News: MAHFIL ROUTINE: 1. Yearly Mahfil a. Eid E Miladunnabi (Sallallahu Alaihi Wa Sallam)11Rabiul Aeull b. Eid E Miladul Wajeeh (Radhiallahu Anhu) 11jilkad 2. Monthly Mahfil a.The Holy Ashura b. The Akheri Chahar Somba c. Mi’rajunnabi (Sallahu Alaihi Wa Sallam)Night d. Lailatul Barat e. Lailatul Qadr f. 18th ramadan- Iftar Mahfil (Darbar’s) g. 18th Ramadan- Iftar Mahfil (RANI MA’s) h. 29th Zilhajj- (night) Khandakar Qari Mohammad AbulHashem (radhiallahu Anhu)’s Isal ESawab Mahfil i. 11th Rabius Sani (night)Fateha E Iyazdahm And Umme Hani (RANI MA) (RadiallahuAnha)’s Isal E Sawab Mahfil 3.Weekly Mahfil Every Thursday after ‘Isha- Zikr, Milad And Qiyam Mahfil Other Mahfils a. Salatul Jum’a b. Eid ul Fitr c. Eid ul Azha d. Afarafa Day Mahfils For Bangladesh Affairs Routine: a. Independence Day of Bangladesh, 26th March b. Victory Day of Bangladesh, 16th December c. International Mother Language Day and National Shaheed Day, 21th February d. Death Anniversary of Shahid President Ziaur Rahman, 30th May d. National Mourning Day and Death Anniversary of Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman, 15th August

Saturday, March 17, 2018

নাত-ই-মোরশেদ (সাইয়্যেদ একেএম ওয়াজীহ উল্লাহ) রাঃ 4

নাতে মোরশেদ  ৪৬
মনের জ্বালা ,যায় না বলা,
দুখে দুখে জ্বলছে সদা।



নাত-ই-মোরশেদ কিবলা রাঃ ৪৮
কত যে তোমাকে ভেসেছি ভাল,
ইয়া মোরশেদ সে তুমি যদি জানতে।
এই হৃদয় চিড়ে যদি দেখানো যেত
ইয়া মোরশেদ তা হলে সে কথা তুমি কি গো মানতে।
মোরশেদের চোখ মোবারক দুটি  জলে ভেজা যেন পদ্ম,
জলে ভেজা যেন পদ্ম,
যত দেখি তৃষ্ণা মিটে না,
যত দেখি তৃষ্ণা মিটে না,
ভীরু দুটি রাঙ্গা ঠোটে
পূর্নিমা চাঁদ উঠে,
হাসিলেই ঝরে পড়ে জোৎনা।
হাসিলেই ঝরে পড়ে জোৎনা।
ওগো মোরশেদ
এই রূপ দেখে দেখে মরতে পারি,
তেমনি পারি ওগো মোরশেদ বাঁচতে।
ইয়া মোরশেদ সে তুমি যদি জানতে।
ইয়া মোরশেদ ঐ কালো কেশ মোবারক তুমি,
ছড়ালে যখন
মেঘেরা ও পেল বুজি লজ্জা,
মেঘেরা ও পেল বুজি লজ্জা,
আকাশের তাঁরা গুলো মিলন ঘটিয়ে দিলো
মধুময় হলো আপনার রওজা,
মধুময় হলো আপনার শাহী মহল্লা,
ওগো মোরশেদ
এই মধুচন্দ্রা কভু যদি শেষ না হতো,
জীবন বেলার শেষ প্রান্তে।
ইয়া মোরশেদ সে তুমি যদি জানতে।
কত যে তোমাকে ভেসেছি ভাল,
ইয়া মোরশেদ সে তুমি যদি জানতে।
এই হৃদয় চিড়ে যদি দেখানো যেত
ইয়া মোরশেদ তা হলে সে কথা তুমি কি গো মানতে।

নাত-ই-মোরশেদ কিবলা রাঃ ৪৯
আমি তো মোরশেদ মাতাল নই
মুরীদ যদি আমায় নাই বলো
তবে কি বলো তবে কি।
পারো তো মোরশেদ এই বুকে আরো,
প্রেম ঢালো আরো ঢালো
তবে কি বলো তবে কি।
এই হাশেমী সেই পুরানো হাশেমী
একটি মৃত ছায়া,
এই বুকে আমার রয়েছে জমা
যত ছিল তোমার øেহ মায়া।
বেচে আছি তাই বলে আজ
তোমরা সবাই বলো,
তবে কি বলো তবে কি।
জীবন থেকে পালিয়ে বেড়াই
তবে কেন মনে পড়ে,
হারানো দিনের স্মৃতিগুলো আজ
মনে পড়ে বারে বারে।
তোমরা সবাই বলো,
তবে কি বলো তবে কি।

নাত-ই-মোরশেদ কিবলা রাঃ ৫০
মোরশেদ তুমি বন্ধু তুমি,
তুমি আমার সাধনা
তোমার আঘাত আমার
দেয় যে মধুর যন্ত্রনা। ঐ
যে চোখে তোমার প্রেমের কাজল,
সে চোখে আবার বিষের অনল।
স্বপ্ন হয়ে কাছে ডাকো,
দুঃখ দিয়ে দুরে রাখ
তুমি আমার মধু চন্দ্রা দিন রজনীর যন্ত্রনা।
 তুমি আমার সাধনা
যে হাতে তোমার বরণ মালা
সে হাতে আবার কাঁটার জ্বালা,
মোরশেদ তোমাকে ভাবতে গেলে
শত্রহয়ে যে দেখা মিলে
ভালবেসে শুন্য হলাম
এই তো আমার শান্তনা।
তুমি আমার সাধনা
মোরশেদ তুমি বন্ধু তুমি,
তুমি আমার সাধনা
তোমার আঘাত আমার
দেয় যে মধুর যন্ত্রনা। ঐ



নাত-ই-মোরশেদ কিবলা রাঃ ৫১
প্রেমের আর নাম বেদনা
সে কথা বুজে কয় জনে।
দুটি প্রানের সাধনা
কেনযে এত মধুর লাগে।
যে প্রতিদান পেলনা
শান্তনা সে চায়না,
আহত আশা কেন
মিছে বারে বার,
স্মৃতির পরশ মাগে।
সে কথা বুজে কয় জনে।
যে প্রেম দিল ছলনা
শুধু ছলনা,
কেন যে তারে তো
ভুলা যায় না।
আহত আশা কেন
মিছে বারে বার,
তারই পরশ জাগে
সে কথা বুজে কয় জনে।
প্রেমের আর নাম বেদনা
সে কথা বুজে কয় জনে।
দুটি প্রানের সাধনা
কেনযে এত মধুর লাগে।

নাত-ই-মোরশেদ কিবলা রাঃ ৫২
মোরশেদের পরশে জীবন আমার
ওগো ধন্য হলো,
ইয়া মোরশেদ
তুমি যে আমার চির আশার আলো,
ইয়া মোরশেদ
 তুমি আছো সারাক্ষন আমার প্রানে,


নাতে মোরশেদ ৫৩
আমি ধন্য হযেছি ওগো ধন্য
মোরশেদ ক্বেবলার মুরীদ হওয়া জন্য,
ইয়া মোরশেদ,
তোমরী চরনে ওগো দিও মোরে ঠাঁই,
যদিও আমি যে মুরীদ নগণ্য,
আমি ধন্য  ..........
আমার জীবন মরনের সকল সাধনা
পূর্ন করেছ তুমি,
ত্বরীক্বতের সুধা দিয়ে,
শ্যামল করেছ আমার,
হৃদয়ের মরুভূমি,
সুখের স্বপনে বেদনার এই জীবন,
আজকে হলো যে অনন্য।
আমি ধন্য  ..........
অনুরাগে অন্ধ হৃদয়ে আমার,
আলো জ্বেলেছো তুমি,
দুঃসময়ের দার্রন রোদে
ছায়া ফেলেছো তুমি
ফুলে ফুলে আজ ভরে গিয়েছে
ঝরা ফুলের অরণ্য আমি ধন্য।
আমি ধন্য  ..........

 নাত-ই-মোরশেদ কিবলা রাঃ ৫৪
মোরশেদ ও এশকের অনল
এত জ্বালা কেন বলনা,
হৃদয় ও মনের জানে এই তৃষ্ণা,
হৃদয়ে জ্বলে কামনা,
ইয় মোরশেদ
যত তোমায় কাছে ডাকি,
তোমার দেখা কেন হয় না
এই হৃদয়ে চায় শুধু দীদারের বায়না
পারিনা শান্ত হতে
এশকের অনল জ্বলছে বুকে
মোরশেদ বিনা ভাল লাগে না
ইয় মোরশেদ
যত ভাবি  ভুলে যাবো
ভোলা তবু যায় না
হৃদয়ে ছবি তোমার
অঙ্কিত আয়না,
বিরহ রজনী
কাটেনা মোরশেদী
কি যে করি ইয়া মোরশেদ তুমি বলনা।
 আন্নাশিদুল মুরশিদি  বিল আরবী  ৬০
ইয়া সাইয়্যিদী,ওয়া ইয়া মোরশিদী,
ইয়া হাদী,ওয়া ত্বরীক্বী,
আন্তা হাদী,ওয়া আন্তা মোরশিদী,
আন্তা জুহুদী,ওয়া আন্তা শাফীয়ী,
আন্তা ওয়াজহু মোহাম্মদিন ওয়া ওয়াহুল্লাহি,
আন্তা লী ওয়াজ্জাহতানী, লি ওয়াজহিল্লাহি,
ওয়াজাদ্দুকা আলা ছীরাত্বিম মুস্ত¡াক্বীমি,
ওয়াজাদ্দুকা আলাল জুদি ওয়ালকারমি ওয়ার রাহীমি,
আন্তা শামছুল আরিফীন,
ওয়া আন্তা সিরাজুছ্ছালিকীন,
আন্তা নক্বশাই নবী,
ওয়া আন্তা ঈয়ালু আহমাদিন,
আন্তা আসলু মোহাম্মদিন,
দম্মুকা মোহাম্মদিন,
ওয়া খুলুক্বুকা মাহমুদিন,
মাক্বামুকা মাক্বামুল ঊলা,
আলা মাক্বামিল মুন্তাহা মিনাল বেলাইয়াতি,
নাহনু নুরীদু আন্নাজাহা
মিনাল আক্বীবাতি,
আনা খাদিমুকা ওয়া গোলামুকা,
ওয়া আনা আবদু ওয়াজীহ উল্লাহ,
ত্বরীক্বাতুকা ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া,
আন্তা ইমামুনাল আযম আলাত্ব্ত্বরীক্বাতি,
আন্তা ওয়ালীউল্লাহি, ওয়া ক্বুত্বুবুল আলম,
সিরাজুম্মুনীরি,ওয়া বাহরূল উলুমি,
আন্তা ওয়ালিউম মিম বাত্বনিল উম্মি,
ওয়া ফিত্ত্বরীক্বাতি ইমামি আযম,
ওয়া ফিল মারিফাতি মোরশিদি আযম,
ওয়া ফিল হাক্বীক্বাতি শামছুল আরিফীন,
ওয়াল্লায়াল্লাহু ইলাইকা বিন্নিয়ামাতি,
ওয়াল ফাদ্বলি,ওয়াল কারামি,
ওয়াল জুদি ফিল উমামি,
ওয়ালিউল আমিরি ওয়ান্নাহী ফালা আহাদুন,
আবাররু মিনাল উম্মাতিল বাশার,
ওয়াজীহ উল্লাহ বাশারুন,লাইছাকুমুল বাশার,
বাল হুওয়া ইয়ক্বুতাতু কামাল হাজার,
ছাম্মাহু রাসুলুল্লাহি,ওয়া আইয়্যানাল্লাহু মারূফান,
সাইিিয়্যদুল মাজাহিবি,ফিশ্শারীয়াতি,
ওয়া বুশরা ফী হাইয়াতিহি ওয়াজহুল্লাহি,
ফাতাক্বাব্বাল আগলামাকা ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা।


নাত-ই-মোরশেদ কিবলা রাঃ ৬২
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা
আমার বুকের মধ্যখানে
মন যেখানে হৃদয় যেখানে,
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা
সেখানে তোমাকে আমি
রেখেছি কতনা যতনে,
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা
তোমার বুকের মধ্যখানে
মন যেখানে হৃদয় যেখানে
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা
সেখানে আমাকে ও রেখ,
আর কোথাও যেতে দিও না
জীবন ওমরনে
আমার বুকের মধ্যখানে
মন যেখানে হৃদয় যেখানে,
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা
তোমার ত্বরীক্বায় ভেসে যাবো
তোমার সঙ্গ ধরে,
এশকের অনল বুকে বেধে
উঠে যাবো বহু দুরে,
ভালো বাসার তরী বেয়ে,
যাব আমি ক্ববর,হাশর,মিজানে।
 আমার বুকের মধ্যখানে
মন যেখানে হৃদয় যেখানে,
এশকের টানে মোরশেদ লাগি মুরীদ ছুটে যায়,
হাকীকতে মুরীদ (হাশেমী) তোমার দীদার
শুধুই পেতে চায়
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা
তুমি আমার জীবন মরনের সাথী
তাই ভয় করিনা জীবনে আর মরনে।
আমার বুকের মধ্যখানে
মন যেখানে হৃদয় যেখানে,
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা
আমার বুকের মধ্যখানে
মন যেখানে হৃদয় যেখানে,
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা
সেখানে তোমাকে আমি
রেখেছি কতনা যতনে,
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা
তোমার বুকের মধ্যখানে
মন যেখানে হৃদয় যেখানে
ইয়া মোরশেদ ক্বেবলা
সেখানে আমাকে ও রেখ,
আর কোথাও যেতে দিও না
জীবন ওমরনে
আমার বুকের মধ্যখানে
মন যেখানে হৃদয় যেখানে,

নাত-ই-মোরশেদ কিবলা রাঃ ৬৩
তারে দেখলে ডরি, না দেখলে মরি,
পাগল ভেসে কি করে তাঁর দেখা পাই
তোমরা কি ? আমায় দেখাবে।


হামদ্ মোরশেদ ক্বেবলা ১
শাহী মহল্লা শরীফ যাইবার রাস্তা,
আরে বইলা দাও না কতদুর,
আমারে লইয়া যাইবা কুতুবপুর।
আমারে নি লইয়া যাইবা নানুপুর
আমারে নি লইয়া যাইবা আহমদপুর
আমি মোরশেদ প্রেমে ব্যাকুল,
আমারে লইয়া যাইবা কুতুবপুর,
আমি ওয়াজীহর প্রেমে আকুল,
আমারে লইয়া যাইবা কুতুবপুর,
মোরশেদ ক্বেবলা আমায় করেছে যাদু,
না জানি ঐ মোরশেদ নামে কি আছে  মধু,
ওয়াজীহ নামের মিষ্টি রসে ,
স্বাদ লাগেনা চিনি গুড়।
আমি ওয়াজীহর প্রেমে আকুল,
আমারে লইয়া যাইবা কুতুবপুর,
মোরশেদ তোমার আশা গো করি,
তাই তো সোরশেদ তোমার নামে বাসাইলাম তরী,
ডুবে যেন নাহি মরি পার করি ও সমুদুর,
আমি ওয়াজীহর প্রেমে আকুল,
আমারে লইয়া যাইবা কুতুবপুর,
মোরশেদ ক্বেবলার নামে কইরা ফকিরী,
ওয়াজীহর নামে কইরা পিরিতি,
ঘর বাড়ি ছাড়িয়া হইছি ভীখারী,
থাকতে চাই চরনে ধরি,
মোরশেদে ক্বেবলার মধুর সুর,
আমারে লইয়া যাইবা কুতুবপুর,
মোরশেদ ক্বেবলার প্রেমে পড়িয়া ,
জীবন যৌবন সফিয়াছি,উজাড় করিয়া
আমার জীবন যৌবন সব দিয়াছি,উজাড় করিয়া
হাশেমী কান্দিয়া বলি,
মুরীদ কান্দিয়া বলে
 থাইকো মোরশেদ হৃদয়পুর,
আমি ওয়াজীহর প্রেমে আকুল,
আমারে লইয়া যাইবা কুতুবপুর,
শাহী মহল্লা শরীফ যাইবার রাস্তা,
আমারে বইলা দাও না কতদুর,
আমারে লইয়া যাইবা কুতুবপুর,
আমি মোরশেদ প্রেমে ব্যাকুল,
আমারে লইয়া যাইবা কুতুবপুর,
আমি ওয়াজীহর প্রেমে আকুল,
আমারে লইয়া যাইবা কুতুবপুর,

নায়াতে মোরশেদ ক্বেবলা ২
মোরশেদ নামের সারিরে গাইয়া .....
চলছ আমরা ত্বরীক্বা লইয়.রে     মোরশেদ
খালি হাতে কেহ ফিরে নারে.....
কত পাপি গেলো রে বাইয়া
আমি রইলাম পথে বইয়া রে মোরশেদ
যাইতে আমি কি আর পারলাম না রে,
মোরশেদ নামের সারিরে গাইয়া .....
চলছ আমরা ত্বরীক্বা লইয়.রে     মোরশেদ
খালি হাতে কেহ ফিরে নারে.....
আইস মোরশেদ আমার ও ঘরে,
ডাকি আমি কাতর সুরে ,     মোরশেদ
তুমি আমারে ভুল্লা যাইও নারে,
মোরশেদ নামের সারিরে গাইয়া .....
চলছ আমরা ত্বরীক্বা লইয়.রে     মোরশেদ
খালি হাতে কেহ ফিরে নারে.....
প্রেম জ্বালা অঙ্গরে জ্বালা
মনের মাইঝে অনেক জ্বালরে  রে মোরশেদ ও
জ্বালা তুমি আমার পুরাওনা
সোনার অঙ্গ করলাম রে কালারে   
সুজনের মনরে জ্বালা
জ্বালা আমার জুড়াও নারে,
মোরশেদ নামের সারিরে গাইয়া .....
চলছ আমরা ত্বরীক্বা লইয়.রে     মোরশেদ
খালি হাতে কেহ ফিরে নারে.....

হামদ্ মোরশেদ ক্বেবলা
আল্লাহর ওয়ালী ফুলের কলি
মোরশেদ ক্বেবলা মাওলানা,
ওয়াজীহ উল্লাহ মাওলানা,
কত আশেক মোরশেদের  প্রেমে
হইছে পাগল দেওয়ানা,
সোনার বাংলার জমিনেতে
নানুপুরের পাক ভূমিতে
আসছেন মোরশেদ আরব হইতে
আহমদপুরে খানকা।
আল্লাহর ওয়ালী ফুলের কলি
মোরশেদ ক্বেবলা মাওলানা,
ওয়াজীহ উল্লাহ মাওলানা,
আল্লাহর ওয়ালী ফুলের কলি
মোরশেদ ক্বেবলা মাওলানা,
ওয়াজীহ উল্লাহ মাওলানা,
কত আশেক মোরশেদের  প্রেমে
হইছে পাগল দেওয়ানা,
সব ই আছে মোরশেদের কাছে ,
যে গিয়াছে সে পাইয়াছে,
হাজার লক্ষ প্রমান আছে,
তোমরা গিয়ে দেখনা।
আল্লাহর ওয়ালী ফুলের কলি
মোরশেদ ক্বেবলা মাওলানা,
ওয়াজীহ উল্লাহ মাওলানা,
কত আশেক মোরশেদের  প্রেমে
হইছে পাগল দেওয়ানা,
হাশেমীর গানে বলে,
মোরশেদ তোমার ক্বদম তলে,
কোন মুরীদের মরন হলে,
কোন আশেকের মরন হলে,
নাই যে তাহার ভাবনা।
আল্লাহর ওয়ালী ফুলের কলি
মোরশেদ ক্বেবলা মাওলানা,
ওয়াজীহ উল্লাহ মাওলানা,
কত আশেক মোরশেদের  প্রেমে
হইছে পাগল দেওয়ানা,


হামদ্ মোরশেদ ক্বেবলা
বাংলাতে আসিলেন মোরশেদ বাংলাতে আসিলেন
ত্বরীক্বা প্রচারে মোরশেদ বাংলাতে আসিলেন
কি মুজেজা দেখালেন মোরশেদ গো
কি কারামত দেখালেন মোরশেদ গো,
ও মোরশেদ ও ...............
তুমি আমার জান গো মোরশেদ ,
তুমি আমার জান
ও মোরশেদ ও ...............
তুমি আমার জান গো দয়াল ,
তুমি আমার প্রান
আমি তোমায় ডাকি মোরশেদ
চরন কর দান গো মোরশেদ
ও মোরশেদ ও ...............
মোরশেদ নামের তরী আমি
দিলাম রে ভাসাইয়া,
বিপদে পড়িলে মোরশেদ লইও উদ্ধারিয়া,
কি মুজেজা দেখালেন মোরশেদ গো
কি কারামত দেখালেন মোরশেদ গো,
ও মোরশেদ ও ...............
আর কিছু ধন চাইনা মোরশেদ ,
চাই তোমার চরন গো
চাই তোমার চরন।
আরে নিদান কালে মোরশেদ আমায়
দিও দর্শন রে
কি মহিমা জানে মোরশেদ রে।
ও মোরশেদ ও ...............
তোমার নামে ছাইলাম নৌকা
বাদাম উড়াইয়া
নানুপুর আসিলেন মোরশেদ নানুপুর আসিলেন
ঢাকাতে আসিলেন ঢাকাতে ুআসিলেন
রওজাতে আসিলেন রওজাতে আসিলেন
ও মোরশেদ ও ...............
আরে মাঝি মাল্লা দাড়া ও মারে
মোরশেদ ক্বেবলা কইড়া,
কই রইলা মোরশেদ ক্বেবলা
নানুপুর আসিলেন মোরশেদ নানুপুর আসিলেন
ঢাকাতে আসিলেন ঢাকাতে ুআসিলেন
রওজাতে আসিলেন রওজাতে আসিলেন
প্রেম আগুনে জ্বলে মরী ও হে মোরশেদ ক্বেবলা
আমি মোরশেদের প্রেমে পাগল সেতো শাহীমহল্লায়
দীদার জারী পাইলে ওরে দুঃখ আমার নাহি রবে
দেখাও মোরশেদ দুই নয়নে ঐ ইতো কামনা। ঐ
মোরশেদের  প্রেমের জ্বালায় এমনি জ্বলে মোর দিন রজনী
মোরশেদের দিদার পাইলে আমি জান্নাত চাহি না। ঐ
মোরশেদের ই  জ্বালার মত নাহি কিছু তার মতো
গোপনে গোপনে জ্বলে কেউতো জানে না
দয়াল মোরশেদ বলি আপনাকে ,
 আপনি  প্রেমিক যার উপরে
তারি প্রেমের বিচ্ছেদ মোরশেদ, আমারই কারনে। ঐ
সদাই জ্বলি মোরশেদের  আগুনে,
কেমনে মোরশেদকে পাইবো সামনে
এক পলকে উড়িয়া যাইতাম মেলে দুই ড়ানা। ঐ
মন পাখি বলি তোরে উড়িয়া যাও শাহিমহল্লার বুকে
শাহিমহল্লাতে গেলে পরে মিটবে বেদনা। ঐ
ঘুরি আমি পাগল বেশে দয়াল মোরশেদ পাইবার আশে
যার উসিলায় চিনলাম মোরশেদ  তুমি রাব্বানা
আমি যাহার প্রেমে পাগল সেতো শাহিমহল্লায়



হামদ্ মোরশেদ ক্বেবলা
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ       লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ
মারেফতের এরফান মহান আল্লাহ সোবহান,
নুরের জ্যোতি লাগলে বুকে
বুঝবে তুমি নূরের শান।
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ       লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ
মারেফতের এরফান রাসুলেরী নূরের শান
প্রেমের বাতি হৃদয় জ্বেলে দেখবে তাঁরী শান
যদি তুমি তাঁর নূরের মান।
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ       লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ
মারেফতের এরফান মোরশেদেরী নূরের শান
প্রেমের বাতি হৃদয় জ্বেলে দেখবে তাঁরী শান
যদি তুমি তাঁর নূরের মান।
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ       লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মোহাম্মদ ওয়াজীহ উল্লাহ

হামদ্ মোরশেদ ক্বেবলা
বাংলাতে আসিলেন মোরশেদ
বাংলাতে আসিলেন
উম্মতের জন্য তিনি বাংলাতে আসিলেন
ত্বরীকতের সুর দিয়ে আল্লাহর পনে ড়াকেন
মোহাম্মদীয়ার নূরের বাতি হৃদয় জ্বালালেন
ওয়াজীহিয়ার ফরমুলাতে
নূরের কারখানায়
মানুষকে ড়াকলেন মোরশেদ
আপন খানকায়। ঐ
নানুপুরে জন্ম ঢাকায় হিজরতের শান
আহম্মদ পুরে কারখানা
খানকা তার নাম
মুরিদের মায়ায় এবার
রওজাতে কাটান
লৌহারপুলে ইমামতি
২৩ বৎসর কাটান
ফুরফুরারী  ন তের তরী
বাংলাতে ভাসান
সাইয়্যেদ বংশের সূর্য্য তিনি,
ফারূক্বীরি হিরার খনি,
আলী ফাতেমীর নূরের পুতুল,
শুয়ে আছেন কুতুবপুর,
কি বলিব মোরশেদের শান। ঐ
পুর্ব পুরুষ চাটগাহে,
বানিজ্যে বনীক হয়ে,
অথবা হিজরত করে,
কাটাইলেন বহুকাল,
পরে হিজরত নানুপর,
পশ্চিম শকদী চাঁদপুর,
মানব তৈরী কারখানা,
করলেন মোরশেদ খানকা। ঐ
জন্ম নিয়ে নানুপুর
কাটাইলেন শিশু কাল,
স্কুল মাদ্রাসা শিক্ষা করে,
ঢাকায় দ্বিতীয় হিজরত করে,
বাকী শিক্ষা সমাপ্ত করে,
ইমামতি সুত্রাপুর আল্লাহর ইলকা পেয়ে
করলেন আহমদপুর খানকা।



হামদ্ মোরশেদ ক্বেবলা
আল্লাহ রাসুল, আর মোরশেদ
তিন জন হয় একজনা
আল্লাহ্ ভেদ নবীর মাঝে
মোরশেদ ছাড়া বুঝেনা
নূরের সাথে নূরের মিলন
কালিমাতে দেখনা
কানেকশন কভু ছুটেনা
তিন কালিমার যোগ ফল
(১) এক  হয় তোমরা কি আর দেখছ না 
মোহাম্মদী নূরে মোরশেদ
পয়দা করলেন পাক জাত
৩ (তিন) নূরের মিলনে আজ
গগন পবন দুনিয়া। ঐ
আল্লাহর ৪ (চার)
মোহাম্মদ ৪ (চারের) মাজে
ওয়াজীহ্ ৪ (চারের) মাঝে গভীর
তিন নূরের মিলনে আজ
নূরান্নি ত্বরীকাহ্
৪ (চার,যোগ চার)
আর যোগ চার
৩ তিন ৪ চারের ১২ বার গুন করে
বের কর হৃদয় রেখে দাও
বাহির কভু বলবে না
ও য়াও তে ওয়াজীহ্ নাম
মীমেতে মোহাম্মদ
আলিফেতে আল্লাহ্ মিলে
এই হল হাকীকত 
লাইলাহা ইল্লাল্লাহ্ ১২ অক্ষর
মোহাম্মদ রসুলুল্লাহ্  লিখতে
      ১২ টি হরফ
এই ভাবে তোমরা  মিলাও
১২ হরফ পাবে রে ভাই
মোহাম্মদ ওয়াজীহ্ উল্লাহ্ যার নাম
আল্লাহ্ রাসুল মোরশেদ
সাধন কর হাকিকত
ত্বরীকতের সুএ ধরে
পরিচয় পাবে মারেফত
১২ -ই- হল সংখা
তিন জনের একজনা। ঐ
আল্লাহ্র কালিমাতে
দাগ নকতা বিহীন
মোহাম্মদেতে তদ্রূপ পাবে
শান তার অসীম
ওয়াজীর মাঝে ইয়া 
বাদ দিলে দাগ নোকতা
থাকেনা। ঐ
ইয়া যদি আল্লাহ্র দিকে
ইঙ্গিত করা হয়
আল্লাহ্ বলেন ওয়াজীহ আমার
নূরের মাঝেই সৃজন হয়
আল্লাহ্ খাছ নূর ওয়াজীহ্
ইয়ার মোতাকাল্লিম আল্লা­হ্
যার নাম রাখিয়াছেন রাব্বানা
ইয়া যদি মোহাম্মদ এর  দিকে
ইঙ্গিত করি
রাসুল বলেন ওয়াজীহ্
আমার আছে হৃদয় ভরি
নবীর হৃদয় মনি হীরার
খনি নূরেতে পয়দা 
এই রহস্য -ই- ওয়াজীহ্ হির মাঝে
আমরা তাহা বুঝিনা
আল্লাহ্ রসুল মিলে
প্রেম কর ওয়াজীহ্ কে
তাঁদের প্রেমের নূরের
ফসল আজ বাংলাতে
নূরের হিসাব মিলিয়ে দেখ
ধরে ওয়াজীহিয়া মোহাম্মদীয়া ত্বরীকা
আল্লাহর ১২ নবীর ১২
মোরশেদের ১২ মিলে
তিন ১২ গুন ফলে ৩৬ মিলে
৩৬ এর একক ৯ যা প্রেমের
ফসল, যা ৩ এর হাকীকতে,
এর রহস্য কেউ কোন দিন বুঝবে না।
১২ তে জন্ম নবী মোরশেদের ১২তে
সোম আর বৃহসে ফরক শুধু ২তে
২ হল আল্লাহ আর নবী
যদি ধরা হয়,
২ এর মাঝে রহস্যটা চিন্তার বিষয় হয়,
নবী আর মোরশেদ ২ধরে কেউ
আল্লাহ তাদের প্রেমে ধারা বুঝতে হবে ভাই,
আল্লাহ আর মোরশেদে ২
আমরা যদি ধরি
তাদের প্রেমে ওকীল হবে
আমাদের নবী
নবী মোরশেদ আল্লাহ সুবহান,
তিনের রহস্য কত যে প্রমান।
আমরা বুঝি না বুঝতে ও মন চায়না।



হামদ্ মোরশেদ ক্বেবলা
তুমি বেলী নাকি
গোলাপের নির্জ্জাষ
চাপা পারূল শ্যামলী নাকি গন্ধরাজ
সকল ফুলের কানন নাকি
সকল সুভাস তোমায় দেখি
অলিরা ঘুরে ফুল কাননে
বুমরা আসে কেন ?
বুলবুলিরা গান করে
তোমার কাননের সুরে
তুমি ফুল কাননের  মহা রাজ। ঐ
তুমি রবি তুমি শশি
তারা তুমি তুমি আলোক
তোমার সৌর গগনে
আর কেহ নাই শরীক
তোমার আলোয় বিশ্ব ভুবন
হাসল আজি রাজ মহারাজ। ঐ
 নাকি তুমি বৈশাখী ঝড়ের আভাস
নাকি ধানের শীষে দোলাদেয়া
ঝিরি ঝিরি মৃদু বাতাস। ঐ
আনল পবন গগন মাটি
সাগর পাহাড় ঝরনা নদী
পাখ পাখিরা নিরবধী,
তোমার সুরে গায় যে গান
নূরের স্রোতে দেয় যে প্রান।
তুমি কানন না কি কাননের গাছ
তুমি বৃক্ষ না কি ফুল ,
তুমি ফুল না কি ফল,
না কি তোমার রাজ্যে রাজা দিরাজ।
চাঁদ হাসে তোমার মাঝে,
তাই তোমায় ভাল বাসে,
সূর্য্যের আলো সবার প্রিয়,
যদি ও তার পিঠ জ্বলে,
তুমি থাক সবার মাঝে ,
ও গো তোমার এ কি শান।
তিন কালিমার সুর
একই সুত্রে গাঁথা
প্রেম জানিলে হৃদয়ে
বুঝবে তার মজা,
প্রেম করিলে তুমি
পাবে তার সাদ মজা।
নাতে মোরশেদ
শাহী মহল্লা শরীফে আছেন
আমার মোরশেদ ক্বেবলা
রওজা পাকে শুয়ে আছেন
আমার মোরশেদ ক্বেবলা
হায় রে ........
আমারে লইয়া চল
মোরশেদ ক্বেবলার রওজা,
অবশ্যই তুমি ওয়ালী আল্লাহ
মিটাও আমার মনের জ্বালা
নিশ্চয়ই তুমি ওয়ালী আল্লাহ
মিটাও আমার প্রানের জ্বালা
আমারে কইরো না হেলা
দিও তোমার ঠিকানা
আমারে কইরো একেলা
দিও তোমার ঠিকানা।
আমারে লইয়া চল
মোরশেদ ক্বেবলার রওজা।
কত আশেক কাঙ্গাল ফকীর
তোমার নামে করে জিকির,
কত কাঙ্গাল ফকীর মিছকীন
তোমার নামে করে ফিকির,
চাওয়ার মত চাইতে জানলে
খালি কেহ ফিরে না।
আমারে লইয়া চল
মোরশেদ ক্বেবলার রওজা।
তোমার নামে পাগল হইয়া
ঘুরি ভিক্ষার জুলা লইয়া,
তোমার এশকে পাগল হইয়া
আমি ত্বরীকার জান্ডা লইয়া,
তোমার প্রেমের অনল দিয়া
করলা আমায় দেওয়ানা।
আমারে লইয়া চল
মোরশেদ ক্বেবলার রওজা।
হাশেমী কয় মোরশেদ ক্বেবলা
পুরাও আমার প্রেমের জ্বালা
মুরীদ ভক্ত কয় মোরশেদ ক্বেবলা
পরাও মোদের প্রানের জ্বালা,
আমারে কইরো না হেলা
দিও তোমার ঠিকানা
আমারে কইরো একেলা
দিও তোমার ঠিকানা।
আমারে লইয়া চল
মোরশেদ ক্বেবলার রওজা।


No comments:

Post a Comment