News: MAHFIL ROUTINE: 1. Yearly Mahfil a. Eid E Miladunnabi (Sallallahu Alaihi Wa Sallam)11Rabiul Aeull b. Eid E Miladul Wajeeh (Radhiallahu Anhu) 11jilkad 2. Monthly Mahfil a.The Holy Ashura b. The Akheri Chahar Somba c. Mi’rajunnabi (Sallahu Alaihi Wa Sallam)Night d. Lailatul Barat e. Lailatul Qadr f. 18th ramadan- Iftar Mahfil (Darbar’s) g. 18th Ramadan- Iftar Mahfil (RANI MA’s) h. 29th Zilhajj- (night) Khandakar Qari Mohammad AbulHashem (radhiallahu Anhu)’s Isal ESawab Mahfil i. 11th Rabius Sani (night)Fateha E Iyazdahm And Umme Hani (RANI MA) (RadiallahuAnha)’s Isal E Sawab Mahfil 3.Weekly Mahfil Every Thursday after ‘Isha- Zikr, Milad And Qiyam Mahfil Other Mahfils a. Salatul Jum’a b. Eid ul Fitr c. Eid ul Azha d. Afarafa Day Mahfils For Bangladesh Affairs Routine: a. Independence Day of Bangladesh, 26th March b. Victory Day of Bangladesh, 16th December c. International Mother Language Day and National Shaheed Day, 21th February d. Death Anniversary of Shahid President Ziaur Rahman, 30th May d. National Mourning Day and Death Anniversary of Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman, 15th August

Saturday, March 17, 2018

নাত-ই-মোরশেদ (সাইয়্যেদ একেএম ওয়াজীহ উল্লাহ) রাঃ 02

নাত-ই-মোরশেদ কিবলা রাঃ ১৬
 বাংলাদেশের বুলবুলি গো,
 বাংলাদেশের বুলবুলি গো,
কেমনে তোমায় রই ভুলে
কেমনে তোমায় রই ভুলে
উম্মী আমিন বাংলাদেশী ,
সাম্য বাদী হে মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ ,
সবুজ শ্যামল বাংলাদেশে ,
আসিলেন এক গোলাপ ফুলে।
তোমার নামে আশেক আল্লাহ ,
হে মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ ,
তুমি আল্লাহর, আল্লাহ তোমার,
কি রহস্য আছে মাঝে।
দয়ার সাগর,মোরশেদ তুমি,
তোমার গুনাহ গার মুরীদ আমি,
পার করে নাও ও গো দয়াময় ,
কঠিন হাশরের সেই দিনে।

নাত-ই-মোরশেদ কিবলা রাঃ ১৭
মোরশেদ আছেন কর্নে শুনি,
দেখলাম না দুই নয়নে,
মনের দুঃখ রইল গো মনে।
মোরশেদ আছেন কর্নে শুনি,
 বুঝলাম না আমার হৃদয়ে,
মনের দুঃখ রইল গো মনে।
 Eমোরশেদ আমি অধম কপাল মন্দ,
 না পাইলাম ত্বরীক্বার গন্ধ ও
যার কপালে লেখা আছে,
যার কপালে লেখা আছে,
 ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া ত্বরীক্বা বুঝিতে।
মোরশেদ এই অধমে কেন্দে বলে ,
কবে যাইব তোমার রওজা শরীফে ও,
আমার জীবন ধন্য হইবে,
আমার জীবন ধন্য হইবে
মোরশেদকে পাইলে।
ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া ত্বরীক্বা বুঝিলে।
 মোরশেদ পাগল হইলাম আমি,
আপনার দীদার লাগিয়া,
দয়া করে দাওগো দেখা,
দয়া করে দাওগো দেখা,
স্বপনেতে আসিয়া।
 মোরশেদ আপনাকে দেখিলে একবার,
পাবে শুপারিশ আপনার ও
দোজাঁহানে মুক্তি পাইবে,
দোজাঁহানে মুক্তি পাইবে,
আপনার মধুর পরশে।

নাত-ই-মোরশেদ কিবলা রাঃ ১৮
তুমি যানো না গো মোরশেদ,
তুমি মোর জীবনের সাধনা।
তুমি যানো না গো মোরশেদ,
তুমি মোর জীবনের সাধনা।
ইহকাল আর পরকাল,
রাত্র নিশি আর সকাল বিকাল,
সর্বদাই করি জপনা।
আসমান জমিন ,গ্রহ তারা,
খুজে বেড়াই শুধু তোমা,
কোথায় গেলে পাব তারই ঠিকানা।
স্বপ্নে দেখি তোমায় আমি,
জেগেই আবার হারিয়ে পেলি,
সদাই থাকে মনের কল্পনা।
পাই বা পাই আমি
খুজবো আমি দিন রজনী
এটাই জীবনের ভাসনা।

নাত-ই-মোরশেদ কিবলা রাঃ ১৯
আগে জানিনা গো মোরশেদ
তুমি যাইবে আমায় ছাড়িয়া
আমি সব কিছুতে তেজিলাম,
তোমার ক্বদম ধরিলাম,
তুমি চলিয়া গেলে আমায় একা পেলিয়া
পারলাম না আমি রাখতে ধরিয়া।
আমি সকল কিছু ছাড়িলাম,
তোমার ত্বরীক্বা ধরিলাম,
মোরশেদ তুমি যে গেলে চলিয়া।
তোমারী বিরহে ,
সদাই অন্তর জ্বলে,
শান্তি পাইনা মোরশেদ কোথাও যাইয়া।
আমি পাগল হইলাম,
সারা বিশ্ব খুজিলাম,
যদি দেখা পাই শুধু তোমারে,
পাইলাম না তোমার দেখা,
শান্তি পাইনা আমি তোমাকে ছাড়া।
তুমি জাননা গো মোরশেদ
তুমি মোর জীবনের সাধনা।
 Eতোমাকে ছাড়া,
এই জগৎ মিছা,
কেন বুঝে ও বুঝনা।
পারলাম না আমি
মোরশেদ তোমায় রাখতে ধরিয়া।
আমার অন্তর জ্বালা,
কেউ তা বুঝে না,
তুমি ও বুঝে আজ,
রইলা লুকাইয়া,
পারলাম না আমি
মোরশেদ তোমায় রাখতে ধরিয়া।
মোরশেদ তুমি দয়া করে,
রাইখ করুনার নজরে,
তোমার গোলাম যে শুধু একা,
মোরশেদ তোমার দরবার হইতে,
বিলিন করে দিও না,
পারলাম না আমি মোরশেদ
তোমায় রাখতে ধরিয়া।
মোরশেদ তোমার প্রেমে পড়িয়া,
সকল কিছু ছাড়িয়া
একাকী হইলাম আমি
তোমাকে হারাইয়া,
পারলাম না আমি মোরশেদ
তোমায় রাখতে ধরিয়া।
মোরশেদ তোমার স্বীতিতে পাগল আমি,
আজ হইলাম বনবাসী,
মোরশেদ কোথায় গেলে পাই
শুধু তোমার দেখা চাই
প্রানে মানে না লাগছে একা
পারলাম না আমি মোরশেদ
তোমায় রাখতে ধরিয়া।
আমি আগে যদি জানিতাম
যাইতে নাহি দিতাম
রাখিতাম নজরে নজরে,
রাখিতাম অন্তরে অন্তরে,
মোরশেদ কাঁদে যে গোলাম
দাও তোমার দর্শন
নীশিতে স্বপনে আসিয়া,
দাও শান্তনা ওগো মোরশেদ দাও দেখা
পারলাম না আমি মোরশেদ
তোমায় রাখতে ধরিয়া।

নাত-ই-মোরশেদ কিবলা রাঃ ২০
আশেক মন মনরে
মন কেন মোরশেদের কথা বলে,
অশান্ত মন মন রে
মন কেন এশকের কথা বলে,
প্রেমিক হৃদয় হৃদয় রে
হৃদয় কেন ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া ত্বরীক্বার কথা বলে।
যতই চাই আমি
ভুলে থাকিতে,
ততই মন আমার
ঘুরে মোরশেদের দিকে।
মন কেন মোরশেদের কথা বলে,
হৃদয় কেন ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া ত্বরীক্বার কথা বলে।
আমি বা আমার ?
মোরশেদ বা কে?
আজ ও পারলাম না
আমার মোরশেদ চিনিতে।
মন কেন মোরশেদের কথা বলে,
হৃদয় কেন ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া ত্বরীক্বার কথা বলে।
মন যে আমার
মোরশেদ দেখিতে
কোথায় গেলে পাব আমি
তোরা বলেদে।
মন কেন মোরশেদের কথা বলে,
হৃদয় কেন ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া ত্বরীক্বার কথা বলে।
আশেক ছাড়া মাশুক
মিলে না কখন,
মন চায় ওগো মোরশেদ
তোমারী দর্শন,
হাশেমীর মুক্তি শুধু তোমাতে।
মন কেন মোরশেদের কথা বলে,
হৃদয় কেন ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া ত্বরীক্বার কথা বলে।
তুমি আমার জীবনের বাতি
তোমায় আমি স্বপ্নে পাইয়াছি,
পাগল আজ তোমার বিয়োগে।
মন কেন মোরশেদের কথা বলে,
হৃদয় কেন ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া ত্বরীক্বার কথা বলে।

নাত-ই-মোরশেদ কিবলা রাঃ ২১
মোরশেদ ও আমার পারের কান্ডার
শাফায়াতের ভার আল্লাহ দিয়াছেন যাকে,
চিনলাম না , জানলাম না,
বুঝলাম না, দেখলাম না,
সেই মোরশেদ ক্বেবলাকে আমরা।
মোরশেদ ও আমার হাশরে পারাপার
শাফায়াতের ভার আল্লাহ দিয়াছেন যাকে।
চিনলাম না , জানলাম না,
বুঝলাম না, দেখলাম না,
সেই মোরশেদ ক্বেবলাকে আমরা।
মোরশেদ ও আমার কবরের জিম্মাদার
শাফায়াতের ভার আল্লাহ দিয়াছেন যাকে,
চিনলাম না , জানলাম না,
বুঝলাম না, দেখলাম না,
সেই মোরশেদ ক্বেবলাকে আমরা।
মোরশেদ ও আমার মুরীদের জামিন্দার
শাফায়াতের ভার আল্লাহ দিয়াছেন যাকে,
চিনলাম না , জানলাম না,
বুঝলাম না, দেখলাম না,
সেই মোরশেদ ক্বেবলাকে আমরা।
শাফায়াতের ভার আল্লাহ দিয়াছেন যাকে,


নাত-ই-মোরশেদ কিবলা রাঃ ২২
আয় মেরা মোরশেদ সাইয়্যেদ
মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ
মাহবুবে রব্বানী ,
আমার কি আর সাধ্য আছে
গাইবো আপনার জীবনী।
 Eজন্ম আপনার নানুপুরে
ত্বরীক্বা হয় ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া
খানকা শরীফ আহমদপুরে(যাত্রবাড়ী)
রওজা শরীফ শাহী মহল্লা।
১৩৩২হিঃ ১২ই জ্বিল ক্বদ,বৃহস্পতিবার
সুবেহ সাদেক্ব বাংলার জমিনে
পিতা আপনার সাইয়্যেদ
মোহাম্মদ আহমদ উল্লাহ
মাতা সাইয়্যেদাহ হযরত আয়শা
আপনার জননী।
আমার কি আর সাধ্য আছে
গাইবো আপনার জীবনী।
জন্ম নিলে সাইয়্যেদ বংশে
বংশ ওমর আলী ফাতেমা
ত্বরীক্বার ইমাম তুমি
সাইয়্যেদুল আউলিয়া
তোমার নামের দুরূদ পড়ি
আমি করতে চাই শুধু গোলামী।
আমার কি আর সাধ্য আছে
গাইবো আপনার জীবনী।
রসুলের নূর পয়দা
করলেন পাক রব্বুল,
তাঁর ই খাস নূর দিয়া
বানাইলেন আপন মাহবুব।
( ’ইয়া ’) ছাড়া আপনি
মোহাম্মদ ওয়াজহুআল্লাহ
তোমারী নামের মাঝে কি রহস্য
আমরা তাঁর হাক্বীক্বত জানিনী।
শামছুল আরেফীন,
সিরাজুস সালেকীন,
মুহিব্বুল ফোক্বারা ,
ওয়াল গোরাবা,
ওয়াল মাছাকীন,
(ফকীর,দরিদ্র,মিছকীনদের পরম নেওয়াজ)
বেলায়েতের সর্বোচ্ছ মোক্বাম
অর্জন করেছেন আপনি।

নাত-ই-মোরশেদ কিবলা রাঃ ২৩
মাইনে তুমকো চিনলিয়া,
তোনে মুজকো মুরীদ কিয়া,
তোনে হামকো জাগা দিয়া,
তোনে জাগা দিয়া।
আয় মোরশেদ ই আযম ,
মাই জাহান্নাম কি লাকড়ী হো ,
তোনে হামকো বাচাঁ লিয়া।
আয় মোরশেদ ই আযম ,
মাই আন্ধেরী মে রাহতি থি,
তোনে হামকো মোনাওয়ার কিয়া।
 Eআয় মোরশেদ ই আযম ,
কিয়া শরীয়ত,কিয়া ত্বরীক্বত,
কিয়া হাকীকত,কিয়া মারেফত,
মাই আভী নেহী ছুমজা ,
তোনে মুজকো ছুমজা দিয়া।
আয় মোরশেদ ই আযম ,
আল্লাহ কোন হায়,মোহাম্মদ কোন হায়,
ক্বোরআন,হাদীস কিয়া হায়,
মাই আভি নেহী ছুমজা
তোনে মোজে ছুমজা দিয়া।
আয় মোরশেদে আযম
মাই তেরী গোলাম,
মেরা কুই এরাদা নেহী,
মেরা কুই চাহনা পাহনা নেহী,
মগর এক তুজ কো ছেওয়া।

নাত-ই-মোরশেদ কিবলা রাঃ ২৪
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
আমার মউতের নিদান কালে
থাকিবেন মোরশেদ গো আমার শিয়রে,
দেখিব আপনাকে আপন নজরে।
দেখিব আপনাকে আপন নজরে।
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
দেখি যদি চেহরায়ে আনওয়ার
মউতের জ্বালা আর থাকিবে না আমার
দয়া যে করিয়া দিয়েন দীদার
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
অন্ধকার কবরে যখন দিবে আমাকে
থাকিবেন মোরশেদ গো আমার কবরে,
দেখিব আপনাকে আপন নয়নে।
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
আপনারই নূরের জলক লাগিয়া,
কবরের আঁধার যাইবে চলিয়া,
দিয়েন দেখা দয়া যে করিয়া।
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
মনকির নকীর আসিয়া ছুওয়াল করবে বসাইয়া,
দিয়েন মোরশেদ গো পর্দা উঠাইয়া
দেখিব আপনাকে আপন নয়নে।
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
মাতা পিতা যাহাদের অন্ধকার কবরে
রাখিয়েন মোরশেদ গো মায়ার নজরে,
মুরীদ বলিয়া কবূল  করে।
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
শাফায়াতের মালা হাতেতে আপনার
তরাইবেন মোরশেদ গো উম্মত গুনাহগার
জান্নাতে নিয়েন হাতে ধরিয়া।
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
এই বিশ্ব জগতে প্রকাশ্য ও গোপনে,
দেখিতেছেন মোরশেদ আপন নয়নে,
মারেফতের খবর আপনি দেনে ওয়ালা।
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
শুনেছি কিতাবে দেখিলে আপনাকে
জীবনের গুনাহ ঝরে পড়ে ,
দেখা যে দিয়া মনের আসা দাও মিটাইয়া।
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
না আসিলে বাংলায়
বাঞ্চিত হত সবায়
কি যে হইত জান্ত আল্লাহয় ,
রহমত করে,প্রেমের যে পড়ে,
পাঠাইলেন ওয়ালী বানাইয়া।
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
মুরীদ গুলি আপনার,এতীম বাংলার,
মোরশেদ বিনা নাই কেহ দেখার,
দয়া যে করিয়া রাইখেন আপনার নজরে,
এ পাড়ে ও পাড়ে হৃদয়ে ভরিয়া
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
হাশেমী ডাকে পাগল ভেসে
দেখছ তোমরা আমার মোরশেদকে
কোথায় খুজে পাব তোমারে।
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
আল্লাহর মাহবুব যিনি,রওজা শাহী মহল্লা
বাংলারী মোরশেদ তিনি হাবীব রসুলুল্লাহ।
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
১৯৭২ সনে হজ্বব্রত পালন কালে,
ইমামতী করেন তিনি আল্লাহর ঘর বাইতুল্লাহ।
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
যেয়ারতে মদীনাতে রসুলেরী রওজা পাকে
ইমামতী করাইলেন স্বয়ং রাসুলুল্লাহ।
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা   ইয়া হুজুর ক্বেলা

 নাত-ই-মোরশেদ কিবলা রাঃ ২৫
কে কে যাবি সঙ্গে আমার আমার সাথে আয়,
ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া ত্বরীক্বা ডেকেছে আমায়,
এই ত্বরীক্বায় আসলে পারে,আল্লাহ রাসুলের সন্ধান পাবে,
দ্বীন দুনিয়া উজ্জল হবে,তোমাকে জানাই।
ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া ত্বরীক্বা ডেকেছে আমায়।
এই ত্বরীক্বায় পাবে,সকলেরী কল্যান কামী,
জ্ঞানী গুনী সবাই সমান,পরক্ব নাই
মুরীদ খোলাফা আশিক্বান, তোমাকে শুনাই।
এই ত্বরীক্বা সুন্নী জামাত,এসেই দেখ ওহে মানব,
দেখবে তুমি,বুঝবে তুমি,হক্ব ত্বরীক্বা মারেফতের খনি,
দীদারে মাওলা,দীদারে নবী,দীদারে মোরশেদ,
সহজে পাওয়া যায়।
ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া ত্বরীক্বা ডেকেছে আমায়।
রাসুলেরী কর্ন ধার,আল্লাহ হলেন আশেক্ব যার,
ইমাম হইলেন ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া ত্বরীক্বার,
সন্ধান দিলেন আমার মোরশেদ,
লক্বব বাহরূল উলুমে মারেফত,
গেথেছি আমার কলিজায়।
ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া ত্বরীক্বা ডেকেছে আমায়।
এই ত্বরীক্বার ইমাম মাহবুব,
মোরশেদ ক্বেবলা মোহাম্মদীয়ার সুর,
ডাক দিয়েছেন মসজিদ ই নূর,
খানকা ই মোহাম্মদীয়ায়।
ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া ত্বরীক্বা ডেকেছে আমায়।

নাত-ই-মোরশেদ কিবলা রাঃ ২৬
ওগো মোরশেদে আযম আল্লাহর মাহাবুব,
শামছুল আরেফীন তুমি,
করেছেন আল্লাহ কবুল,
শামছুল আরেফীন তুমি,
করেছেন আল্লাহ কবুল,
ওয়াজিহিয়া মোহাম্মদীয়া তোমার যে ত্বরীকা,
পড়ছি মোরা তোমার নামের দুরুদ আর অজিফা,
তোমার নামের ফুলের মালা,
মিটাই আজ এশকের জ্বালা,
তুমি আল্লাহর আশেক,
আল্লাহ তোমার মাশুক।
শরীয়তের রং গায়ে মেখে,
মারেফতে দিলা ডুব,
ত্বরীকতর কাজ করে
হাকীহতে পাইছ সুখ।
রাসুলেরী প্রেমে তুমি
 থাক সদা মাশগুল।
মাজহাবের কর্ম ধারা,
 প্রচার করছ দুনিয়ায়,
ক্বোরয়ান হাদীস সব জানা,
তোমার জীবন পাতায়,
সুন্নী জামাত ইমাম হয়ে,
সদাই থাক ব্যকুল।
শরীয়তের দিক দর্শন,
দেখছি তোমার জীবনে,
সব সময় করছ পন,
আল্লাহ রাসুলের গুনগানে,
তুমি মহান আল্লাহর মাহবুব।
অগনিত মুরীদ আজি,
আছে সারা দুনিয়ায়,
তোমার নামে আশেক  হয়ে ,
মেতেছে মারেফতের খেলায়,
তোমার কথা মনে করে
কান্না আসে হৃদয় পেটে
আমরা চিন্তায় বেকুল।


নাত-ই-মোরশেদ কিবলা রাঃ  ২৭
ওগো মোরশেদে আযম আমার চাঁদপরী,
আরশের তারকা মোহাম্মদ এঁর মাশুক্বী।
ইসলামের জ্যোতি ত্বরীক্বতের ক্বামারী
ফুরফুরারী সূর্য্য ,নানুপুরের  ক্বামারী,
বাংলাদেশের সূর্য্য ,কুতুবপুরের ক্বামারী,
আহমদপুরের (যাত্রাবাড়ী)তাজেদার
শাহী মহল্লা শরীফের ক্বামারী,
ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া ত্বরীক্বা দান করেছেন রাসুল,
এই ত্বরীক্বার সমস্থ কাজ কর্ম করেছেন আল্লাহ ক্ববুল,
এই ত্বরীক্বার ইমাম তুমি,এই ত্বরীক্বার মোরশেদ তুমি,
এই ত্বরীক্বাই শুধু থাকবে বিশ্ব জুড়ী।
ও য়ালিয়ে মাদার জাদ শামছূল আরেফীন
সুলতানুল আউলিয়া সেরাজুস সালেকীন
নক্ শায়ে নবী আছে তোমার চরিএে
শরীয়ত তরীকত হাকিকত মারেফতে
আজ তোমার জয় হয়েছে আল্লাহ্
আর মোহান নবীজি। ঐ
আমরা তোমার ভক্ত বর,
আমরা তোমার বংশধর,
তোমার নামের উছিলায়,
পার হতে ছাই সবাই,
তুমি আমাদের আমরা শুধু তোমারী। ঐ

নাত-ই-মোরশেদ কিবলা রাঃ ২৮
সুলতানুল আউলিয়া তুমি সুলতানুল আউলিয়া,
আল্লহার মাহবুব তুমি রাসুলেরী  প্রিয়া,
জাগিয়েছে সমস্ত মানুষ,
যারা ছিল সদা বেহুশ,
ওরে যারা ছিল অন্ধকারে,
জাগালে তোমার মধুর পরশ দিয়া। ঐ
যারা ছিল পাপি তাপি,
 ওরে যারা ছিল পাপি তাপি,
তাদের আনলে ছাড়াইয়া,
 তোমার মধুর ছোয়া দিয়া। ঐ
অন্ধকারে ছিল যারা,
ও রে অন্ধকারে ছিল যারা,
আলো দিলে তাদের তুমি,
 তোমার নূরের বাতি জালাইয়া। ঐ
এই দুনিয়া সবাই জানে ,
ও রে এই দুনিয়ার সবাই জানে

তুমি সুলতানুল আউলিয়া। ঐ

No comments:

Post a Comment