না’তে মোরশেদ ২৯
ইয়া ওয়াজীহউল্লাহ মোরশেদ
সল্লে আলা,
ইয়া ওয়াজীহউল্লাহ মোরশেদ
সল্লে আলা,
শাফাইয়াতের বন্টনকারী
ওয়াজীহউল্লাহ ।
কেউ বলে মোরশেদ নূরেরী পুতুল
কেউ বলে মোরশেদ গোলাফেরী
ফুল,
মোরশেদ নয় সে গোলাফ নয় সে
পুতুল নূর রাসলুল্লাহ।
ইয়া ওয়াজীহউল্লাহ মোরশেদ
সল্লে আলা,
ইয়া ওয়াজীহউল্লাহ মোরশেদ
সল্লে আলা,
শাফাইয়াতের বন্টনকারী
ওয়াজীহউল্লাহ ।
ক্বাবা নয় মোরশেদ মুরীদের
ক্বাবা,
মোরশেদ হইলেন রাসুলের
ক্বাবা,
আশেকের ক্বাবা শুয়ে আছেন
সোনার শাহী মহল্লা।
ইয়া ওয়াজীহউল্লাহ মোরশেদ
সল্লে আলা,
ইয়া ওয়াজীহউল্লাহ মোরশেদ
সল্লে আলা,
শাফাইয়াতের বন্টনকারী
ওয়াজীহউল্লাহ ।
বাবা নয় মোরশেদ বাবারী
বাবা,
মোরশেদ হইলেন মানবের
ক্বাবা,
মোরশেদের শোকেতে আশেক
হইয়াছে কালা।
ইয়া ওয়াজীহউল্লাহ মোরশেদ সল্লে
আলা,
ইয়া ওয়াজীহউল্লাহ মোরশেদ
সল্লে আলা,
শাফাইয়াতের বন্টনকারী
ওয়াজীহউল্লাহ ।
নাত-ই-মোরশেদ কিবলা রাঃ
৩০
দুঃখের দিনের দরদী মোর,
মোরশেদ কামলী ওয়ালা ।
তুমি আসবে জানি,
এই আধাঁর রাতে,
জ্বালবে চেরাগ লা লা।
জাগবে যবে বক্ষে আমার,
আবার তৃষ্ণা সাত সাহারার,
জানি ধরবে তুলে কন্ঠে
আমার,
কাওসারের পেয়ালা।
দুঃখের দিনের দরদী মোর,
মোরশেদ কামলী ওয়ালা ।
তুমি আসবে জানি,
এই আধাঁর রাতে,
জ্বালবে চেরাগ লা লা।
মাঝ দরিয়ায় উঠলো তুফান,
তায় না আমি ডরি,
জানি আমায় কুলে নিবে ,
তোমার শাফায়াতের মালা।
দুঃখের দিনের দরদী মোর,
মোরশেদ কামলী ওয়ালা ।
তুমি আসবে জানি,
এই আধাঁর রাতে,
জ্বালবে চেরাগ লা লা।
তোমার বে সুম জানি ,
করে আমার নেগাহবানী,
রাংবে ধুসর দিল গুলি মোর,
তোমার আখিঁর জ্বালা।
দুঃখের দিনের দরদী মোর,
মোরশেদ কামলী ওয়ালা ।
তুমি আসবে জানি,
এই আধাঁর রাতে,
জ্বালবে চেরাগ লা লা।
নাত-ই-মোরশেদ কিবলা রাঃ
৩১
মন যে আমার টিকে নারে
আমার কাছে হায় রে,
প্রিয় মোরশেদ লও গো ডাকি
সোনার শাহী মহল্লায় রে ।
সোনার শাহী মহল্লায় রে ।
নাই কো টাকা, নাই কো কড়ি,
গ্রামদেশে রইলাম পড়ি,
পারলাম নাকো দিতে সালাম,
গিয়ে মোরশেদের পায় রে।
প্রিয় মোরশেদ লও গো ডাকি
সোনার শাহী মহল্লায় রে ।
সোনার শাহী মহল্লায় রে ।
পারতাম যদি যেতে হেথা,
জুড়াইতো মনের ব্যাথা,
পাক শাহী মহলমহল্লার পথের
ধুলা,
মাখতাম সারা গায় রে।
প্রিয় মোরশেদ লও গো ডাকি
সোনার শাহী মহল্লায় রে ।
সোনার শাহী মহল্লায় রে ।
পাখা যদি থাকতো আমার,
দেরী তবে করতাম না আর,
উড়ে গিয়ে হাজির হতাম,
মোরশেদের রওজায় রে।
প্রিয় মোরশেদ লও গো ডাকি
সোনার শাহী মহল্লায় রে ।
সোনার শাহী মহল্লায় রে ।
রওজা পাকের চৌকাট ধরি,
চুমু খেয়ে থাকতাম পড়ি,
বলতাম যদি না দাও দেখা,
মরিব হেথায় রে।
প্রিয় মোরশেদ লও গো ডাকি
সোনার শাহী মহল্লায় রে ।
সোনার শাহী মহল্লায় রে ।
বলতাম আরও বিনয় করে,
সেই ভয়নক রোজ হাশরে ,
উম্মত বলে ক্বদমে,
দানিয় আমায় রে।
প্রিয় মোরশেদ লও গো ডাকি
সোনার শাহী মহল্লায় রে ।
সোনার শাহী মহল্লায় রে ।
নাত-ই-মোরশেদ কিবলা রাঃ ৩২
আমার কিছু ভালো লাগে না,
মন হইয়াছে দেওয়ানা,
মনে লয় উড়িয়া যাইতাম
সোনার শাহী মহল্লা।
আছেন মোরশেদ রওজা পাকে,
ডাকি যদি ডাকার মতে ও ,
দিবেন দেখা আমার সাথে
দেরি করবেন না।
মনে লয় উড়িয়া যাইতাম
সোনার শাহী মহল্লা।
আল্লাহ যদি দিত পাখা,
উড়ে গিয়ে করতাম দেখা ও ,
গরীব আমার নাইকো টাকা,
যাইতে পারলাম না।
মনে লয় উড়িয়া যাইতাম
সোনার শাহী মহল্লা।
ত্বরীক্বার আদায় করিয়া,
রওজাতে যাও চলিয়া ও ,
দয়াল মোরশেদের জিয়ারতে
গোনাহ থাকে না।
ত্বরীক্বার সকল কাজ শেষ
করিয়া,
রওজা পাকে নাহি গেলে ও,
ত্বরীক্বার কাজ শেষ করিয়া
চলে আসলে কবুল হবে না।
মনে লয় উড়িয়া যাইতাম
সোনার শাহী মহল্লা।
এই অধম কেঁদে বলে,
ওগো মোরশেদ আপনি বিনে ও,
রোজ হাশরে গোনাহ গারের
উপায় দেখি না।
মনে লয় উড়িয়া যাইতাম
সোনার শাহী মহল্লা।
নাত-ই-মোরশেদ কিবলা রাঃ
৩৩
মোরশেদ ক্বেবলার নামটি
আমার,
দয়াল মোরশেদের
নামটি আমার ,
সদায় জাগে মোর মনে,
কাঙ্গালের ধন গো মোরশেদ,কে বা নাহি জানে।
তোমারে যে পাইবার আশে,
ঘুরি আমি দেশ বিদেশে ও,
অধমেরে কইরা পাগল , অধমেরে কইরা পাগল ,
মোরশেদ সদায় জাগে মোর মনে।
কাঙ্গালের ধন গো মোরশেদ,কে বা নাহি জানে।
কিতাবেতে শুনি আমি,
গোনাহ গারের বন্ধু তুমি ও,
তুমি নিজে পার করিবা, তুমি নিজে পার করিবা,
রোজ হাশরের সেই দিনে।
কাঙ্গালের ধন গো মোরশেদ,কে বা নাহি জানে।
মরন আমার সামনে খাড়া,
কোন দিন জানি পড়ি ধরা ও,
আমি মনে প্রানে, আমি মনে প্রানে,
ডাকি দয়াল মোরশেদ তোমারে।
কাঙ্গালের ধন গো নবী,কে বা নাহি জানে।
হাশর মিজানের কালে,
তোমায় ডাকব মোরশেদ ,
বন্ধু বলে ও,
নিজ গুনে পার করিও, নিজ গুনে পার করিও,
বিপদেরী সেই দিনে।
কাঙ্গালের ধন গো মোরশেদ,কে বা নাহি জানে।
আছেন আমার দয়াল মোরশেদ,
আমি কি আর মরনেরে ডরি ও,
মউত কালে কোলে নিবেন, মউত কালে কোলে নিবেন,
ভয় কি আমার কবরে।
কাঙ্গালের ধন গো নবী,কে বা নাহি জানে।
অধম গোলাম কেঁদে বলে,
আমার মোরশেদের ক্বদম তলে
ও ,
ঠাই যেন পাই বিপদ কালে, ঠাই যেন পাই বিপদ কালে,
তরাইবেন মোরশেদ আমারে।
কাঙ্গালের ধন গো নবী,কে বা নাহি জানে।
নাত-ই-মোরশেদ কিবলা রাঃ
৩৪
সালাতু সালাম গো আমার
দুরূদ সালাম গো আমার,
বইলো মোরশেদ ক্বেবলায়,
তোমরা যদি যাও মোরশেদের
রওজায়।
রওজা শরীফে চলার পথে,
আমি বসে আছি দিবস রাতে ও
সালাম আমার পৌছে দিও ,
আমার মোরশেদ ক্বেবলায়।
তোমরা যদি যাও মোরশেদের
রওজায়।
খানকা ই মোহাম্মদীয়া
শরীফে,
ফুলের একটি বাগান আছে ও,
সেই বাগান থেকে মধু দিতেন,
আমার প্রানের মোরশেদ
ক্বেবলায়।
তোমরা যদি যাও মোরশেদের
রওজায়।
(যাত্রা বাড়ী)খানকা ই মোহাম্মদীয়া শরীফে,
নূরের একটি মসজিদ আছে ও,
সেই মসজিদ ই নূরে নামাজ
পড়াইতেন,
আমার প্রানের মোরশেদ
ক্বেবলায়।
তোমরা যদি যাও মোরশেদের
রওজায়।
পশ্চিম শকদি
(নানুপুর)মোরশেদ হুজুর,
যেন মোহাম্মদীয়া গোলাপ
ফুল ও,
সেই গোলাপের শুভাসেতে,
বেহেশ্তী গন্ধ পাওয়া যায়।
তোমরা যদি যাও মোরশেদের
রওজায়।
উড়ে যাওরে হৃদয় পিিখ,
শাহী মহল্লা শরীফ
মোরশেদরী রওজা পাকে ও
সেথায় আমার মোরশেদ শুয়ে
আছেন,
মোরশেদেরী পাক রওজায়।
তোমরা যদি যাও মোরশেদের
রওজায়।
মনে চায় উড়িয়া যাইতাম,
প্রান ভরে মোরশেদকে
দেখিতাম ও
পরানটারে শান্ত করতাম
দেখে মোরশেদ ক্বেবলায়।
তোমরা যদি যাও মোরশেদের
রওজায়।
নবীজির নয়ন মনি,
আল্লাহ পাকের সোনার খনি ও,
মেরশেদ ক্বেবলার পেশানীতে,
নবীজির নূর চমকায়।
তোমরা যদি যাও মোরশেদের
রওজায়।
রওজা পাকের ধুলু বালি,
আমি চোখে লাগাই সুরমা বলি
ও ,
যাবে চোখের পরদা খুলি,
দেখব আমি মোর মোরশেদ,রাসুল ও আল্লাহয়।
তোমরা যদি যাও মোরশেদের
রওজায়।
নাত-ই-মোরশেদ কিবলা রাঃ
৩৫
ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া
ত্বরীক্বা,
ইমাম আমার মোরশেদ
ক্ষেবলা।
একটাই ত্বরীক্বা, সব ত্বরীক্বার সেরা,
চিশ্তীয়া,ক্বাদেরীয়া,
নকশা বন্দীয়া আর
মোজাদ্দেদীয়া,
চারটাকে এক করিয়া,
চারটার হাক্বীক্বত দিয়া, জানবে সারা দুনিয়া,
নাম রাখলেন মোরশেদ ক্বেবলা।
এক মাত্র ত্বরীক্বা, সর্বশ্রেষ্ঠ ও মূল
ত্বরীক্বা,
হানাফী,হাম্বুলী, মালেকী,শাফায়ী,
চারটাকে এক করিয়া,
চারটার হাক্বীক্বত দিয়া, জানবে সারা দুনিয়া,
নাম রাখলেন মোরশেদ
ক্বেবলা।
মোহাম্মদীয়াকে, ওয়াজীহিয়াতে,
ত্বরীক্বতের সুরে, একত্র করা হল,
তাই তাহা সেরা, তাই আসল,
কবুল করলেন আল্লাহ
তায়ালা।
নাম রাখলেন মোরশেদ
ক্বেবলা।
মোহাম্মদী সুরে,ওয়াজীহর জবানে,
ত্বরীক্বত রূপে,ধরা পড়ে মূলে,
একটাই মূল ও আসলে,
ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া
ত্বরীক্বা
নাম রাখলেন মোরশেদ
ক্বেবলা।
আন্নাশিদুল মুরশিদি বিল আরবী
৩৬
মুরশিদি আযম সাইয়্যেদী
আনতা হাবিবী মোরশিদী
আনতা ওয়াজিহ উল্লাহ
আনতা ছিরগাতুল্লাহ
আনতা নকশা ই নবী
ইয়া শামছাল আরিফীন
ইয়া সিরাজাস সালিকীন
ইয়া হাবীবী কিবরিয়া
ইয়া কুতুবাল আলম
আনতা মুজাদ্দিদি ইসলামী ।
আনা খাদেমুকা
আনা গোলামুকা
আনা মুরীদুকা
আনতা ওয়লিইয়ী
ইয়া আমীরাশ শরীয়ত
ইয়া মাহতাবাত তরীকত
ইয়া মায়াদানাল জুদি ওয়াল কারাম
আনতা সাইয়্যেদী
আনতা নুরুন্নবী
ইয়া সাইয়্যিদাল আউলিয়া
ইয়া মমতাজা ওলামা
আনতা ওঅযলিইমিম বাতনিল
উম্মী ।
আন্নাশিদুল মুরশিদি বিল আরবী
৩৭
ইয়া মুরশিদুনা ওয়া
সাইয়্যিদুনা,
নাহনু মুরীদুকা ওয়া
খোলাফা,
আন্তা ইমামাল হাদিয়ীন,
আন্তা ইমামাল মোহাদ্দিসীন,
আন্তা ইমামাল মোফাছ্ছিরীন,
আন্তা ফখরাল ফোকাহা,
নাহনু নুরীদু আন নাজহাবা
ফিল
জান্নাতাল ফিরদাউস, বি উসিলাতিকা।
আন্তা হাদীনা ওয়া
মুরশিদুনা,
খালাক্বাল্লাহু লাকা
মিনউরিন্নবী,
নাহনু নায়লামু আন্তা নকশা
ই নবী,
আন্তা হাবীবি কিবরিয়া,
ইয়া ছাহিবা শাফায়াতি কবরা,
আনতা মোরশিদি আযম,
আনতা কুতুবুল আলম,
আনতা সাইয়্যিদুনা,
ইয়া ছহিবাল জামাল,
ইয়া সাইয়্যিদাল বাশার,
আনতা নূরূশ শাম্ছ ওয়াল
কামার,
নুওয়িরাদ্দুনিয়া ওয়াল
আখিরাহ্
মিন ওয়াজহিকান্নুর
ফাক্বাদ নাওয়ারা,
নাত-ই-মোরশেদ কিবলা রাঃ
৩৮
আমারী মনের মাঝে পেয়েছি
যে, বেদনা,
জানে ওয়াজীহ উল্লাহ
তাজেদারে বাংলা (২)
শ্যমল সবুজ বাংলার পথে
খুজি মোরশেদ তোমারে,
চোখ ইশারা দিয়ে মোর প্রান
নিয়েছে কেড়ে,
ওগো মোরশেদ নয়ন মনি আমার
গলার মালা,
এশ্কেতে মোর যাইয়া প্রান, করনা উজ্বালা,
যদি বা না দিবে ধরা, আর আমায় ড়েকোনা।
জানে ওয়াজীহউল্লাহ
তাজেদারে বাংলা (২)
Eদেখিনি জীবনে কবু দ’ুনয়নে যাহারে,
তবু কেন কাঁদেরে মন তাহারী বিরহে,
ভুলি ভুলি ভুলিরে মন, ভুলিতে যে, পারিনা।
জানে ওয়াজীহউল্লাহ
তাজেদারে বাংলা (২)
Eপাওয়ানা পাওয়ার মাঝে তুমি আমি দ’ ুজনা,
বেধেচি গো মায়ার মালা কভ
ুযেন ছুটেনা,
যখনি মনের মাঝে, খুজি ওগো তোমারে,
তখন চলিয়া যায় মন রওজা
পাকের দুয়ারে,
কাছে এলে না পাইলে কত যে, মোর বেদনা।
জানে ওয়াজীহউল্লাহ
তাজেদারে বাংলা (২)
রওজা পাকে শুয়ে আপনি
দেখতে আছেন আমাকে
কত যে ব্যকুল ওগো তোমারী
বিরহে,
দীদারের আশায় আমি আজ ও
বসে থাকি,
দেখা দিয়া মনের জ্বালা
কোন দিন নিবাইবা।
জানে ওয়াজীহউল্লাহ
তাজেদারে বাংলা (২)
নাত-ই-মোরশেদ কিবলা রাঃ
৩৯
ওয়াজীহিয়া মোহাম্দীয়া
ত্বরীক্বা,
আমার গলার মালা,
এশকের আগুন জ্বালতে আমার,
মন হয়ে যায় উতালা,
মাওঃওয়াজিউল্লাহ্ দিয়াছেন
এই ত্বরিকা ,
সঙ্গে আছে আরো সকাল সন্ধা
অজিফা,
ত্বরীকারী কাজ করি ,
হুজুরের রশ্নি ধরি ,
য়েন পাই রসূল ,আল্লাহ ।
মোহাম্মদ এর নাম শুনে,
করছি আমি পন ,
আশা আছে পাব,
ত্বরীকার ধন,
আল্লাহ রসূলের প্রেম ধরি,
পুরাব আমার বাসনা।
শরীয়তে খাটি সোনা ,
মারেফাতে আনা গোনা,
ত্বরীকতের কমর্ কান্ড,
হাকিকতের বাস্তব যন্ত্র,
বুঝিয়েছেন আমার মোরশেদ
ক্বেবলা ।
মারেফাতের অস্ত্র ভান্ডার
,
বসে আছেন
(আহমদপুর)যাত্রাবাড়ি ,
হইতেছে আল্লার অস্ত্র
তৈরী,
আছেন অগনিথ কর্ম চারী
বানায় মানুষ,
আমার মোরশেদ ক্বেবলা,
মানুষ গড়ার কারখানায়,
বিশ্ব কারখানায় হইতেছে রে
ভাই,
আল্লাহ রাাসুলের এটম
বোমা।
নাত-ই-মোরশেদ কিবলা রাঃ
৪০
আমার প্রানের মোরশেদ গো
তুমি কোথায় যে আছ,
নাত-ই-মোরশেদ কিবলা রাঃ
৪২
তোমরা সবাই বেচে ও মরে
গেছ,
আমি মরে ও বেছে আছি।
তোমাদের বেছে থাকা,
আমার তো মরে যাওয়া,
আমার বেছে থাকা,
আর তোমাদের মরে যাওয়া
কোনটা ভালো ভেবে দেখছনি।
তোমরা যারে মৃত্যু বল,
মৃত্যু তাহা নয়,
জীবন শক্তি আসল শক্তি
গুরু জনে কয়।
তোমরা যারে জীবন বল,
জীবন তাহা নয়,
মরনী আসল জীবন,
প্রেমিক মনে কয়।
পেমিক জীবন আসল জীবন,
নাইকো তাহার কখনো মরন,
মরন দেহের,আতœার না হয়,
মরে ও বেছে যাওয়া আতিœকেরা কয়।
প্রার্থিব সুখ ক্ষন কালের,
আতœা তাহা
নাত-ই-মোরশেদ কিবলা রাঃ
৪৪
তোমায় দেখলে মনে হয়,
লক্ষ কোটি বৎসর আগে ছিল,
ছিল পরিচয় বুজি ছিল
পরিচয়।
কোথায় ছিলে তুমি
কোথায় ছিলাম আম
এখন মনে হল বুজি
ছিলাম কাছাকাছি
যেন দুটি প্রান একটি
মহনায়।
লক্ষ কোটি বৎসর আগে ছিল,
ছিল পরিচয় বুজি ছিল
পরিচয়।
যেন তুমি আমি একই প্রান
দুটি হৃদয়ই একই জান,
তুলোনা কিশে ?
হারিয়ে গেছে,
একই মহনায়।
লক্ষ কোটি বৎসর আগে ছিল,
ছিল পরিচয় বুজি ছিল
পরিচয়।
তোমার মাঝে আমি,
আমার মাঝে তুমি
তুমি আমি না কি
আমি তুমি
যে একটিই পরিচয়।
লক্ষ কোটি বৎসর আগে ছিল,
ছিল পরিচয় বুজি ছিল
পরিচয়।
বল না দুরত্ব কত দুর,
বুজতে পারে কে কার সুর,
তোমার না আমার,
আসলে একই বুঝা বড় দায়।
লক্ষ কোটি বৎসর আগে ছিল,
ছিল পরিচয় বুজি ছিল
পরিচয়।
No comments:
Post a Comment