান শরীফের এঁর তোহফা মোবারক আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া ত্বরীক্বাহ্র প্রকাশনায় প্রকাশ করেন।
১৯শে ফেব্র“য়ারী ১৯৯২ঈসায়ী, ৬ই ফালগুন ১৩৯৮ বাংলা, ১৪ই শাবান ১৪১৩হিজরী রোজ ঃ বুধবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া ত্বরীক্বাহ্র সমস্ত কর্মকান্ড ও পরিচালনার জন্য একটি সংগঠন ও সংস্থা কম্প্লেক্স স্থাপন করেন, যা তার নামে ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া কম্প্লেক্স এর স্থায়ী সদস্য একজন সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ শামছুদ্দীন হাসেমী।
৫ই অক্টোবর ১৯৮০ঈসায়ী, ১৩ই জ্বিলক্বদ ১৪০১হিজরী ২০শে আশ্বিন ১৩৮৭বাংলা সাল রোজঃ রবিবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) শাহী মস্জিদ এর দণি পার্শ্বে তাঁর রওদ্বাহ শরীফের সিদ্ধান্ত মুরীদ খলীফা ও জন সাধারনের নিকট ঘোষনা দেন সবাই তাকে খুশি মনে শুকরিয়া কল্পে আল-হামদুলিল্লাহ্ বলে উঠলেন।
১৮ই ডিসেম্বর ১৯৮৩ঈসায়ী, ১৩ই রবিউল আউয়াল ১৪০৪হিজরী, ৩রা পৌষ ১৩৯০বাংলা সাল রোজঃ রবিবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ১২ই রবিউল আউয়াল ঈদ-ই-মীলাদুন্নবী এঁর মাহ্ফিল শেষে ৩.৪৫মিনিট এর সময় মোনাজাতের আগে দিয়ে সকলকে উদ্দেশ্য করে রওদ্বাহর কথা বলে তাঁকে শাহী মহল্লা শরীফের শাহী মস্জিদ সংলগ্ন দণি পার্শ্বে কবর দেওয়ার জন্য ও দাফন করার জন্য অছিয়ত করেন এবং ১৯৯৫ঈসায়ী সনের ১৪ই এপ্রিল ১লা বৈশাখ ১৪০২বাংলা ১৩ই জ্বিলক্বদ রোজঃ শুক্রবার ১২.০১মিনিট এঁর সময় শাহী মস্জিদ এর দণি পার্শ্বে মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) কে দাফন করা হয়।
১৯৯২ঈসায়ী ২৩শে ডিসেম্বর রোজ বুধবার ৯ই পৌষ ১৩৯১বাংলা ২৭শে জমাদিউস সানী মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) পূনরায় শাহী মস্জিদে (কোন কারন বসত) খিদমত করার অনুমতি প্রদান করেন।
৯ই মার্চ১৯৯০ঈসায়ী, ১৩ই শাবান ১৪১০ হিজরী, ২৯শে ফালুগুন ১৩৯৬বাংলা রোজঃ শুক্রবার মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) উত্তর শাহী মহল্লায় ন’হুজুর ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর নামে মস্জিদ-ই-সায়াদাতিয়া ওয়াজকরুনী রোডে স্থাপন করেন।
২১ই জুলাই ১৯৯৪ঈসায়ী, ১২ই সফর ১৪১৫হিজরী, ৬ই শ্রাবণ ১৪০১ বাংলা রোজঃ বৃহষ্পতিবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) তাঁর নিজ গ্রামের বাড়ীতে শেষবারের মত সফরে যান।
২৫শে জুন ১৯৭৭ঈসায়ী ৫ই রজব ১৩৯৭হিজরী, ১২ই আষাঢ় ১৩৮৪বাংলা সনে রোজঃ রবিবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) তাঁর নিজ গ্রামের বাড়ীতে (পুরান বাড়ীতে) মস্জিদ-ই-সায়াদাতিয়া প্রতিষ্ঠা করেন।
৬রা জানুয়ারী ১৯৮৫ঈসায়ী, ১৩ই রবিউস সানী ১৪০৫হিজরী, ২২শে পৌষ ১৩৯১বাংলা সাল রোজঃ রবিবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) নিজ গ্রামের বাড়ীতে (পুরান বাড়ীতে) তাঁর আব্বাজান ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) আম্মাজান ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) ও বড় ভাইজান ও অন্যান্যদেরকে যে স্থানে দাফন করা হয়েছে। প্রত্যেককে আলাদা আলাদা ভাবে (চিহ্নিত করে) রওদ্বাহ শরীফ প্রতিষ্ঠিত করেন এবং বলেদেন যে, এখন থেকে নানুপুর গ্রাম শরীফ ও পবিত্র নগরীতে পরিনত হয়েছে। তাই নানুপুর শরীফ বলতে হবে।
১৮ই ফেব্র“য়ারী ১৯৮২ঈসায়ী, ৪ঠা ফালগুন ১৩৮৮বাংলা ২২রবিউস সানী ১৪০২হিজরী সন হতে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) শাহী মস্জিদে শাহী মহল্লায় রোজঃ রবিবার দিবাগত রাত্রে সাপ্তাহিক হালকা জিকিরের মাহ্ফিল চালু করেন নিজে এসে আজও শাহী মস্জিদে রবিবার সাপ্তাহিক হালকা জিকিরের মাহ্ফিল চালু আছে এবং কিয়ামত পর্যন্ত থাকবে ইন্শা আল্লাহ্।
২৯শে আগষ্ট ১৯৯৩ঈসায়ী, ১০ই রবিউল আউয়াল ১৪১৪হিজরী, ১৪ই ভাদ্র ১৪০০বাংলা রোজ ঃ রবিবার ১২ই রবিউল আউয়ালের পবিত্র ঈদ-ই-মীলাদুন্নবী এঁর মাহ্ফিল উপলে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর অনুমতিক্রমে ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া ত্বরীক্বাহ্র প্রচার প্রকল্প দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় প্রকাশ করা হয়।
২৯শে জানুয়ারী ১৯৭৩ঈসায়ী, ২৬ই জিলহজ্জ্ব ১৩৯২হিজরী সাড়ে ষোল (১৬.৫) মাস ১৩৭৯বাংলা রোজঃ বৃহষ্পতিবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) মদীনা শরীফের অদূরে ওহুদ প্রান্তরে যান, যেখানে আঁপনার হাবীব আমাদের প্রাঁণের আকা, তাজিদার-ই-মদীনাহ্, সরকার-ই-দূ’আলম, নূর-ই-মুজাছ্ছাম, হাবীব-ই-কিবরিয়া, সাইয়্যিদিনা হুজুরে পরনূর তাঁর দানদান মোবারক শহীদ করলেন। আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ওহুদ প্রান্তরে ৮.৩০মিনিট গিয়ে নিজ মুসাল্লার উপরে বসেন, সাথে আমার বহু সংখ্যক পীর ভাই এর মধ্যে মনসুর ভাই মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর বিশেষ খাদিম হিসেবে সারান ছিলেন। মুনসুরের মুখে শুনেছি যে, আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ৮.৩০মিনিট এর সময় মোনাজাত করলেন। দীর্ঘ ৪ঘন্টা (১২.৩০মিনিট পর্যন্ত) মোনাজাতে রইলেন। তারপর মুনাজাতের মধ্যেই দুই হাতের মধ্যে দুইটি তাজা দাঁত এসে পড়ল। এরপর আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) তাজা দাত অনেকেরে দেখালেন। সবাই স্বাী দিলেন যে, ইহা তাজা দাত। তখন মুরশিদ ক্বিবলা বললেন, আমার ইহা কামনা ছিল। এরপর আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) তাঁর নিজের পরা দুই দাত মোবারক ওহুদের মাঠের মাঝখানে দাফন করে দিলেন। ইহা কোন জোর করে বা পিটিয়ে দাঁত ফেলানো হয় নাই। আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) ওহুদ মাঠে মারেফতের ফয়েজ আল্লাহ্র রহমতে, আল্লাহ্র ইচ্ছায়, দুইটি দাঁত মোবারক আপনি আপনিই খসে, যা আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর একান্ত ইচ্ছা ছিল। আল্লাহ্ পাক তার দয়া ও রহমাত তাঁর উপর নাজিল করুন। আমিন!
৬ই ডিসেম্বর ১৯৮৪ঈসায়ী, ১২ই রবিউল আউয়াল ১৪০৫হিজরী, ২০শে অগ্রহায়ন ১৩৯১বাংলা রোজ ঃ বৃহষ্পতিবার পবিত্র ঈদ-ই-মীলাদুন্নবী (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর মাহ্ফিলে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) যাত্রাবাড়ী নাম পরিবর্তন করে আহ্মদপুর নাম ঘোষনা দেন। এবং বলেন ঢাকার উত্তর পশ্চিমে মোহাম্মদপুর আর (যাত্রাবাড়ী) ঢাকার পূর্ব দেিণ আহ্মদপুর এর জন্য দোয়া করা হয়।
১৫ই মার্চ ১৯৭৬ঈসায়ী ১৩ই রবিউল আউয়াল ১৩৯৭হিজরী, ১লা চৈত্র ১৩৮২বাংলা রোজ ঃ সোমবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) শাহী মহল্লা শরীফ নাম করন করেন। যার পূর্বে নাম ছিল নিশ্চিন্তপুর।
১৫ই আগষ্ট ১৯৯৪ঈসায়ী, ৭ই রবিউল আউয়াল ১৪১৫হিজরী, ৩১শে শ্রাবণ ১৪০১বাংলা রোজঃ সোমবার খান্কা শরীফ হতে বুড়িগঙ্গা নদীর অপর তীরবর্তী হাসনাবাদ (মোকামপাড়া) মদীনাপাড়া মসজিদ-ই-মদীনা এঁর ইমাম করে পাঠান এবং হাসেমীকে খলীফা নিযুক্ত করে খান্কা-ই-মদীনা দরবার শরীফ মস্জিদ-ই-মদীনা, মাদ্রাসা-ই-মদীনা মদীনাপাড়া ইত্যাদি প্রদান করে পাঠান।
১৫ই জানুয়ারী ১৯৭৩ঈসায়ী, ১৩ই জ্বিলহজ্জ্ব ১৩৯২হিজরী, ৩রা মাঘ ১৩৭৯বাংলা রোজঃ সোমবার বাদ মাগরীব আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর সম্মানার্থে কাবা শরীফের দরজা খোলে দেয়া হয়। যেমনী ভাবে খোলে দেয়া হয়েছিল ইমাম আবু হানিফার (রহমাতুল্লাহ আলাই) জন্য। আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ কাবা শরীফের ভিতরে গিয়ে দুই রাকাত সালাতও আদায় করেছিলেন।
২১ই জানুয়ারী ১৯৭৩ঈসায়ী, ১৮ই জ্বিলহজ্জ ১৩৯২হিজরী, ৮ই মাগরীব মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর সম্মানার্থে আঁপনার হাবীব আমাদের প্রাঁণের আকা তাজিদার-ই-মদীনাহ্, সরকার-ই-দূ’আলম, নূর-ই-মুজাছ্ছাম, হাবীব-ই-কিবরিয়া, সাইয়্যিদিনা হুজুরে পরনূর এঁর রওদ্বাহ মোবারকের দরজা খোলে দেয়া হয়। আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ নবীজি এঁর রওদ্বাহ শরীফে গিয়ে মীলাদ কিয়াম শরীফও বিশেষ জিয়ারত আদায় করেন।
১৩ই ফেব্র“য়ারী ১৯৭৩ঈসায়ী, ৯ই মুহররাম ১৩৯৩হিজরী, ১লা ফালগুন ১৩৭৯বাংলা রেজা ঃ মঙ্গলবার সকাল ৯টায় মদীনা বিশ্ববিদ্যালয় ও বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিগেট ও ডক্টোরেট পরিষদ আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর সম্মানার্থে ১টি বিশেষ অনুষ্ঠান করেন, এতে প্রধান অতিথি ও বিশেষ অতিথি মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) সেখানে মুরশিদ ক্বিবলাকে (রহমাতুল্লাহ আলাই) বিশেষ ভাবে বাংলা আলেমদের মমতাজ ও বিশ্বের অদ্বিতীয় আলিম ও শাইখুল মাশায়িখ ও বাহরুল উলূম ও বুরহানুল ইসলাম ও হুজ্জাতুল ইসলাম নামে ভূষিত করেন।
এপ্রিল মাসে ১৯৭৬ঈসায়ী সনের রবিউল আউয়াল ১৩৯৫হিজরী বৈশাখ ১৩৮৩বাংলা মাসে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) প্রধান অতিথি হয়ে ঐতিহাসিক পোস্তগোলা বালুর মাঠ প্রাঙ্গনে ঐতিহাসিক ঈদ-ই-মীলাদুন্নবী (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর সম্মানার্থে মাহ্ফিল (শুরু করেন) করেন।
২রা ফেব্র“য়ারী ১৯৯৫ঈসায়ী, ১লা রমজান ১৪১৫ হিজরী, ২০ মাঘ ১৪০১ বাংলা রোজ ঃ বৃহষ্পতিবার দুপুর ১.৩০মিনিট এর সময় আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) সর্বশেষ খিলাফত ও ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া ত্বরীক্বাহ্র খিলাফত ও তার পরিচালনার ভার ও ত্বরীক্বাহ্র খাদেম হিসেবে দায়িত্ব অর্পণ করেন এই পাগলটিকে।
৭ই এপ্রিল ১৯৯৫ঈসায়ী, ৬ই জ্বিলক্বদ ১৪১৫ হিজরী, ২৪শে চৈত্র ১৪০১ বাংলা রোজঃ শুক্রবার আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) তাঁর সমস্ত জামাইগণ ও অন্যান্য আত্মীয় স্বজনদেরকে দাওয়াত করে আম, কাঠাল এর আয়োজন করে শেষ অনুষ্ঠান করেন। এবং খাওয়ার পর সকলকে এই বলে বিদায় দেন যে, আর কোন এইভাবে আয়োজন করতে পারব কিনা যানি না। আমার জন্য দোয়া করবেন এবং আমার উপর রাগ করবেন না, আমাকে মা করে দিবেন।
৬ই এপ্রিল ১৯৯৫ঈসায়ী, ৫ই জ্বিলকদ ১৪১৫হিজরী, ২৩চৈত্র ১৪০১বাংলা রোজঃ বৃহষ্পতিবার হালকা জিকিরের সকলকে বাদ এশা খান্কা শরীফে সমবেত করে বললেন, আমি সকল মুরীদ খলীফা ও সকল মুসল্লি ও আমার আÍীয় অনাÍীয় সকলকে মা করে দিয়েছি। আপনারাও আমাকে মা করে দিন। আপনাদের উপর আমার দাবী নেই। আপনাদের কারো কোন দাবী আছে? আমার উপর সকলেই উত্তর দিলেন না, না। সকলে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) আবারও বললেন, আমি সকলকে মা করে দিয়েছি। এমনকি! আমার রওদ্বাহ শরীফে যে, যাবে তাকেও আমি মা করে দিলাম।
৯ই এপ্রিল ১৯৯৫ঈসায়ী, ৮ই জ্বিলক্বদ ১৪১৫হিজরী, ২৬শে চৈত্র ১৪০১বাংলা রোজঃ রবিবার বাদ ঈঁশা আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) অনেক মুরীদ খলীফা ও মুরীদ মুসল্লিগণের সামনে ঘোষনা করলেন। আমি আমার দায়িত্ব পালন করেছি! যথাযথ পালন করেছি! উপস্থিত সকলেই উত্তর দিলেন হ্যাঁ হ্যাঁ আপনার দায়িত্ব আপনি যথাযথ ভাবে পালন করেছেন।
১২ই এপ্রিল ১৯৯৫ঈসায়ী, ১১ই জ্বিলক্বদ ১৪১৫ হিজরী, ২৯শে চৈত্র ১৪০১বাংলা রোজঃ বুধবার বাদ জোহর হতে বিকাল ৩.৪৫মিনিট একাধারে বহু মুরীদ খলীফাগণের সাথে একনিষ্ঠ হয়ে কাটালেন এবং জীবনের বহুকথা বললেন এবং শাহী মহল্লার দায়িত্ব পালনের কথা বলে ঘোষনা করলেন আমাকেই তার দায়িত্ব নিতে হবে। আর বার বার এই বয়াত উচ্চারণ করলেন। আর চু জোগল দিয়ে পানি গড়ালেন। ইহা আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর শেষ বাণী (শেষ ওয়াজ), হায় আপছোস! পাছ এক খোশা নাহি! সফর এইছা দুর আওর তুশা নাহি। অর্থাৎ আমি সূদীর্ঘ পথ অতিক্রম করতে যাচ্ছি অথচ আমার কাছে কোন কিছু সম্বল নাই। এরপর বাদ মাগরীব হতে শরীর মোবারক কিছুটা অসুস্থ হতে লাগল। বাদ ঈঁশা কয়েক বার বোমি হয়েছিল। ১০টা, ১০.৩০মিনিটের দিকে একে বারেই অসুস্থ হয়ে পড়েন। ১১.৩০মিনিটের দিকে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) আবার বোমি শুরু হল। একপর্যায় হার্ড এটার্ক করল। তাকে ১২টা, ১২.৩০মিনিটে হৃদরোগ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হল এবং ইমারজেন্সি বিভাগে ভর্তি করা হল।
১৩ই এপ্রিল ১৯৯৫ঈসায়ী, ১২ই জ্বিলক্বদ ১৪১৫ হিজরী, ৩০শে চৈত্র ১৪০১ বাংলা রোজঃ বৃহষ্পতিবার সকাল ১০.৪৫ মিনিট এর সময় হৃদরোগ হাসপাতাল শ্যামলী হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মহান আল্লাহ্র দীদারে রওয়ানা হন। ইন্তিকালের সময় কাছে ছিলেন, ডাক্তারগণ, আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর মুরীদ খলীফা সৈয়্যদ মোরশেদ আলম মোরশেদ ভাই আর মুরীদ খলীফা আকবর আলী মোয়াজ্জিন ভাই আর ছিলেন মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর মুরীদ খলীফা ও জামাতা আশেকুর রহমান আশেক ভাই। এরপর আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর দেহ মোবারক খান্কা শরীফের আনয়ন করা হয় ১.৩৫মিনিট এর সময় মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) গোসল দেয়া হয় ৪.৪৫মিনিট এর সময় এবং কফিন বাক্সে রাখা হয় সারা রাত্র।
১৯৯৫ঈসায়ী সনের ১৪ই এপ্রিল মাসে ১৩ই জ্বিলকদ ১৪১৫ হিজরী ১লা বৈশাখ রোজঃ শুক্রবার সকাল ১০.০১মিনিট এর সময় খান্কা শরীফের সামনে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর মুরীদ খলীফা, জামাতার জনাব দেলোয়ার সাহেবের ইমামতিত্বে ১ম জানাজার নামাজ আদায় করা হয়। এরপর ট্রাক যোগে আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর কফিন মোবারক শাহী মহল্লায় নিয়ে আসা হয় এবং ১১.৪৫মিনিট এর সময় শাহী মহল্লায় মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর রওজা শরীফের পার্শ্বে মুরশিদ ক্বিবলা (রহমাতুল্লাহ আলাই) এঁর মুরীদ খলীফা, জামাতা, ভাতিজা জনাব সৈয়্যেদ হুসাইন সাহেবের ইমামতিত্বে ২য় বার জানাজার নামাজ আদায় করা হয়। এবং ১২.০১মিনিট এর সময় আমার ও আমাদের প্রানের মামদু সাইয়্যিদিনা মুরশিদুনা হাবীবিনা শাফীয়িনা তাজিদার-ই-বাংলা মুরশিদ-ই-আযম মুজাদ্দিদ-ই-আলফি আউয়াল, শাসুল আরিফিন, নকশা-ই-নবী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজা শায়খ সাইয়্যিদ আবুল খায়ির মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ (রহমাতুল্লাহ আলাই) দেহ মোবারক তাঁর অছিয়ত মোতাবেক শাহী মহল্লায় তাঁর নিজস্ব জায়গায় রওজা শরীফে দাফন করা হয়।
No comments:
Post a Comment