নাত-ই-মুরশিদ
কিবলা (রাঃ) ওয়াজীহ গীতি 01
নাত-ই-মুরশিদ (রাঃ)০১
মুরশিদ-ই-আযম! আযম!
ওয়ালিদেরী সুল্তান,
ফুরফুরার দুলারা.
নবীজির জানের জান ।
মুরশিদ-ই-আযম! আযম!
ওয়ালিদেরী সুল্তান
নাজমুছ্ছায়াতের দুলারা
নবীজির জানের জান,
মুরশিদ-ই-আযম! আযম!
ওয়ালিদেরী সুলতান,
আয়শার দুলারা
আহ্মদ উল্লাহর জানের জান।
শামসুল আরিফীন,
সিরাজুছ্ ছালিকীন,
কুতুবুল আলম তিনি করছি ইয়াকীন।
রাসুলের খুশবু নিয়ে,
জয় করেছেন উচচ শান।
নক্শা-ই-নবী আল্লাহ্র খুবী,
ওয়ালী-ই-মাদারজাদ
রাসুলের স্বীকৃতি,
বিংশ শতাব্দির
মুজাদ্দি-ই-আলফি আউয়াল,
রাসুলের পিয়ারা,
ইসলামের মহান শান।
বুরুজ ক্বিয়ামতে
যত হবে গুনাগার,
ক্রন্দনে থাকবে তখন
করবে হা হা কার,
সেদিন মুরশিদ বিনা,
কে করবে তোমায় পার।
যখনি আমাদের গুনা,
দেখাবে দোজখের,
অগ্নিবীনা, তখনি বলব মোরা,
পার করবে মোদের
মুরশিদ-ই-আযম।
এসেছিলেন বাংলাদেশে
মুরীদ উদ্ধারিতে,
গুমোরা গাফিলাদের
ঘুম ভাঙ্গাইতে,
ত্বরীক্বত প্রচার করিতেন,
হাতে নিয়ে মোহাম্মদী ইসলাম। ঐ
এসেছিলেন বাংলাদেশে
মুরীদ উদ্ধারিতে,
গুমোরা গাফিলাদের
ঘুম ভাঙ্গাইতে,
ত্বরীক্বত প্রচার করিতেন,
হাতে নিয়ে মোহাম্মদী ইসলাম। ঐ
আয় শাহে দু’আলম
নূর-ই-মুজাছ্ছাম,
ফরিয়াদ করিতেছি আমি নরাধম,
তোমারী ছাহারা নিয়ে হবে,
মুশকিল আছান। ঐ
নাত-ই-মুরশিদ (রাঃ)০২
এক জনমে তোমায় আমি
রেখেছি অন্তরে;
তুমি ছাড়া অন্যতে
আর জড়াই কেমন করে-(২)
সাইয়্যিদ আবুল খায়ির তুমি
ওয়াজীহ্ উল্লাহ্ নাম;
বিশ্ব ওয়ালীর ত্বরীক্বাহতে
আছে গো সুনাম।
তুমি আমার সবচে আপন
এই পৃথিবীর পরে-(ঐ)
পিতা সাইয়্যিদ আহ্মদ উল্লাহ্
আয়শা খানম মাতা,
জন্ম নিলে দশই মার্চ
জিল-ক্বদ মাসে গাঁথা;
চাঁদপুরের ঐ নানুপুর
আজ ধন্য তোমার তরে-(ঐ)
ফুরফুরা শরীফের তুমি
ছিলে আপন জন,
খিলাফত লাভ করে তুমি
করলে আলোড়ন;
সৌদি থেকে বাংলায় তোমার
সৈয়্যদে ভর করে-(ঐ)
রওদ্বাহ শরীফ শাহী মহল্লা
শাহী মসজিদের পাশে;
ভক্তরা সব পরান জুড়ায়
সেই রওদ্বাহরই কাছে।
তোমার প্রেমের জাহাজটাতে
ঢেউ ভাঙ্গি হাল ধরে- (ঐ)।
নাত-ই-মুরশিদ ০৩
আমি অধম তোমার ডাকি (২)
হারাইয়া দুই কুল,
মুরশিদ কিবলা ওয়াজীহ্ উল্লাহ্
করিও কবুল (২)
হাসেমীর নয়ন মনি
আমার চোখের তারা
দিন রজনী কান্দী আমি
হইয়া দিশা হারা!
মুরশিদ কিবলা ওয়াজীহ্ উল্লাহ্
করিও কবুল (২)
তোমার নুরের ঝলক পেতে
হইয়াছে আকুল,
তোমার নূরের পরশ পেতে
হইয়াছি ব্যাকুল
মুরশিদ কিবলা ওয়াজীহ্ উল্লাহ্
করিও কবুল (২)
তোমার নূরের ঝলক মুরশিদ যে
দেখেছে মনে
সাফল্য জনম তাহার
এই বিশ্বভুবনে,
মুরশিদ এই বিশ্বভূবনে।
তোমার নূরের ঝলক পেতে
হইয়াছি আকুল,
তোমার নূরের পরশ
পেতে হইয়াছি ব্যাকুল,
মুরশিদ কিবলা ওয়াজীহ্ উল্লাহ্
করিও কবুল (২)
নাত-ই-মুরশিদ ০৪
দুঃখের দিনের দরদী মোর,
মুরশিদ কামলী ওয়ালা ।
ওয়াজীহ্ কামলী ওয়ালা ।
তুমি আসবে জানি,
এই আধাঁর রাতে,
জ্বালবে চেরাগ লা..... লা....।
জাগবে যবে বসে আমার,
আবার তৃষ্ণা সাত সাহারার,
জানি ধরবে তুলে কন্ঠে আমার,
কাওসারের পেয়ালা।
দুঃখের দিনের দরদী মোর,
মুরশিদ কামলী ওয়ালা ।
তুমি আসবে জানি,
এই আধাঁর রাতে,
জ্বালবে চেরাগ লা..... লা....।
মাঝ দরিয়ায় উঠলো তুফান,
তায় না আমি ডরি,
জানি আমায় কুলে নিবে ,
তোমার শাফায়াতের মালা।
দুঃখের দিনের দরদী মোর,
মুরশিদ কামলী ওয়ালা ।
তুমি আসবে জানি,
এই আধাঁর রাতে,
জ্বালবে চেরাগ লা.... লা.....।
তোমার বে সুম জানি ,
করে আমার নেগাহবানী,
রাংবে ধুসর দিল গুলি মোর,
তোমার আখিঁর জ্বালা।
দুঃখের দিনের দরদী মোর,
মুরশিদ কামলী ওয়ালা ।
তুমি আসবে জানি,
এই আধাঁর রাতে,
জ্বালবে চেরাগ লা..... লা.....।
নাত-ই-মুরশিদ ০৫
আয় মেরা মুরশিদ সাইয়্যিদ
মোহাম্মদ ওয়াজীহ্ উল্লাহ্
মাহবুব-ই-রব্বানী,
আমার কি আর সাধ্য আছে,
গাইবো আঁপনার জীবনী।
জন্ম আঁপনার নানুপুরে,
ত্বরীক্বা হয় ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া,
খান্কা শরীফ আহ্মদপুরে (যাত্রাবাড়ী),
রওদ্বাহ্ শরীফ শাহী মহল্লা।
১৩৩২হিঃ ১২ই জ্বিলক্বদ, ৫ম দিবসে,
সুবহ-ই-সাদিক্ব বাংলার জমিনে,
পিতা আঁপনার সাইয়্যিদ
মোহাম্মদ আহ্মদ উল্লাহ্
মাতা সাইয়্যিদাহ্ হযরত আয়শা,
আঁপনার জননী।
আমার কি আর সাধ্য আছে,
গাইবো আঁপনার জীবনী।
জন্ম নিলে সাইয়্যিদ বংশে,
বংশ ওমর আলী ফাতিমা,
ত্বরীক্বার ইমাম তুমি,
সাইয়্যিদুল আউলিয়া
তোমার নামের দুরূদ পড়ি,
আমি করতে চাই শুধু গোলামী।
আমার কি আর সাধ্য আছে,
গাইবো আঁপনার জীবনী।
রাসুলের নূর-ই-পয়দা,
করলেন পাক রব্বুল,
তাঁর-ই-খাস নূর দিয়া,
বানালেন আঁপন মাহবুব।
(’ইয়া’) ছাড়া আঁপনি
মোহাম্মদ ”ওয়াজহুন” আল্লাহ
তোমারী নামের মাঝে কি রহস্য,
আমরা তাঁর হাক্বীক্বত জানিনী।
শামছুল আরিফীন,
সিরাজুস সালিকীন,
মুহিব্বুল ফোক্বারা,
ওয়াল গোরাবা,
ওয়াল মাছাকীন, (ফক্বীর,দরিদ্র, মিছকীনদের পরম নিওয়াজ)
বিলায়াতের সর্বোচ্চ মোক্বাম
অর্জন করেছেন আঁপনি।
নাত-ই-মুরশিদ ০৬
মুরশিদ ও আমার
পারের কান্ডার
শাফায়াতের ভার আল্লাহ্
দিয়াছেন যাকে,
চিনলাম না, জানলাম না,
বুঝলাম না,
দেখলাম না,
সেই মুরশিদ ক্বিবলাকে আমরা।
মুরশিদ ও আমার
হাশরে পারাপার ।
শাফায়াতের ভার আল্লাহ্
দিয়াছেন যাকে।
চিনলাম না, জানলাম না,
বুঝলাম না, দেখলাম না,
সেই মুরশিদ ক্বিবলাকে আমরা।
মুরশিদ ও আমার
ক্ববরের জিম্মাদার
শাফায়াতের ভার আল্লাহ্
দিয়াছেন যাকে,
চিনলাম না, জানলাম না,
বুঝলাম না, দেখলাম না,
সেই মুরশিদ ক্বিবলাকে আমরা।
মুরশিদ ও আমার
মুরীদের জামিন্দার
শাফায়াতের ভার আল্লাহ্
দিয়াছেন যাকে,
চিনলাম না, জানলাম না,
বুঝলাম না, দেখলাম না,
সেই মুরশিদ ক্বিবলাকে আমরা।
নাত-ই-মুরশিদ ০৭
মুরশিদ আছেন কর্নে শুনি,
দেখলাম না দু‘নয়নে,
মনের দুঃখ রইল গো মনে।
মুরশিদ আছেন কর্নে শুনি,
বুঝলাম না আমার হৃদয়ে,
মনের দুঃখ রইল গো মনে।
মুরশিদ আমি অধম কপাল মন্দ,
না পাইলাম ত্বরীক্বার গন্ধ ও
যার কপালে লেখা আছে,
যার কপালে লেখা আছে,
ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া ত্বরীক্বাহ বুঝিতে।
মুরশিদ এই অধমে কেন্দে বলে ,
কবে যাইব তোমার রওদ্বাহ শরীফে ও,
আমার জীবন ধন্য হইবে,
আমার জীবন ধন্য হইবে
মুরশিদকে পাইলে।
ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া ত্বরীক্বাহ বুঝিলে।
মুরশিদ পাগল হইলাম আমি,
আঁপনার দীদার লাগিয়া,
দয়া করে দাওগো দেখা,
দয়া করে দাওগো দেখা,
স্বপনেতে আসিয়া।
মুরশিদ আঁপনাকে দেখিলে
একবার,পাবে শুপারিশ আঁপনার
ও দো’জাঁহানে মুক্তি পাইবে,
দো’জাঁহানে মুক্তি পাইবে,
আঁপনার মধুর পরশে।
নাত-ই-মুরশিদ ০৮
সালাতু রাববী আলা মোহাম্মদ
রাসুলে আকবর সালাম তুমপর
দুরূদ আকবর সালাম তুমপর,
দুরূদ মালায়েক সালাম তুমপর,
সালাতু রাববী সালাতু খালক?,
না হইতা পয়দা তুমি আদি নূরী,
না হইতা পয়দা জান্নাত হুরী,
না হইতা ইনসান, জ্বিন ও পরী।
দ্বীন দুনিয়ার তুমি তো বাদশা,
তুমারী উম্মতের কিসের আশা,
তুমি বিনে নাই ভরসা ।
বেহদ ভাবিলে তোমারি মধুরটান,
পেয়ে কত হিন্দু ও খ্রীষ্টান,
মহাগৌরবে হল মুসলমান।
কুহেতুরের মাটি পায়েতে মুসার
লাগিল গৌরব বাড়িল তাঁহার
হুকুম হইল জুতা খুলিবার ।
আঁপনার জুতা না খোলার জন্য
আল্লাহর আরশ হইল ধন্য
আমারী নবী জগতের নবী
পড়হে দুরূদ নবীজির উপর।
সালাতু রাববী আলা মোহাম্মদ
রাসুলে আকবর সালাম তুমপর
দুরূদ আকবর সালাম তুমপর,
দুরূদ মালায়েক সালাম তুমপর,
সালাতু রাববী সালাতু খালক্ব।
নাত-ই-মুরশিদ ০৯
তুমি যানো না গো মুরশিদ,
তুমি মোর জীবনের সাধনা।
তুমি যানো না গো মুরশিদ,
তুমি মোর জীবনের সাধনা।
তত ইহকাল আর পরকাল,
রাত্র নিশি আর সকাল বিকাল,
সর্বদাই করি জল্পনা।
তত আসমান জমিন, গ্রহ তারা,
খুজে বেড়াই শুধু তোমায়,
কোথায় গেলে পাব তারই ঠিকানা।
তত স্বপ্নে দেখি তোমায় আমি,
জেগেই আবার হারিয়ে পেলি,
সদাই থাকে মনের কল্পনা।
তত পাই বা পাই আমি
খুজবো আমি দিন রজনী
এটাই জীবনের ভাসনা।
নাত-ই-মুরশিদ ১০
আকাশেতে লক্ষ তারার জোনাক জ্বলেছে,
আল্লাহ্ তায়ালা রহ্মতেরী দুয়ার খুলেছে,
বাংলাদেশে দয়াল মুরশিদ তাশ্রীফ এনেছে,
আল্লাহ্ তায়ালা রহ্মতেরী দুয়ার খুলেছে,
মা আয়শার কোলে নূরের চাঁদ উঠেছে,
আল্লাহ্ তায়ারা রহ্মতেরী দুয়ার খুলেছে,
যাহার প্রেমেতে বাংলা স্বাধীন হয়েছে,
আল্লাহ্ তায়ারা রহ্মতেরী দুয়ার খুলেছে,
বাংলা ভূমি ধন্য হল মুরশিদকে পেয়ে, আল্লাহ্ তায়ারা রহ্মতেরী
দুয়ার খুলেছে,
আউলিয়াদের ফুল বাগানে ফুল ফুটেছে, আল্লাহ্ তায়ারা রহ্মতেরী
দুয়ার খুলেছে,
মুরশিদ হল রহমত স্বরূপ,
যাঁর খাতিরে বাংলার এই রূপ
স্বাধীনতা এনেছিলেন ৭১ সনে। ঐ
নূর নবীজির জ্যোতি নিয়ে,
খান্কা করলেন আহ্মদপুরে
ত্বরীক্বতের সুর বাজে নবীজির শানে। ঐ
মূলু ত্বরীক্বার ইমাম হইয়া,
৬৩ বৎসর কাটালেন মুরীদ লইয়া,
এখন ডাক্তেছেন রওদ্বাহ শরীফে।
মহান আল্লাহ্র হইল দয়া,
পাঠালেন মুরশিদ ক্বিবলা,
বাংলা ভুমি ধন্য করলেন,
নুরের জ্যোতিতে। ঐ
মানব রুপি মানবতা,
দেখা গেছে তার জীবন পাতা,
এমনি মানব আর আসেনা,
বাংলা ভুমিতে। ঐ
মুরশিদ কিবলার আগমনে,
আনন্দিত বাংলার মানব গনে,
খুশিতে মুরীদরা দুরূদ পড়ে। ঐ
আসলেন মুরশিদ বাংলাদেশে,
ক্বোরআন হাদীসে
তার ইংগিত আছে,
সারা বিশ্বের আওলিয়াগণ
খবর দিয়েছে। ঐ
দয়াল মুরশিদ দয়া কর,
আপন ভেবে কোলে তোল,
দেখাদিও ওগো মুরশিদ
মউতকালে। ঐ
নাত-ই-মুরশিদ ১১
দুরূদ সালাম জানাই,
মুরশিদ আঁপনাকে; আঁপনাকে ও,
আমি গুনাহ গারে ,
আমার কাছে কি ধন আছে,
কি দিব আঁপনাকে,
আঁপনাকে ও আমি গুনাহ
গারে।
মোহাম্মদের নূর দিয়া,
বানাইলো আঁপনাকে,
তাঁর মাজে কি রহস্য আছে,
কয়জন বোঝতে পারে-- পারেও
আমি গোনাহ্গারে।
ত্বরীক্বাহ্র ইমাম হইয়া,
রহিলা গোপনে,
সব ত্বরীক্বার সেরা ত্বরীক্বা,
কয় জন বোজতে পারে পারে ও
আমি গোনাহ্গারে।
মোহাম্মদী চাঁদর দিয়া,
রাখিল গোপনে,
আঁপনী নবীর মাশুক মুরশিদ,
কয়জন বুজতে পারে -- পারে ও
আমি গোনাহ্গারে।
হাসেমী কয় প্রেম কর,
মুরশিদের সঙ্গ ধরে,
কঠিন হাশরের দিনে,
মুরশিদ তরাইবে তরাইবে ও
আমি গোনাহ্গারে।
মুরীদ হলো গোনাহ্গার
উছীলা আঁপনাকে,
কাল হাশরের মুক্তি পাওয়ার,
আশা করতে পারে-- পারে ও
আযরাইল আসিবে যখন
মউতেরী কালে,
দয়া করে প্রাঁণের মুরশিদ,
থাকিয়েন মোর পাশে-- পাশে ও
আমি গোনাহ্গারে।
নাত-ই-মুরশিদ ১২
ওয়াজীহ্ তুমি ................
তুমি বড় কামলি ওয়ালা
তোমার প্রেমের মধু দিয়া,
জাগৎ পাগল করিলা।
জন্ম তোমার চাঁদপুরে নানুপুর গ্রামে
পিতা তোমার আহ্মদ উল্লাহ্
সর্বলোকে জানে,
তোমার জননী হল,
বাংলা মাতা/দয়াল মাতা আয়িশা। ঐ
মোহাম্মদীয়া ত্বরীক্বার রাজা
আমরা তোমার প্রজা,
ওয়াজীহ্র রাজ্যে বাস করির
করব ওয়াজীহ্র সেবা।
ঐ সেবাতে দেখি যেন,
ওয়াজীহ্র নূর চেহারা। ঐ
মনে বড় আশা ছিল,
হব চরন দাসী
আমার মন-প্রাণ সপে দিয়ে
তোমার ভালবাসি।
সাদিক তোমার প্রেমের আসে
আশায় রইছি চাইয়া। ঐ
নাত-ই-মুরশিদ ১৩
প্রেমের দরিয়া আল্লাহ্র নূর!
সুরতে ওয়াজীহ্ উল্লাহ্
ইয়া রাসুল!
আমার ভাঙ্গা ত্বরী
কেমনে দেই পাড়ি,
হৃদয়ের তরী তুমি,
পারেরি ও কুল,
ডুবিলে আমার তরী দয়াল,
কলঙ্ক তোমারী,
তুমি ওয়াজীহ্ নূরী,
নূরের পুতুল। ঐ
দয়ারী সাগর
এলেমের শহর,
কিতাবে খবর
তুমি সৃষ্টির মূল,
শাফায়েতের ভার,
হাতেতে তোমার,
মুরীদের কান্ডারী,
দুই কুলেরী কুল। ঐ
তুমি নূরের ওয়াজীহ্
সৃষ্টির ছবি,
হায়াতুল ওয়াজীহ্
তুমি হৃদয় বুল্ব্ল্,ু
তুমি মাশুকে রাব্বানা,
মুরীদের সৃজনা,
সাদেক তোমার দেওয়ানা,
পেতে চরণ ধূল। ঐ
নাত-ই-মুরশিদ ১৪
মুরশিদ ক্বিবলা জান!
এই অধমের লও ছালাম।
হয়তো আমায় দাওহে দেখা,
না আমায় দাও ক্বোরবান।
শোন আশিক্বগণ!
শাহী মহল্লা শরীফে আছেন ‘এক রতন’
মুরশিদ ক্বিবলা জান!
এই অধমের লও ছালাম।
মুরশিদ ক্বিবলা জান!
তোমার বিচ্ছেদে জ্বলে আমার প্রান।
মুরশিদ ক্বিবলা জান!
তোমার জন্য কান্দে আমার প্রান।
এই সংসারের দয়া মায়া,
সকল কিছু ছাড়িয়া,
এসেছি রওদ্বাহতে তোমার
রহ্মতের লাগিয়া,
লওগো কুলে তুলিয়া,
মুরশিদ ক্বিবলা জান!
এ অধমের লও ছালাম,
মুরশিদ ক্বিবলা জান!
তোমার বিছ্ছেদে
জ্বলে আমার প্রাণ।
এই সংসারের ভাল মন্দ
সকল কিছু মমতা,
সবই আমার তিক্ত লাগে
মিষ্ট লাগে তোমার পাক রওদ্বাহ
মুরশিদ ক্বিবলা জান!
এই অধমের লওগো ছালাম। ঐ
মুরশিদ ক্বিবলা জান!
তোমার জন্য কান্দে আমার প্রাঁণ।
হয় তো আমায় দাও হে দেখা,
না হয় আমায় দাও ক্বোরবান ,
মুরশিদ ক্বিবলা জান!
এই অধমের লও হে ছালাম । ঐ
মুরশিদ নামে আল্লাহ্র হাবীব
আসলেন বাংলার জমিনে
শুয়ে আছেন নূরানীগঞ্জে,
শাহী মহল্লা শরীফের রওদ্বাহতে
তাঁর জন্য আজী কান্দে
আল্লাহ্র বিশ্ব জাঁহান। ঐ
আল্লাহ্র মাহবুব মুরশিদ ক্বিবলা,
রাসুলের পরে বানাইয়া,
চন্দ্র রুপে রাখলেন তাঁরে
আরশেতে লুকাইয়া,
পাঠালেন অবশেষে ত্বরীক্বার ইমাম। ঐ
সকল ওয়ালীর শিরমণী সাইয়্যিদ,
মোহাম্মদ ওয়াজীহ্ উল্লাহ্ ,
নবীর পরে তাঁকে মানি,
মানি তাঁর-ই-ত্বরীক্বাহ,
নবীর নুরে তাঁর জীবনী
হইয়াছে শাহেন শান। ঐ
তোমার তরে প্রান বিলাতে
এসেছি এই রওদ্বাহতে/খান্কাতে/দরবারে,
তোমার জন্য মন কাঁদে,
থাকতে চায়না দেহেতে,
হয়তো তোমার চরন তলে,
দাও হে আমায় জান ক্বোরবান। ঐ
আমায় একা করে তুমি,
ঘুমিয়ে আছ রওদ্বাতে,
পেয়ে ও পাইনা তোমায়,
বসে আছি ধরাতে,
স্বপনে আমায় দাও হে দেখা,
ওহে আমার জানের জান। ঐ
তুমি যদি না হইতে
কেমনে হইত বাংলাদেশ,
তোমায় বিনে আল্লাহ্ রাসুল,
জান্তনা এ সব মানুষ,
ত্বরীক্বতের শুধা দিয়ে বানাইলা,
আশিক জাকিরান। ঐ
সহজ সরল পথ দেখাইয়া
আশিক বানাও মাবুদের,
তোমায় দেখলে মনে পড়ে
মতই তুমি রাসুলের,
রাসুল ও নও তুমি
তার পর নাই ফোরক্বান। ঐ
চাইনা তোমার নাজ নিয়ামত,
চাইনা তোমার কারামত,
চাই শুধু তোমায় মুরশিদ ,
এটাই আমার পরম শুক,
এর ছেয়ে বড় কিছু,
নাই দুনিয়ায়-আখিরাত। ঐ
তুমি ছাড়া এই ধরাতে
বেচে থেকে লাভ কি?
তোমায় পেয়ে ধন্য হব
তোমার জন্য মরব-ই-আমি,
তবু যদি পাই তোমায়
ইহদাম আর পরদাম। ঐ
নাত-ই-মুরশিদ ১৫
যাঁর খাতিরে সারা বাংলা
স্বাধীন করলেন পাক রব্বুল,
মুরশিদ না আসিলে বাংলায়,
বাংলার হইত গন্ডগোল।
আহ্মদ উল্লাহ্র পেশানীতে
মা আয়শার বক্ষ হতে,
পাঠাইলেন বাংলাদেশে
চাঁদপুরের নানুপুর।
ওয়ালীদের শির মনি
রাসুলেরী নয়ন মনি
পাঠাইলেন বাংলা ভূমি
আল্লাহ্ পাকের খাস মাহবুব।
ওয়ালী আল্লাহ্র বাংলাদেশে
ধরা দিলেন মুরশিদ রূপে,
মোহাম্মদীয়া ত্বরীক্বার ইমাম হইয়া
শুয়ে আছেন কুতুবপুর।
জন্ম আঁপনার নানুপুরে
কাটাইলেন ঢাকা শহরে,
শুয়ে আছেন রওদ্বাহ পাকে
শাহী মহল্লা শরীফ কুতুপুর।
মহান আল্লাহ্র হইল দয়া,
নসীব করলেন মুরশিদ ক্বিবলা
রাইখ আমায়,
ওয়াজীহ্র পথে,
রাইখ আমায় মোহাম্মদী পথে
পাই যেন দুনো‘কুল ।
মহান আল্লাহ্ দয়া করে
পাঠাইলেন বাংলাদেশে ,
গোনাহ্গারদের তরাইতে
পাঠাইলেন আঁপন মাহবুব।
সকল ত্বরীক্বার সেরা ত্বরীক্বা
ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া ত্বরীক্বাহ,
ইমাম বানাইয়া আপনায়
পাঠাইলেন পাক গাফুর।
ত্বরীক্বারী ইমাম হইয়া,
বাংলাদেশে ধরা দিয়া,
মোহাম্মদী পথে মুরীদ করে,
পৌছাইলেন আরশ-ই-নূর।
জন্ম আঁপনার বাংলাদেশে,
বাংলা ভূমি রহ্মত করতে,
ধন্য হল আপনায় পাইয়া,
রং হল লাল সবুজ।
স্বাধীন করলেন পবিত্র ভূমি,
স্বাধীন হল জন্ম ভূমি,
আঁপনার জন্য স্বাধীন হইল,
বাংদেশের ভূ-গোল।
নবীর নূরের জ্যোতি নিয়া,
জাতী নূরের আলো পাইয়া,
মহান আল্লাহ্র বন্ধু হইয়া,
বাংলা করলেন নূরে নূর।
মুরশিদ যদি না আসিত,
স্বাধীনতা না হইত,
বাংলাবাসী বন্দী থাকত,
হাতে জালিম, বৃট্রিশ,
আর হানাদর।
এনে ছিলেন স্বাধীনতা,
ওয়াজীহিয়া ত্বরীক্বার ইমাম হইয়া,
রক্ষা করলেন বাংলার সার্বভৌম।
মহান আল্লাহ্ দয়া করে,
পাঠাইলেন রহ্মত রূপে,
পার করিতে মানবকুল
আঁপনি-ই-স্বাধীনতার আসল ।
জন্ম হইল স্বাধীনতা,
প্রচার করতে এক ত্বরীক্বাহ
ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া,
এই ত্বরীক্বাহ-ই-সবের মূল।
জন্ম নিলেন বাংলাদেশে,
কাটাইলেন ঢাকা শহরে,
ইমাম হইলেন লোহার পুল,
খান্কা শরীফ আহ্মদপুর।
স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখেন ১৯৬৫সনে,
অবশেষে স্বাধীনতা আনিলেন
আল্লাহ্ পাকের খাছ মাহবুব।
স্বাধীন বাংলার জন্য করলেন
আত্ম নিয়োগ,
স্বাধীনতা আনলেন ৭১ সনে
থাকিয়া লোহারপুল।
মূল ত্বরীক্বার ইমাম হইয়া
শুয়ে আছেন শাহী মহল্লা,
কাঁদিলেন সারা জীবন
লাগিয়া রাসুলুল্লাহ্ এঁর উম্মত।
নাত-ই-মুরশিদ ১৬
শুনো ওগো মুরীদ, মুমিন ভাই,
সত্য কথা বলে যাই,
ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া ত্বরীক্বা ছাড়া,
পাইবা না কোন নূর।
ফুরফুরা শরীফের চাবি,
মোহাম্মদীয়া এঁর মূল নাভী,
সকল ত্বরীক্বার ইমাম হইয়া
বাংলাদেশে মওলুদ।
আল্লাহ্ পাকের হইল দয়া,
স্বাধীন করলেন সারা বাংলা,
উছীলা হইল মুরশিদ ক্বিবলা,
লক্ষ কোটি শুকুর।
নবীজির উছীলায় আরব,
পাইয়াছে অনেক সম্পদ,
বাংলা ভূমি ধন্য হইল
ওয়াজীহ্র খাছ নূর।
ধন্য ধনে হইবে একদিন,
বাংলা ভূমি হাস্বে সেদিন,
১নং ধনী রাষ্ট্র হইবে
মুরশিদ জবানের মধুর সুর।
নবীজিকে বলছেন মুরশিদ
বাংলার মানুষ দুঃখ কষ্টের,
আঁপনার উম্মত সারা দুনিয়ায়
থাকুক সবাই করুক সুখ।
এই অধমে কেন্দে বলে,
শুধু গোলামেরী আশা করে,
জীবনে মরনে পাইযে দীদার,
আর একটু মোহাব্বত।
আমার জীবন ধন্য আজি পরকালে মুক্তি,
মূল ত্বরীক্বার হইব গোলাম
এটাই আসল মকসুদ।
কি বলিব আঁপনার শানে
কি লিখিব ক্ষুদ্র জ্ঞানে,
সকল দরজার সেরা দরজা
দিয়াছেন পাক রব্বুল।
মহান আল্লাহ্র রহ্মত রুপে
নক্শা-ই-নবীর ত্ববকা নিয়ে
শাসছুল আরিফীন হইয়া
আসলেন নবীজির মাহ্বুব।
নাত-ই-মুরশিদ ১৭
তোরা কে যাবিরে আয়!
আমার মুরশিদের ত্বরীক্বায়,
ঝাপ দিতে তৌহিদের সাগরে রে,
ঝাপ দিতে অকুল সাগরে ।
তোরা কে যাবিরে আয়!
আমার মুরশিদের রওদ্বাহয় ,
ঝাপ দিতে ওয়াজীহ্র সাগরে রে,
ঝাপ দিতে প্রেমির সাগরে ।
তোরা কে যাবিরে আয়!
ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া ত্বরীক্বায় ,
ঝাপ দিতে তৌহিদের সাগরে রে,
ঝাপ দিতে অকুল সাগরে ।
ওরে লাগলে প্রেমের বাঁও,
দুলে চলবে নাও,
আমার মুরশিদের গুন গান গাও,
মধুর স্বরে।
ও তুই হইয়া রে মানুষ!
কেন রহিল বেহুশ,
আইলি না হুশের ঘরে রে।
ওরে সম্মুখে ঝড়!
অতি ভয়ংকর,
ভয় কিরে মন তোর
শক্ত হাল ধর।
আমার মুরশিদের নামটি লইয়া,
যে জন গেছেন মরিয়া
অধরারে সেই ধরাতে পাবিরে।
বেলা নেই বেশী,
ডুবিল শশী,
কাঠ মায়া পাশি,
ভয় কিরে মন ওরে ।
আমার মুরশিদের সঙ্গ লইয়া,
যে জন গেছে চলিয়া,
সাফল্য জনম তা‘রে।
নাত-ই-মুরশিদ ১৮
মাতৃ গর্ভে ওয়াজীহ্ উল্লাহ্,
আল্লাহ্র ওয়ালী আউলিয়া
ধন্য আমি এ জীবনে,
পাইয়া ত্বরীক্বাহ্ মোহাম্মদীয়া।
পাইছে তোমার নামের সিফাত,
ওয়াজীহ্ উল্লাহ্ নবীজির আওলাদ,
কত পাপি পাইল নাজাত,
মুরশিদের রওদ্বাহ্তে গিয়া। ঐ
হইয়াছে আল্লাহ্ মশুকীন,
ওয়াজীহ্ উল্লাহ্
শামছূল আরিফীন,
এ ত্বরীক্বায় নিলে তাল্ক্বীন,
যাবে পুল-সিরাত পার হইয়া। ঐ
পরে তোমার প্রেমের মালা,
আমার মিটিল এশকেরি
জ্বালা,
সাদিক মিয়ার এই প্রার্থনা,
নিও মুরশিদ তরাইয়া। ঐ
ওয়াজীহ্ উল্লাহ্ শামছূল
আরিফীন,
এক নিয়াতে নিলে তাল্ক্বীন,
যাবে পুল-ছিরাত পার হইয়া। ঐ
পরে তোমার প্রেমের মালা,
আমার মিটল এশকেরী জ্বালা
মুরশিদ কিবলা
ওয়াজীহ্ উল্লাহ্র
পাইয়া চরন ধূলা। ঐ
মোহাম্মদী জ্বালাইছে বাতি
ওয়াজীহ্ উল্লাহ্
নকশা-ই-নবী,
সাদিকেরী এ মিনতি
নিও মুরশিদ ত্বরাইয়া। ঐ
নাত-ই-মুরশিদ ১৯
আমার মন করেছে দেওয়ানা,
আমার প্রাঁণ করেছে দেওয়ানা,
ওয়াজীহ্ উল্লাহ্ কিবলা কাবা,
মুরশিদ মাওলানা।
সোনার বাংলার জমিনেতে,
নানুপুরের পাক ভূমিতে,
তাশ্রিফ নিলেন এ ধরাতে,
পাপীকে করতে ক্ষমা। ঐ
আল্লাহর পেয়ারা ওয়াজীহ্,
নবীজিরও নয়ন মনি
হলেন আঁপনি নক্শা-ই-নবী,
মোহাম্মদী নিশানা। ঐ
আল্লাহ্র ওয়ালী হলেন ওয়াজীহ্ ,
বিলায়াতে হয়ে ধনী,
মোহাম্মদীয়া ত্বরীক্বা নিয়া,
হলেন মাশুক-ই-রাব্বানা। ঐ
ওয়াজীহ্ উল্লাহ্ আল্লাহ্র ওয়ালী
বিলায়াতে হতে ধনী,
কাঙ্গাল সাদিক তোমার
পাইতে চরন ধূলা
হইছে পাগল দেওয়ানা।
নাত-ই-মুরশিদ ২০
মন যে আমার টিকে নারে
আমার কাছে হায় রে,
প্রিয় মুরশিদ লও গো ডাকি
সোনার শাহী মহল্লায় রে । (২)
নাই কো টাকা,
নাই কো কড়ি,
গ্রামদেশে রইলাম পড়ি,
পারলাম নাকো দিতে সালাম,
গিয়ে মুরশিদের পায় রে।
প্রিয় মুরশিদ লও গো ডাকি
সোনার শাহী মহল্লায় রে । (২)
পারতাম যদি যেতে হেথা,
জুড়াইতো মনের ব্যাথা,
পাক শাহী মহল্লার পথের ধুলা,
মাখতাম সারা গায় রে।
প্রিয় মুরশিদ লও গো ডাকি
সোনার শাহী মহল্লায় রে । (২)
পাখা যদি থাকতো আমার,
দেরী তবে করতাম না আর,
উড়ে গিয়ে হাজির হতাম,
মুরশিদের রওদ্বায় রে।
প্রিয় মুরশিদ লও গো ডাকি
সোনার শাহী মহল্লায় রে । (২)
রওদ্বাহ পাকের চৌকাট ধরি,
চুমু খেয়ে থাকতাম পড়ি,
বলতাম যদি না দাও দেখা,
মরিব হেথায় রে।
প্রিয় মুরশিদ লও গো ডাকি
সোনার শাহী মহল্লায় রে । (২)
বলতাম আরও বিনয় করে,
সেই ভয়নক রোজ হাশরে ,
উম্মত/মুরীদ বলে ক্বদমে,
দানিয় আমায় রে।
প্রিয় মুরশিদ লও গো ডাকি
সোনার শাহী মহল্লায় রে । (২)
নাত-ই-মুরশিদ ২১
সবছে আয়লা ও আয়লা হামারা মুরশিদ,
সবছে বালা ও বালা হামারা মুরশিদ।
জেন্কা তা‘রীফ আল্লাহ্ ফরমান,
জেন্কা তারীফ রাসুল কিয়া, ঐ
উন্কি ইজ্জত ক্বোরআন হাদীস,
উন্কি খোলাসা বয়ান হামনে শুনা,
আওলিয়াকে সরদার,
হামারা পীর কিব্লা
শামছুল আরিফীন উন্কা দরজা,
মাহবুব-ই-সুবহানী,
নকশা-ই-নবী,
হামারা মুরশিদ হায়,
আল্লাহ্ কা পেয়ারা
জেন্কা নাম আল্লাহ্ নে
ওয়াজীহ্ উল্লাহ্ রাখ্যা,
রাসুলনে উন্কো হাবীব ফুকারা,
কোন দে-তা হায়,
দে-নে কো ছাহিয়ে
দেনে ওয়ালা হায় চাছ্ছা,
হামারা মুরশিদ,
খালক্বছে আওলিয়া,
অওলিয়াছে মুরশিদ,
আওর মুরশিদে ছে আলা,
হামারা মুরশিদ কিব¡লা,
হা-মী’ সব গোনাগার
হামারা মুরশিদ শাফীয়ার
কুই নিহি পেরেশানী ময়দান-ই-মাহ্শার,
ইয়ে দরবার দরবার-ই-মোহাম্মদ
ইয়ে সরকার সরকার-ই-মোহম্মদ
ইয়ে দরবারকা তাজিদার হামারা মুরশিদ
উন্কি দাওয়াত ছে আয়া হামী সব আসহাব
আজ হায় ঈদ-ই-মীলাদুন্নবী
উছকি মাহফিল কিয়া হামারা মুরশিদ।
No comments:
Post a Comment